সৃজনশীল কর্মে উন্নতি ও প্রশংসালাভ। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় যোগ। আধ্যাত্মিক ভাবের বৃদ্ধি ও আত্মিক তৃপ্তি। ... বিশদ
এদিন শুরু থেকেই ম্যাচে সুইত্জারল্যান্ডের দাপট ছিল। ১২ মিনিটে দলকে কাঙ্ক্ষিত লিড এনে দেন কোয়াডো দুয়া। এবিশারের পাস ধরে জাল কাঁপান এই ফরোয়ার্ড (১-০)। যদিও প্রাথমিকভাবে অফ-সাইডের কারণে গোলটি বাতিল করেছিলেন রেফারি। তবে ভারের সাহায্য নিয়ে পরে সিদ্ধান্ত বদলায়। এরপর প্রথমার্ধের শেষ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে দূরপাল্লার শটে গোল করে ব্যবধান বাড়ান এবিশার (২-০)।
দ্বিতীয়ার্ধে অবশ্য ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষ্যে মরিয়া চেষ্টা চালায় হাঙ্গেরি। ফলও মেলে হাতেনাতে। ৬৬ মিনিটে ব্যবধান কমিয়ে দলকে লড়াইয়ে ফেরান ভার্গা। বাঁ দিক থেকে ডমিনিক সোবসলাইয়ের ঠিকানা লেখা ক্রসে ডাইভিং হেডে জাল কাঁপান হাঙ্গেরির স্ট্রাইকার (২-১)। উল্লেখ্য, এদিন রেকর্ডও গড়েছেন ডমিনিক। ইউরোতে ইতিহাসে কমবয়সি অধিনায়ক এখন লিভারপুলের এই মিডিও (২৩ বছর)। গোল পাওয়ার পর অহরহ আক্রমণে প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগকে ব্যস্ত রেখেছিলেন ভার্গারা। তবে সমতায় ফিরতে ব্যর্থ তাঁরা। উল্টে সংযোজিত সময়ে প্রতিপক্ষের জাল কাঁপিয়ে সুইজারল্যান্ডের জয় নিশ্চিত করেন এমবোলো। সুইস গোলরক্ষক ইয়ান সোমারের লম্বা শট বক্সের সামনে ক্লিয়ার করতে পারেননি হাঙ্গেরির ডিফেন্ডার উইলি আরবান। ফাঁকায় বল পেয়ে সুযোগের সদ্ব্যবহারে জাল কাঁপান এমবোলো (৩-১)।