সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধাবিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
ধারে ভারে বেলজিয়াম অনেক বেশি শক্তিশালী দল। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে দীর্ঘদিন শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে ইডেন হ্যাজার্ডরা। কিন্তু প্রতিপক্ষের ওজনের তোয়াক্কা না করে শুরুটা দুর্দান্ত করেছিল ডেনমার্ক। দু’মিনিটের মধ্যেই এগিয়ে যায় তারা। হোবার্গের বাড়ানো বল প্রতিপক্ষের জালে জড়ান পোলসেন(১-০)। উল্লেখ্য, প্রথমার্ধে সিমোন কাইজারদের দাপটই বেশি ছিল। তাই একপ্রকার বাধ্য হয়েই দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে মার্টেনসের পরিবর্তে চোট সারিয়ে ফেরা ডি ব্রুইনকে মাঠে নামান বেলজিয়াম কোচ। তারকা ম্যান সিটি মিডফিল্ডারটি নামতেই খেলার মোড় ঘুরে যায়। ৫৪ মিনিটে তাঁর ডিফেন্স চেরা পাস থেকেই বেলজিয়ামকে সমতায় ফেরান থরগান হ্যাজার্ড(১-১)। ৫৯ মিনিটে আক্রমণে ধার বাড়াতে ক্যারাসকোর পরিবর্তে ইডেন হ্যাজার্ডকে নামান কোচ। এরপর খেলায় একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে মার্টিনেজের। ৭০ বেলজিয়ামের জয় নিশ্চিত করেন ডি’ব্রুইন। হ্যাজার্ডের বাড়ানো বল বক্সের বাইরে থেকে দুরন্ত দূরপাল্লার শটে লক্ষ্যভেদ করেন তারকা মিডফিল্ডারটি। উল্লেখ্য, এদিন ম্যাচের দশম মিনিটে খেলা থামিয়ে এরিকসেনের আরোগ্য কামনা করেন দু’দলের ফুটবলাররা। দর্শকরাও প্রিয় ফুটবলারের জন্য প্রার্থনা করেন।