শরিকি সম্পত্তি মামলায় ফল অনুকূল হতে পারে। উচ্চশিক্ষা ও বিজ্ঞান গবেষণায় উন্নতির যোগ। অর্থাগম হবে। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, ১৯৬৯ সালে রাজারপুকুর এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা কালীপুজো করার সিদ্ধান্ত নেন। কারণ ওই এলাকায় কোনও কালীপুজো হতো না। জায়গার অভাব থাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের চেষ্টায় পুকুরের মধ্যেই শুরু হয় পুজো। বহু কষ্ট করে পুজোর আয়োজন করতেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পরবর্তী সময়ে পুকুরপাড়ে পুজো শুরু করেন কমিটির সদস্যরা। প্রতি বছর নিত্যনতুন থিমের ঠাকুর তৈরি করে তাক লাগিয়ে দেন ক্লাবের সদস্যরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পুজো ছাড়াও মানুষের সেবায় কমিটির সদস্যরা নিজেদের নিয়োজিত করেন। কমিটির উদ্যোগে প্রতি বছর বস্ত্রদান করা হয়।
এছাড়াও স্বাধীনতা দিবসে দুঃস্থ ছাত্রছাত্রীদের হাতে খাতা-পেন তুলে দেন কমিটির সদস্যরা। পাশাপাশি, করোনা পরিস্থিতির সময়ও পুজো কমিটির সদস্যদের তরফে খাবার, মাস্ক, স্যানিটাইজার দেওয়া হয়। পুজো কমিটির সভাপতি সৌরভ বসু ও কার্যকরী সভাপতি এডি বর্মন বলেন, মানুষের পাশে দাঁড়ানো আমাদের অন্যতম কর্তব্য। কারও বিপদে পুজো কমিটির সদস্যরা ঝাঁপিয়ে পড়েন। এবছর ধুমধাম করে পুজো হবে।-নিজস্ব চিত্র