শরিকি সম্পত্তি মামলায় ফল অনুকূল হতে পারে। উচ্চশিক্ষা ও বিজ্ঞান গবেষণায় উন্নতির যোগ। অর্থাগম হবে। ... বিশদ
এদিন তৃণমূল প্রার্থী সুজয় হাজরা বলেন, ভোটের প্রচারে নেমে ভালো সাড়া পেলাম। প্রচুর মানুষ বাড়ির বাইরে এসে অভিনন্দন জানিয়েছেন। সাধারণ মানুষ ও কর্মী সমর্থকদের এত ভালোবাসা পেয়ে আমি আপ্লুত। ভোটের লড়াই জোরদার হবে। বিভিন্ন এলাকার উন্নয়নই শেষ কথা বলবে। বিরোধীদের খুঁজে পাওয়া যাবে না।
প্রসঙ্গত, লোকসভা ভোটের পর থেকেই উপ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি শুরু করে তৃণমূল। তৃণমূলের প্রার্থী কে হবেন এনিয়ে চর্চাও শুরু হয়। প্রথম থেকেই অনেকটা এগিয়ে ছিলেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুজয় হাজরা। রবিবার সুজয়বাবুর নাম ঘোষণা হতেই খুশিতে মেতে ওঠেন কর্মী-সমর্থকরা। রাতে বিজয়া সম্মিলনিতে কয়েক হাজার কর্মী সমর্থক সুজয়বাবুকে অভিনন্দন জানান। জানা গিয়েছে, সোমবার সকাল থেকেই মাঠে ময়দানে ঘাম ঝরান সুজয়বাবু। এদিন বিকেলেও বিভিন্ন এলাকায় তিনি প্রচার সারেন। অপরদিকে বিজেপিও চাইছে বিভিন্ন সামাজিক ইস্যুকে সামনে রেখে ভোটের ময়দানে নামতে। তাই বুথ স্তরে বৈঠক করছে বিজেপি নেতৃত্ব। প্রচারের ঝাঁঝ বাড়াতে উপ নির্বাচনের প্রচারে দু’ দলের প্রথম সারির নেতারা আসবেন বলে জানা গিয়েছে। এক বিজেপি নেতা বলেন, তৃণমূলের অন্দরে ব্যাপক গোষ্ঠী কোন্দল আছে। তৃণমূলের এক অংশ এখনও সেভাবে প্রচারে নামেনি। তৃণমূলের বিজয়া সম্মিলনি অনুষ্ঠানেও তৃণমূলের এক গোষ্ঠীর নেতারা আসেনি। এছাড়া নানা ক্ষেত্রে দুর্নীতি নিয়ে মানুষের ক্ষোভ রয়েছে। পুর এলাকায় অনেকগুলো ওয়ার্ডে পিছিয়ে রয়েছে ঘাসফুল শিবির। এরফলে কিছুটা হলেও ব্যাকফুটে তৃণমূল। এক তৃণমূল নেতা বলেন, বিজেপির সংগঠন তলানিতে নেমে এসেছে। তাই সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার ছাড়া ওদের আর অন্য পথ নেই। ক্ষমতায় না এসেই প্রতিটি এলাকায় একাধিক গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে। বিজেপির অন্দরে প্রার্থী নিয়ে অসন্তোষ রয়েছে।