সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধাবিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
ঝুমি নদীর জলস্ফীতির ফলে মনশুকার ঘোড়োইঘাট সংলগ্ন রাস্তাটির উপর সকাল থেকে জল উঠতে শুরু করেছে। হু-হু করে জল বাড়ার ফলে ঘাটাল ব্লকের এক অংশের সঙ্গে অন্য অংশের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সমস্যায় পড়ছেন গ্রামবাসী সহ দূর দূরান্ত থেকে আসা মানুষজন। অনেকেই প্রাণের ঝুকি নিয়েই পারাপার করছে গন্তব্যস্থলে পৌঁছানোর জন্য। জলে তীব্র স্রোত থাকার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে নৌকার ব্যবস্থা করে দেওয়া সম্ভব হয়নি। মহকুমা শাসক পরিস্থিতি দেখতে এদিন বিকেলে মনশুকা যান। তিনি বলেন, নদীর স্রোতের সঙ্গে প্রচুর পানা এসে মনশুকার কাঠের ব্রিজে আটকে যাচ্ছে। যুদ্ধকালীন তৎপরতার সঙ্গে সেগুলি সরিয়ে দেওয়ার কাজ চলছে।
শুধু মনশুকা নয়। শিলাবতী নদী, কাটান খাল, কেঠিয়া নদীর জল বাড়তে থাকায় ঘাটাল ব্লকের বেশ কয়েকটি গ্রামপঞ্চায়েতের নিচু রাস্তাগুলি ডুবতে শুরু করেছে। ঘাটাল পুরসভার প্রশাসনিক বোর্ডের চেয়ারপার্সন বিভাসচন্দ্র ঘোষ বলেন, এইভাবে জল বাড়াতে আজ শুক্রবার শহরের বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডেও নদীর জল প্রবেশ করতে পারে।
এদিন রূপনারায়ণ নদের জলও প্রচণ্ডভাবে বেড়েছে। তার ফলে দাসপুর-২ ব্লকের কৈজুরীতে রূপনারায়ণ নদের উপর বাঁশের সাঁকোটি ভেঙে যায়। এর ফলে হুগলি ও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বিস্তীর্ণ এলাকারা বাসিন্দাদের যোগাযোগের সমস্যা হচ্ছে।