কর্ম, বিদ্যা ক্ষেত্রে উন্নতির যোগ। আয় ব্যয় ক্ষেত্রে সমতার অভাব। স্বাস্থ্য ভালো থাকলেও আঘাতযোগ থাকায় ... বিশদ
রায়গঞ্জের বাসিন্দা কৌশিক ভট্টাচার্য বলেন, উত্সব শেষ। তারপরও বাঁশের তোরণগুলি খুলে ফেলা হয়নি। এর জেরে পথচলতি মানুষের সমস্যা হচ্ছে। তোরণগুলি যে কোনও মুহূর্তে ভেঙে পড়ে বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। দ্রুত তোরণগুলি খুলে ফেলা উচিত প্রশাসনের। একই বক্তব্য রায়গঞ্জ মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অতনু বন্ধু লাহিড়ীরও।
রায়গঞ্জ শহরজুড়ে যানজট একটা বড় সমস্যা। যানজট সামলাতে প্রতিনিয়ত হিমশিম খাচ্ছে প্রশাসন। বাঁশের তোরণ থাকায় রাস্তা আরও সংকীর্ণ হয়ে রয়েছে। বাঁশের এই তোরণ দীর্ঘদিন ধরে রাস্তার উপরে থাকায় ক্লাব কর্তৃপক্ষ ও ডেকোরেটারদের দায়ী করেছেন রায়গঞ্জ পুরসভার উপ পুরপ্রশাসক অরিন্দম সরকার। তিনি বলেন, ক্লাবগুলিকে বারবার জানানো হয়েছে তোরণ খুলে নিতে। আমরা আবার ক্লাব ও ডেকরেটরকে জানাব।
রায়গঞ্জে এখনও খোলা হয়নি বাঁশের তোরণ।-নিজস্ব চিত্র