শরিকি সম্পত্তি মামলায় ফল অনুকূল হতে পারে। উচ্চশিক্ষা ও বিজ্ঞান গবেষণায় উন্নতির যোগ। অর্থাগম হবে। ... বিশদ
সুভাষগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা অর্চনা পালের কথায়, কয়েক বছর ধরে প্লাস্টিকের জবা ফুলের মালা তৈরির কাজ করছি। কালীপুজো এলেই আমাদের ব্যস্ততা বাড়ে। প্রায় ১৫ দিন ধরে চলে এই কাজ।
প্লাস্টিকের ফুলের মালা তৈরি করেন তাপসী পালও। তাঁর মন্তব্য, প্রতিবছর আমরা এই সময় মালা তৈরি করি। এক ডজন বড়ো মালা তৈরি করে মাত্র ৫০ টাকা পাই। এই মজুরি একটু বাড়ানোর কথা ভাবলে উপকার হবে।
কারিগররা জানান, চার ফুটের বড় মালা তৈরি করতে ছ’শো কাগজ লাগে। একটি বড় মালা তৈরি করতে প্রায় আধ ঘণ্টা সময় লেগে যায়। এছাড়া প্লাস্টিকের জবা ফুল দিয়ে ছোট মালা মিনিট পাঁচেকের মধ্যে তৈরি করে ফেলেন তাঁরা।
ব্যবসায়ী সুভাষ মালাকার বলেন, কালীপুজোর অনেক আগে থেকেই মালার অর্ডার আসতে শুরু করে বড় দোকানগুলিতে। সেইমতো আমাদের কারখানায় ছোট, বড় সব মালা তৈরি করি। রায়গঞ্জে ছোট মালার বেশি চাহিদা। বড় মালা মুলত মালদহে পাঠানো হয়। রায়গঞ্জ মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অতনু বন্ধু লাহিড়ীর কথায়, একসময় কমলাই, কুনোর, সাহেবঘাটা এলাকায় জবা ফুলের চাষ হলেও এখন অনেকটাই কমে গিয়েছে। জবা ফুল ছাড়া কালীপুজো সম্ভব নয়। তবে চাহিদা মেটাতে প্লাস্টিকের জবা ফুল, মালা বাজার দখল করেছে। এতে অনেকের উপার্জনের রাস্তাও তৈরি হয়েছে। নিজস্ব চিত্র