শরিকি সম্পত্তি মামলায় ফল অনুকূল হতে পারে। উচ্চশিক্ষা ও বিজ্ঞান গবেষণায় উন্নতির যোগ। অর্থাগম হবে। ... বিশদ
হাতেগোনা কিছুদিন পরই আলোর উৎসব দীপাবলি ও কালীপুজো। এই দু’টি উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ বাজি। এজন্য আনুষ্ঠানিকভাবে কাওয়াখালিতে বাজি মেলার উদ্বোধন হয়েছে। অনুষ্ঠানে সারা বাংলা আতজবাজি উন্নয়ন সমিতির চেয়ারম্যান বাবলা রায়, শিলিগুড়ি ফায়ার ওয়াকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক মনোজ পাটাডিয়া সহ জলপাইগুড়ির জেলা প্রশাসনের আধিকারিকররা হাজির ছিলেন। এদিনই অধিকাংশ স্টল বাজিতে সাজিয়ে তোলা হয়। যারমধ্যে বেশ কিছু নতুন ধরনের বাজি মেলায় আমদানি করা হয়েছে।
শিলিগুড়ি ফায়ার ওয়াকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক বলেন, তুবড়ি, চরকি, তারাবাতি, রংমশাল সহ বিভিন্ন ধরনের সাবেক আতশবাজি রয়েছেই। এর বাইরে মেলায় মিলবে নতুন ধরনের কিছু বাজি। যারমধ্যে ড্রোন, টপ স্পিনিং, রোটা উল্লেখযোগ্য। সেগুলির দাম নাগালের মধ্যে থাকবে। সবগুলিই গ্রিন ক্যাকার্স। প্রশাসনের নির্দেশমতো সেগুলির উপর কিউআরকোড থাকছে।
১নভেম্বর পর্যন্ত মেলা চলবে। এবার মেলায় স্টলের সংখ্যা ৫০টি। স্থানীয় বাজি বিক্রেতারা মেলায় স্টল দিয়েছেন।
শিলিগুড়ি ফায়ার ওয়াকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক বলেন, শিলিগুড়ি শহরের কাছে হলেও কাওয়াখালি এলাকাটি জলপাইগুড়ি জেলার অধীনে। এজন্য সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে মেলা বসানো হয়েছে। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে রাত ১০পর্যন্ত মেলা খোলা থাকবে। এতে নিষিদ্ধ শব্দবাজির কারবার কিছুটা কমবে বলেই আশা করছি। নিজস্ব চিত্র।