শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ, ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
জেলা কংগ্রেস সভাপতি মোহিত সেনগুপ্ত বলেন, আমরা জানি না গত পাঁচ বছরে উনি কী করেছেন। দিল্লি থেকে নতুন কোনও প্রকল্প এনেছেন কি না তাও জানা নেই। উনি কী করেছেন তার শ্বেতপত্র প্রকাশ করুন। আমরা সরাসরি প্রচারেই একথা বলছি। বিজেপির জেলা সভাপতি নির্মল দাম বলেন, কয়েকটি স্কুলের কক্ষ বানিয়ে যদি কেউ দাবি করেন অনেক কাজ করেছেন তাহলে কিছু বলার নেই। ডালখোলা বাইপাস থেকে শুরু করে রূপাহার-ডালখোলা জাতীয় সড়ক ফোর লেন, মডেল স্টেশন— সবই কেন্দ্রীয় সরকারের প্রকল্প। সারা দেশে এমন অনেক মডেল স্টেশন হয়েছে। এসব বিষয়ে পার্লামেন্টে তিনি কোন দিন কী বলেছিলেন সেসবের শ্বেতপত্র প্রকাশ করুন। জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের কার্যকরী সভাপতি পূর্ণেন্দু দে বলেন, আমরা তাঁর কোনও উন্নয়নমূলক কাজ দেখতে পাচ্ছি না। নতুন কোনও প্রকল্পও আমরা পাইনি। এটা অবশ্যই প্রচারে আনা হবে। বামপ্রার্থী সেলিম বলেন, ডালখোলা বাইপাসের কাজ ২০০৮ সাল থেকে বন্ধ হয়েছিল। সেটা চালু করা হয়েছে। রূপাহার-রায়গঞ্জ ফোর লেনের কাজ হবে। জেলায় আগে বিএডিপি ফান্ডে মাত্র দুই কোটি টাকা আসত, এখন ২২ কোটি করে টাকা আনা হচ্ছে। রাধিকাপুর স্টেশনকে মডেল স্টেশন করা হয়েছে। জেলার সব স্টেশনে কাজ হয়েছে। পাসপোর্ট সেবাকেন্দ্র চালু হয়েছে। পাশাপাশি রায়গঞ্জে মেডিক্যাল কলেজ স্থাপনের টাকা আদায়, জেলায় বন্যা পরিস্থিতিতে কেন্দ্র থেকে টাকা আদায় সহ একাধিক কাজ করা হয়েছে।
নির্বাচন আসতেই রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রে বিভিন্ন ইস্যুতে প্রচার শুরু করেছে সব রাজনৈতিক দলগুলি। কেন্দ্র সরকার ও রাজ্য সরকারের উন্নয়ন মূলক কাজের খতিয়ান নিয়ে বিজেপি ও তৃণমূল ময়দানে নেমে পড়েছে। কংগ্রেস বিগত দিনে জেলায় কী উন্নয়ন করেছিল, কী তাদের দাবি ছিল ও আগামী দিন সরকারে এলে তারা কী করবে সেই বিষয়কে তুলে ধরে প্রচার করছে। আর বামেদের প্রচারের হাতিয়ার পাঁচ বছরে এলাকার সংসদ সদস্যের কাজের ফিরিস্তি।