শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থাগমের সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম প্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন। কর্মক্ষেত্রে জটিলতা কিছুটা ... বিশদ
শেখ হাসিনা জমানায় ‘বিস্ময়কর’ আর্থিক বৃদ্ধির সাক্ষী থেকেছে বাংলাদেশ। কোভিড মহামারীর আগের দশকে গড় জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল ৭ শতাংশ। কিন্তু হাসিনা সরকারের পতন ও তার ফলে রাজনৈতিক অস্থিরতা সেদেশের অর্থনীতির গতি রোধ করেছে বলে জানাল বিশ্ব ব্যাঙ্ক। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ‘২০২৪ সালের মাঝামাঝি বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতায় প্রভাবিত হয়েছিল অর্থনৈতিক বৃদ্ধি। ধাক্কা খায় লগ্নিকারীদের আস্থা। এছাড়া কম সরবরাহ, বিদ্যুতের ঘাটতি এবং আমদানি বিধিনিষেধ নিস্তেজ করে দিয়েছিল শিল্পক্ষেত্রের কর্মকাণ্ডকে। দাম বাড়তে থাকে জিনিসপত্রেরও।’
বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের প্রধান চালিকাশক্তি তৈরি পোশাকশিল্প। কিন্তু ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার ক্রেতাদের অর্ডার কমে যাওয়ায় রপ্তানি থেকে আয় হ্রাস পাচ্ছে। উল্টে পণ্য আমদানির জন্য এখন আরও বেশি খরচ করতে হচ্ছে ঢাকাকে। কারণ ডলারের তুলনায় ক্রমশ দুর্বল হচ্ছে সেদেশের মুদ্রা। এদিকে, মুখে নানা পদক্ষেপের কথা বললেও মূল্যবৃদ্ধি রুখতে ব্যর্থ ইউনুস সরকার। দিন দিন কমছে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা। এই সমস্ত কারণও আর্থিক বৃদ্ধিতে ধাক্কা দেবে বলে তার রিপোর্টে জানিয়েছে বিশ্ব ব্যাঙ্ক।