আপনার মনে ধর্মভাব জাগ্রত হবে। কর্মপ্রার্থীরা কর্মের সুযোগ পাবেন। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা হবে। অর্থ নিয়ে ... বিশদ
১ জানুয়ারি, ২০২০: বন্ধ করে দেওয়া হল উহানের সেই মার্কেট।
১০ জানুয়ারি, ২০২০: প্রথম প্রকাশ্যে এল করোনা ভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্স (জিনগত কাঠামো)।
২০ জানুয়ারি, ২০২০: থাইল্যান্ড, জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় করোনা রোগীর খোঁজ মিলল। ভাইরাস ঢুকেছে চীন থেকেই,, জানাল তিন দেশই।
২৩ জানুয়ারি, ২০২০: উহান শহরে লকডাউন ঘোষণা হল।
২৪ জানুয়ারি, ২০২০: প্রথম ইউরোপীয় দেশ হিসেবে ফ্রান্সে ঢুকল করোনা। এর ঠিক ৪ দিনের মাথায় জার্মানিতেও ভাইরাসের অস্তিত্ব মিলল।
৩০ জানুয়ারি, ২০২০: কেরলের ত্রিশূরে প্রথম করোনা সংক্রমণের খোঁজ মিলল। ছুটিতে বাড়ি এসেছিলেন উহানে কর্মরত ওই তরুণ।
৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০: কেরলে তিন নম্বর রোগীর খোঁজ মিলল।
২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০: ইতালি সহ একাধিক ইউরোপীয় দেশে বাড়তে শুরু করল ভাইরাসের প্রকোপ। সিংহভাগ রোগীর সঙ্গেই যোগ পাওয়া গেল চীনের।
২ মার্চ, ২০২০: দিল্লিতে ইতালি ফেরত তরুণ এবং হায়দরাবাদে দুবাই ফেরত এক ইঞ্জিনিয়ারের শরীরে মিলল ভাইরাস মিলেছে বলে জানাল স্বাস্থ্যমন্ত্রক।
৮ মার্চ, ২০২০: কঠোর জনস্বাস্থ্য বিধি মেনে চলতে ডিক্রি জারি করল ইতালি। ৩ দিনের মাথায় একই পথে হাঁটল স্পেন, ফ্রান্স সহ একাধিক ইউরোপীয় দেশ।
১১ মার্চ, ২০২০: ‘কোভিন-১৯’-কে ‘বিশ্বব্যাপী মহামারী’ ঘোষণা করেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (হু) ডিরেক্টর জেনারেল।
২৫ মার্চ, ২০২০: ভারতে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত জারি হল লকডাউন।
৩ এপ্রিল, ২০২০: বিশ্বব্যাপী করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১০ লক্ষ।
১৪ এপ্রিল, ২০২০: ভারতে মোট আক্রান্ত ১০ হাজার ছাড়াল। লকডাউন বাড়ল ৩ মে পর্যন্ত।
২৩ এপ্রিল, ২০২০: ইইউ এবং ব্রিটেনে আক্রান্ত ১০ লক্ষ ছাড়াল।
২৯ এপ্রিল, ২০২০: করোনায় মৃত বেড়ে ১ হাজার।
১৯ মে, ২০২০: ভারতে করোনায় আক্রান্ত ১ লক্ষ।
৮ জুন, ২০২০: ভারতে শুরু হল প্রথম আনলক পর্ব।
২৯ জুন, ২০২০: বিশ্বজুড়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১ কোটি পেরল।
২ জুলাই, ২০২০: ভারতে শুরু হল আনলক ২.০।
৯ জুলাই, ২০২০: করোনার বিরুদ্ধে লড়তে প্যানেল গড়ল হু।
১৫ জুলাই, ২০২০: দেশে নির্মিত করোনার ভ্যাকসিন ‘কোভ্যাকসিন’-এর প্রথম পর্যায়ের ট্রায়াল শুরু করল হায়দরাবাদের সংস্থা ভারত বায়োটেক।
২ অগাস্ট, ২০২০: বিশ্বজুড়ে সংক্রমণের গ্রাফ নিম্নমুখী হতে শুরু করল। ইউরোপজুড়ে সমস্ত সীমান্ত খুলে দেওয়া হল। ব্রিটেনের রেস্তরাঁগুলিতে ফিরল প্রাণ। যদিও, বিশেষজ্ঞরা সমানে সাবধানবাণী শুনিয়েই চলেছেন।
৩ অগাস্ট, ২০২০: আনলক ৩.০ পর্বে ভারতে খুলল জিম, যোগা সেন্টার। উঠল নাইট কার্ফু।
২২ সেপ্টেম্বর, ২০২০: শীতের মরশুম দোরগোড়ায় আসতেই গোটা উত্তর গোলার্ধে ফের চড়তে শুরু করল সংক্রমণের গ্রাফ।
২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০: গোটা বিশ্বে করোনায় মৃত্যু ১০ লক্ষের গণ্ডি ছাড়াল।
২ অক্টোবর, ২০২০: করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ এল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের।
৩০ অক্টোবর, ২০২০: কোভ্যাকসিন-এর তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল শুরু করার কথা জানিয়ে দিল ভারত বায়োটেক।
৯ নভেম্বর, ২০২০: ইউরোপে আছড়ে পড়ল সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ। ইংল্যান্ডজুড়ে ফের জারি হল লকডাউন। ফ্রান্সে বন্ধ হল পানশালা-রেস্তরাঁ। সবচেয়ে ‘অন্ধকারময়’ শীতের জন্য তৈরি হতে বললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট-ইলেক্ট জো বাইডেন।
২৩ নভেম্বর, ২০২০: অবশেষে এল বহুপ্রতীক্ষিত ভ্যাকসিন। অ্যাস্ট্রাজেনেকা এবং অক্সফোর্ড দাবি করল, তাদের ভ্যাকসিন ৬১ শতাংশ কার্যকর। ফাইজার এবং মডার্না জানাল, তাদের ভ্যাকসিন ট্রায়ালে অংশগ্রহণকারী ৯৫ শতাংশের ক্ষেত্রেই কার্যকর প্রমাণিত হয়েছে।
৮ ডিসেম্বর, ২০২০: বিশ্বে প্রথম কোভিড টিকা নিলেন ব্রিটেনের মার্গারেট কিনান। টিকাটির নির্মাতা ফাইজার।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২০: ভারতে আক্রান্তের সংখ্যা এক কোটি ছাড়াল