পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
সম্প্রতি মন্দির-মসজিদ বিতর্কে দেশজুড়ে তুমুল আলোড়ন পড়ে গিয়েছে। সম্ভলের শাহি জামা মসজিদ থেকে শুরু করে আজমির দরগায় সমীক্ষা নিয়ে সংঘাত আদালত পর্যন্ত পৌঁছেছে। জমে উঠছে মামলার পাহাড়। এর মধ্যে সুপ্রিম কোর্ট এধরনের মামলা গ্রহণে আপাতত স্থগিতাদেশ দিয়েছে। তার সঙ্গে সাযুজ্য রেখেই বিতর্ক বন্ধের বার্তা দিয়েছিলেন ভাগবত। যদিও অর্গানাইজার জানিয়েছে, সভ্যতার পরম্পরার সঙ্গে সুবিচার করতে হলে ইতিহাসের যথাযথ মূল্যায়ণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ তার মাধ্যমেই বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে শান্তি ও সম্প্রীতি গড়ে ওঠে। সঙ্ঘ প্রধানের সাম্প্রতিক মন্তব্যের আবহে ‘অর্গানাইজার’-এ প্রকাশিত নিবন্ধ অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। সমালোচকদের অভিযোগ, ভাগবত মুখে যাই বলুন না কেন মন্দির-মসজিদ বিতর্ক জিইয়ে রাখতে চায় গেরুয়া শিবির। তারই প্রতিফলন দেখা গেল সঙ্ঘ ঘনিষ্ঠ পত্রিকায়। এরইমধ্যে, ভাগবত বৃহস্পতিবার নাগপুরে বলেছেন, ব্রিটিশ শাসকরা দেশের ইতিহাস বিকৃত করেছিল। শাসন পরিচালনায় ভারতীয়দের অযোগ্য প্রমাণ করতে এই সব ভুয়ো প্রচার চালিয়েছিল ব্রিটিশরা। তাঁর দাবি, ১৮৫৭ সালেই ইংরেজরা বুঝে গিয়েছিল,বিদেশী হানাদারদের উচ্ছেদ না করা পর্যন্ত ভারতীয় ঐক্যবদ্ধ থাকবে।