পড়ে গিয়ে বা পথ দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্তির যোগ থাকায় সতর্ক হন। কর্মে উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। ... বিশদ
সম্ভাজিনগরে ডিভিশনাল স্পোর্টস কমপ্লেক্সের চুক্তিভিত্তিক কর্মী হর্ষলের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠার পরপরই তদন্তে নামে পুলিস। তদন্তে দেখা গিয়েছে, গত ১ জুলাই থেকে ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত স্পোর্টস কমপ্লেক্সের মোট প্রায় ২১ কোটি ৬০ লক্ষ টাকা হাতিয়েছেন তিনি। মোট ১৩ ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ওই টাকা ট্রান্সফার করেছেন। ওই বিপুল অর্থ তিনি কোথায় খরচ করেছেন, তা জানতে পেরে তাজ্জব দুঁদে পুলিস অফিসাররাও। হর্ষল ছত্রপতি সম্ভাজিনগর বিমানবন্দরের কাছে প্রেমিকাকে চার কামরার একটি ফ্ল্যাট উপহার দিয়েছেন। দেড় কোটি ও ১ কোটি ৩০ লক্ষ টাকায় দু’টি বিলাসবহুল গাড়িও কিনেছেন তিনি। একটি দামি বাইকও রয়েছে তাঁর। শহরের একটি নামী জুয়েলারির শোরুম থেকে হিরেখচিত চশমাও কেনেন। রাতারাতি তাঁর বিলাসবহুল জীবনযাপন দেখে সন্দেহ হয় অন্য কর্মীদের। অফিসের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষেরও বিষয়টি নজরে আসে। তদন্তে দেখা গিয়েছে, স্পোর্টস কমপ্লেক্সের একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে ওই টাকা সরানো হয়েছে। কমপ্লেসের নামে নতুন ইমেল ও পাসওয়ার্ড তৈরি করেন অভিযুক্ত। এমনকী স্পোর্টস কমপ্লেক্সের পুরনো লেটারহেডও ব্যবহার করতেন। যে কারণে যাবতীয় লেনদেনের ওটিপি তাঁর কাছেই আসত। অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলার জন্য স্পোর্টস ডিরেক্টরের স্বাক্ষরও স্বাক্ষরও জাল করা হয়েছিল।