কর্ম, বিদ্যা ক্ষেত্রে উন্নতির যোগ। আয় ব্যয় ক্ষেত্রে সমতার অভাব। স্বাস্থ্য ভালো থাকলেও আঘাতযোগ থাকায় ... বিশদ
এদিন লোকসভায় লিখিত প্রশ্ন করেন কংগ্রেস এমপি মনীশ তিওয়ারি এবং মিম সাংসদ আসাদউদ্দিন ওয়েসি। তাঁদের প্রশ্নের জবাবে এগুলিকে ‘দাবিহীন’ না বলে, নিষ্ক্রিয় বা ইন-অপারেটিভ অ্যাকাউন্ট বলে উল্লেখ করেন কেন্দ্রীয় শ্রম রাষ্ট্রমন্ত্রী শোভা করন্দলাজে। যদিও বিশেষজ্ঞ মহলের মতে, দু’টি বিষয়ই আদতে একই। লিখিত জবাব থেকে জানা যাচ্ছে, ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে মোট ৬ লক্ষ ৯১ হাজার ৭৭৪টি দাবিহীন অ্যাকাউন্ট ছিল। ২০১৯-২০, ২০২০-২১ এবং ২০২১-২২ আর্থিক বছরে ইপিএফের এমন দাবিহীন অ্যাকাউন্টের সংখ্যা যথাক্রমে ৯ লক্ষ ৭৭ হাজার ৭৬৩, ১১ লক্ষ ৭২ হাজার ৯২৩ এবং ১৩ লক্ষ ৪১ হাজার ৮৪৮টি। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে এই সংখ্যাটি দাঁড়িয়েছে ১৭ লক্ষ ৪৪ হাজার ৫১৮টি। এবং ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরে ইপিএফের দাবিহীন অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ২১ লক্ষ ৫৫ হাজার ৩৮৭টি। দাবিহীন টাকার পরিমাণ যেখানে ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে ছিল ১ হাজার ৬৩৮ কোটি টাকা। সেখানে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে তা বেড়ে হয়েছে সাড়ে আট হাজার কোটি টাকারও বেশি।