কর্ম, বিদ্যা ক্ষেত্রে উন্নতির যোগ। আয় ব্যয় ক্ষেত্রে সমতার অভাব। স্বাস্থ্য ভালো থাকলেও আঘাতযোগ থাকায় ... বিশদ
বিরোধীদের বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনার দাবি বারবার এড়িয়ে গিয়েছে মোদি সরকার। তা নিয়ে বিরোধী সাংসদদের অসন্তোষ আছড়ে পড়েছে সংসদে। এর আগে গত বছরের শীতকালীন অধিবেশনে এক ধাক্কায় প্রায় শতাধিক বিরোধী সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়েছিল। এই ঘটনায় মোদি সরকারের বিরুদ্ধে স্বৈরাচারী মনোভাবের অভিযোগ তুলে সরব হয়েছিল বিরোধীরা। নতুন লোকসভার প্রথম অধিবেশনেও সংঘাতে জড়িয়েছিল শাসক ও বিরোধীরা। এবার অধিবেশনের আগে সংসদে বিশৃঙ্খলার দায় মোদি বিরোধীদের উপর চাপালেন বলেই মনে করা হচ্ছে। তিনি বলেছেন, ‘সংসদে সুস্থ আলোচনা হওয়া উচিত। কিন্তু মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ নিজেদের স্বার্থে সংসদকে নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছেন। মানুষ তাদের একাধিকবার প্রত্যাখ্যান করেছে। তারপরেও তারা দেশবাসী ও গণতন্ত্রের আবেগকে সম্মান করে না।’ প্রধানমন্ত্রীর অভিযোগ, বিরোধীদের বাধার কারণে নতুন এমপিরা তাঁদের বক্তব্য রাখার সুযোগ পান না। সংবিধানের ৭৫তম বর্ষপূর্তি প্রসঙ্গে মোদি বলেন, ‘গণতন্ত্রের জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত। মঙ্গলবার সকলে মিলে সংবিধান সদনে সংবিধানের ৭৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন করব।’