শরিকি সম্পত্তি মামলায় ফল অনুকূল হতে পারে। উচ্চশিক্ষা ও বিজ্ঞান গবেষণায় উন্নতির যোগ। অর্থাগম হবে। ... বিশদ
সেই ২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতার নথি চেয়ে সেন্ট্রাল ইনফর্মেশন কমিশনের (সিআইসি) দ্বারস্থ হয়েছিলেন কেজরিওয়াল। তাঁর সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে সিআইসি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় এবং গুজরাত বিশ্ববিদ্যালয়কে এই নিয়ে কেজরিওয়ালের হাতে তথ্য তুলে দিতে বলে। সেই নির্দেশের বিরুদ্ধে গুজরাত হাইকোর্টে যায় গুজরাত বিশ্ববিদ্যালয়। সিআইসির নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ দেয় গুজরাত হাইকোর্ট। পাশাপাশি কেজরিওয়ালকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করে আদালত। এর এক সপ্তাহ পরে ‘ডিগ্রি দেখাও’ প্রচার কর্মসূচি শুরু করে আপ। এরপরেই কেজরিওয়াল এবং আপ নেতা সঞ্জয় সিংয়ের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মানহানির মামলা করে গুজরাত বিশ্ববিদ্যালয়র রেজিস্ট্রার পীযূষ প্যাটেল। তাঁর অভিযোগ, সাংবাদিক বৈঠকে এবং এক্স হ্যান্ডলে বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রধানমন্ত্রীকে জড়িয়ে অবমাননামূলক মন্তব্য করেছেন আপের দুই শীর্ষ নেতা। এতে বিশ্ববিদ্যালেয়র সম্মানহানি হয়েছে।
গত বছর ১১ আগস্ট কেজরিওয়াল এবং সঞ্জয় সিংয়ের বিরুদ্ধে সমন জারি করে গুজরাতের নিম্ন আদালত। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে গুজরাত হাইকোর্টে যান তাঁরা। তাঁদের আবেদন খারিজ করে দেয় হাইকোর্ট। এরপর তাঁরা আলাদা করে সুপ্রিম কোর্টে মামলা করেন।