শরিকি সম্পত্তি মামলায় ফল অনুকূল হতে পারে। উচ্চশিক্ষা ও বিজ্ঞান গবেষণায় উন্নতির যোগ। অর্থাগম হবে। ... বিশদ
রাজ্যের ৩৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে চলছে শুনানি। এদিন রাজ্যপালের পক্ষে আইনজীবী জয়দীপ মজুমদার সওয়াল করতে গিয়ে বলেন, মুখ্যমন্ত্রী নাম বাছলে আচার্যর পছন্দ নাও হতে পারে। তাই অহেতুক জটিলতা এড়াতে সার্চ অ্যান্ড সিলেকশন কমিটিই প্রাথমিক যোগ্যতার ক্রম তৈরি করে দিক। আদ্যক্ষর অনুযায়ী নয়, যোগ্যতার ক্রম মেনে তালিকা তৈরি হোক।
কিন্তু আপত্তি তোলেন রাজ্যের আইনজীবী জয়দীপ গুপ্ত এবং আস্থা শর্মা। তাঁরা বলেন, গত ১৮ অক্টোবর সার্চ এবং সিলেকশন কমিটি উপাচার্য হতে চাওয়া প্রার্থীদের ইন্টারভিউ নিয়ে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে নামের একটি প্যানেল প্রকাশ করেছে। সেখানে আদ্যক্ষর দিয়েই প্যানেল আছে। যার থেকে যোগ্যতা দেখে নাম বেছে নিয়োগের জন্য রাজ্যপালের কাছে প্রস্তাব পাঠাবেন মুখ্যমন্ত্রী। এমতাবস্থায় যদি ফের নিয়মে বদল করা হয়, তাহলে অহেতুক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বিলম্ব হবে। তাই আপাতত এই ব্যবস্থাই থাক।
যা অনুমোদন করল শীর্ষ আদালত। বিচারপতি সূর্য কান্ত জানিয়ে দিলেন, নিয়োগই আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য। কোনও বিতর্ক চাই না। তাই সেই প্রক্রিয়া যখন শুরু হয়ে গিয়েছে, তখন গত ৮ জুলাইয়ের নির্দেশ আপাতত পরিবর্তন করছি না। তবে যদি কোনও বিবাদ হয়, তাহলে সার্চ কমিটির ‘স্কোর কার্ড’ দেখে আমরা উপাচার্যর নাম চূড়ান্ত করে দেব। আশাকরি সেই নামে উভয়পক্ষই সন্তুষ্ট হবেন। ৯ ডিসেম্বর মামলার পরবর্তী শুনানি হবে।