উচ্চশিক্ষার জন্য নামী প্রতিষ্ঠানে ভর্তির প্রচেষ্টা সফল হতে পারে। ব্যবসায় উন্নতির নতুন পথের দিশা। ... বিশদ
ভিএমসি গত ৬ জুন পাঠানকে ওই নোটিস পাঠালেও এতদিন তা সামনে আসেনি। প্রাক্তন বিজেপি কাউন্সিলার বিজয় পাওয়ার এই নোটিসের কথা প্রকাশ্যে আনার পরই শুরু হয় শোরগোল। সংবাদ মাধ্যমের কাছে এই নোটিসের সত্যতা স্বীকার করে নিয়েছেন ভিএমসির স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান শীতল মিস্ত্রি। বিষয়টি নিয়ে গুঞ্জন শুরু হলেও এই নোটিসের সঙ্গে রাজনীতির যোগ নেই বলেই দাবি বিজয় পাওয়ারের। তাঁর বক্তব্য, ‘ইউসুফ পাঠানের সঙ্গে আমার কোনও শত্রুতা নেই। তানাদালজা এলাকায় পুরসভার মালিকানাধীন একটি প্লট রয়েছে। সেটি বসত জমি। পাঠানের বাড়ি এই জমি লাগোয়া। ২০১২ সালে ভিএমসির কাছে জমিটি কিনতে চেয়েছিলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার। সেই সময় তাঁর বাড়িটি নির্মীয়মাণ অবস্থায় ছিল। প্রতি বর্গ মিটারের জন্য ৫৭ হাজার টাকা দাম দিতে চেয়েছিলেন তিনি। প্রাথমিকভাবে পাঠানোর ওই প্রস্তাব পুরসভার জেনারেল বোর্ডের বৈঠকে পাশ হয়। নিয়ম অনুযায়ী সেই প্রস্তাব রাজ্য সরকারের কাছে যায়। রাজ্য সরকার অনুমোদন না দেওয়ায় প্রস্তবটি খারিজ হয়ে যায়। পরে জানতে পারি, প্রস্তাব খারিজ হওয়া সত্ত্বেও পাঠান জমিটি দখল করে সেখানে সীমানা প্রাচীর দিয়েছেন। পুরসভাকে তদন্ত করে দেখার অনুরোধ করেছিলাম। পুরসভার স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান শীতল মিস্ত্রি বলেন, ৯৭৮ বর্গ মিটারের ওই জমিটি পাঠানকে বিক্রির প্রস্তাব রাজ্য সরকার খারিজ করে দিয়েছিল। সেই কারণেই নোটিস পাঠিয়েছি। এজন্য আমরা দু’সপ্তাহ অপেক্ষা করব। তারপর পরবর্তী পদক্ষেপ করা হবে।