কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অনুমোদনক্রমে উল্লিখিত দু’টি রুটে দূরপাল্লার ট্রেনের গতি বাড়িয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১৬০ কিলোমিটার করতে প্রয়োজনীয় পরিকাঠামোগত পরিবর্তনের কাজও শুরু করেছে রেলমন্ত্রক। এই মুহূর্তে দেশের প্রথম সেমি-হাইস্পিড ট্রেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের কোনও শয়নযান নেই। পুরোটাই শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত চেয়ার কার। আগামী মাসের শেষে প্রথম বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন তার যাত্রী পরিষেবা শুরু করতে পারে বলে ইতিমধ্যেই রেল সূত্রে দাবি করা হয়েছে। আর সেই দাবিকে কেন্দ্র করেই শুরু হয়েছে জল্পনা। এমনকী বাড়ছে সংশয়ও। প্রসঙ্গত, চেয়ার কার যুক্ত বন্দে ভারত এক্সপ্রেস সাধারণত ছ’সাত ঘণ্টার দূরত্বের মধ্যেই চলাচল করে। কিন্তু শয়নযান বিশিষ্ট বন্দে ভারত ট্রেন চালানো হবে এক হাজার কিলোমিটারের বেশি দূরত্ব রয়েছে, এমন গন্তব্যেই।
যদিও এখনও পর্যন্ত বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেনের ‘প্রোটোটাইপ’ কোচ তৈরি সম্পূর্ণ করতে পারেনি রেলের উৎপাদনকারী সংস্থা। প্রযুক্তির সাহায্যে কিছু ডিজাইন প্রকাশ করা হয়েছে মাত্র। তবে সব ছাপিয়ে সাধারণ রেলযাত্রীদের প্রশ্ন একটিই। রাজধানী এক্সপ্রেসের তুলনায় বন্দে ভারত স্লিপারে কি বেশি ভাড়া দিতে হবে?