সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধাবিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৭৬ টি আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকার মধ্যে ইতিমধ্যেই ১২৮টিতে টিকাকরণের উদ্যোগ বেড়েছে। এবার বাকিগুলিতেও করতে হবে। আদিবাসী এলাকায় ‘ওয়াক-ইন’ ব্যবস্থায় জোর দেওয়া হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত রাজ্যগুলির হাতে ২ কোটি ১৮ লক্ষেরও বেশি ডোজ রয়েছে। পাশাপাশি আগামী তিনদিনের মধ্যে আরও প্রায় ৫৭ লক্ষ ডোজ রাজ্যগুলিকে পাঠানো হবে। তাই ভ্যাকসিন ডোজের কোনও টানাটানি নেই দাবি করেই রাজ্যগুলিকে টিকাকরণ কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়িয়ে কম সময়ে অনেক বেশি লোককে ভ্যাকসিন দেওয়ার উদ্যোগ নিতে বলা হয়েছে।
অন্যদিকে, কোভিশিল্ড এবং কোভ্যাকসিনের পাশাপাশি আরও দেশীয় ভ্যাকসিন শীঘ্রই আসছে। ‘কোরবেভ্যাক্স’ নামে বায়োলজিক্যাল-ই’র ভ্যাকসিন অত্যন্ত কার্যকর হবে বলেই মনে করছেন গবেষকরা। ভ্যাকসিনটির ফেজ থ্রির ট্রায়াল চলছে। তবে প্রথম দু’দফার ট্রায়ালে যে ইতিবাচক রেজাল্টের ইঙ্গিত মিলেছে, তাতে ভ্যাকসিনটি বিদেশি ‘নোভাভ্যাক্সে’র প্রায় সমতুল কাজ করবে বলেই বিজ্ঞানীদের মত। করোনার টিকাকরণ সংক্রান্ত কেন্দ্রের উচ্চ পর্যায়ের কমিটির চেয়ারম্যান ডাঃ নরেন্দ্রকুমার অরোরা জানিয়েছেন, ‘নোভাভ্যাক্স প্রায় ৯০ শতাংশ কার্যকরী ভ্যাকসিন। তাই তারই সমতুল দেশী বায়োলজিক্যাল-ই’র ভ্যাকসিন জাতীয় টিকাকরণ কর্মসূচিতে যুক্ত হয়ে গেলে প্রভূত কাজে দেবে। আগামী অক্টোবর মাস নাগাদ তা করোনা টিকাকরণ কর্মসূচিতে যুক্ত হতে পারে বলেই জানা গিয়েছে।’একইভাবে জাইডাস ক্যাডিলার ভ্যাকসিনও আসছে। আরএনএ ভিত্তিক এই ভ্যাকসিন মাস দু’য়েকের মধ্যেই সরকারি কর্মসূচিতে যুক্ত হতে পারে বলে জানা গিয়েছে।