কর্মক্ষেত্রে অশান্তি সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কারও শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যা-শিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার— ... বিশদ
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক ছাড়াও এই সফরে সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গেও তাঁর সাক্ষাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দিল্লি পৌঁছেছেন মুখ্যমন্ত্রী। শুক্রবার তাঁর কলকাতায় ফেরার কথা। তবে রাজ্যের এডিজি সিআইডি রাজীবকুমারকে সিবিআই গ্রেপ্তারির জল্পনা পর্বে আচমকা মুখ্যমন্ত্রীর এই দিল্লি সফরে রাজনৈতিক মহলের কৌতূহল তুঙ্গে। বিশেষত সাক্ষাৎ যখন সরাসরি নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে। উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের আওতাতেই রয়েছে সিবিআই।
যদিও এই জল্পনায় প্রকাশ্যেই জল ঢেলে দিয়েছেন স্বয়ং মমতা। দিল্লি আসার আগে কলকাতা বিমানবন্দরে তিনি বলেছেন, আমি তো রাজ্যের বাইরেই যাই না। তবে মাঝে মধ্যে দিল্লি যেতে হয়। রাজ্যের কিছু পাওনা আছে। রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার বেসরকারিকরণ আটকাতে চাই। রাজ্যের নাম বদলের বিষয়টিও রয়েছে। তাছাড়া সাংবিধানিক কিছু কাজে তো দিল্লিতে যেতেই হয়। তাই এই সফর।
উল্লেখ্য, রাজ্য বিধানসভা পশ্চিমবঙ্গের নাম বদলে ‘বাংলা’ করার পক্ষে সায় দেওয়ার পরেও তা দীর্ঘদিন আটকে রেখেছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। আগামী ২০২১ সালে রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে রাজ্যের নাম বদলে কেন্দ্রের সম্মতি আদায় করতে পারলে তা রাজ্য সরকারেরই জয় হবে বলে মনে করে তৃণমূল। তাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই বিষয়টিতে জোর দেবেন। সঙ্গে রয়েছে কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার বিলগ্নিকরণের বিরোধিতা এবং রাজ্যের পাওনাগণ্ডার বিষয়। এবারের দিল্লি সফরে প্রয়াত অরুণ জেটলির পরিবারের সঙ্গেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দেখা করতে পারেন বলে খবর।