উচ্চশিক্ষার জন্য নামী প্রতিষ্ঠানে ভর্তির প্রচেষ্টা সফল হতে পারে। ব্যবসায় উন্নতির নতুন পথের দিশা। ... বিশদ
রাজনৈতিক মহলের ব্যাখ্যা, তৃণমূলের আগেভাগে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করায় বিজেপি কতটা কোণঠাসা হয়েছে, কোর কমিটির বৈঠকের এজেন্ডা পাল্টে ফেলার ঘটনাই তার প্রমাণ। সূত্রের খবর, রাজ্যের আগামী উপনির্বাচনে দিলীপ ঘোষকে প্রার্থী করে চমক দিতে পারে দল। একইসঙ্গে বিজেপির আর এক সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে নাম শোনা যাচ্ছে রাহুল সিনহারও। যদিও এই চার কেন্দ্রের আসন্ন উপনির্বাচন, নাকি আগামীতে রাজ্যের আরও যে ছ’টি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন হবে, সেখানে তাঁদের প্রার্থী করা হবে, তা নিয়ে জল্পনা রয়েছে। তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশাও। বিজেপির অন্দরে জোর চর্চা, দিলীপবাবুকে বিধানসভায় জিতিয়ে এনে বিরোধী দলনেতার পদ দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে। রাজ্য বিজেপির পরবর্তী সভাপতি প্রসঙ্গে এদিন সুকান্তবাবু বলেন, ‘স্লোগান দিয়ে দলের সভাপতি পাল্টানো যাবে না। সময় হলেই নতুন রাজ্য সভাপতি পাবে বিজেপি। সেটা কেন্দ্রীয় পার্টি ঠিক করবে।’
জানা যাচ্ছে, শুধুই সাংগঠনিক রিপোর্ট নয়। এবার বঙ্গ বিজেপির কাঠগড়ায় রয়েছে নির্বাচনের আগে বিভিন্ন দলীয় মূল্যায়নও। দলের এহেন নিজস্ব ‘থার্ড পার্টি সার্ভে’ নিয়ে বিজেপির অন্দরেই প্রশ্ন উঠছে। এই ‘থার্ড পার্টি সার্ভে’র উপর অনেকাংশে ভর করে বাংলায় এমপিদের আসন পর্যন্ত পরিবর্তন করেছে বিজেপি। আবার অনেকের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট আসনে সাংগঠনিক দুর্বলতা থাকা সত্ত্বেও শুধুমাত্র সেইসব সমীক্ষা রিপোর্টের উপর ভরসা করে কেন্দ্র পাল্টানোই হয়নি। সবমিলিয়ে এর প্রভাব পড়েছে দলের ফলাফলে। বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চাইছেন নেতৃত্বের একাংশ।