কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
ঘাটালে দেবের প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপি প্রার্থী অভিনেতা হিরণ্ময় চট্টোপাধ্যায়(হিরণ)। রাজনৈতিক মহলের একাংশ মানছেন, দেব যে আশঙ্কা করেছেন, তা নেহাতই অমূলক নয়। যদিও ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রে এধরনের ঘটনা যাতে না ঘটে, তার জন্য পুলিস ও কমিশনের কর্তাদের কাছে আগাম বার্তা পৌঁছে সতর্ক করে দিয়েছেন দেব। মঙ্গলবার কেশপুরে ইমামদের নিয়ে বৈঠক থেকে বেরিয়ে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হন দেব। সেখানে তিনি বলেন, বিভিন্নভাবে আমাকে আটকানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। ওরা(বিজেপি) চায় না আমি জিতি। আমার কাছে খবর আছে, বিজেপির প্রার্থী জেতার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। কেশপুরে ষড়যন্ত্র করে নিজেদের লোককে মেরে তার দোষ আমাদের লোককে দিয়ে, একটা অশান্তি সৃষ্টি করে ভোট করানোর চেষ্টা করছে। ওরা বুঝতে পেরে গিয়েছে আর জেতার কোনও রাস্তা নেই। তাই মৃত্যুর রাজনীতি শুরু করতে চলেছে। এদিকে দেবের এই মন্তব্যে তোলপাড় শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক মহলে। বুধবার সকালে বীরভূমের সিউড়িতেও একই আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। বীরভূমের তৃণমূলের প্রার্থী শতাব্দী রায়ের প্রচারে এসে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ওরা জেতার জন্য সবকিছু করতে পারে। আমি ইলেকশন কমিশনকে বলছি, একটু নজর রাখবেন। অন্য রাজ্যের মানুষকে দেখা যাচ্ছে কেশপুরে। গত দশ বছর ধরে আমি কেশপুরে শান্তি বজায় রেখেছি। কেশপুরের মানুষকে ভালো রাখার চেষ্টা করেছি।
দেবের এই মন্তব্য প্রসঙ্গে ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা বিজেপির সহ সভাপতি অমূল্য মাইতি বলেন, দেব দশ বছর ধরে ঘাটালের মানুষকে কোনও পরিষেবা দিতে পারেননি। নির্বাচনী প্রচারে গিয়েও সাড়া পাচ্ছেন না। সেই জন্যই দেবের মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে। তাই আজেবাজে কথা বলছেন।