আপনার মনে ধর্মভাব জাগ্রত হবে। কর্মপ্রার্থীরা কর্মের সুযোগ পাবেন। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা হবে। অর্থ নিয়ে ... বিশদ
অর্থদপ্তরের অনুমোদন ছাড়া প্রকল্প খাতে ন্যূনতম কত টাকা দপ্তর সরাসরি খরচ করতে পারে, তা নির্দিষ্ট করা থাকে। এব্যাপারে অর্থদপ্তরের বিজ্ঞপ্তি জারি করে। পূর্ত, সেচ প্রভৃতি ইঞ্জিনিয়ারিং বা ওয়ার্কস দপ্তরের ক্ষেত্রে এখন এই খরচের সীমা ৩ কোটি টাকা ছিল। নন ওয়ার্কস দপ্তরের ক্ষেত্রে পুর ও নগরোন্নয়ন ছাড়া অন্য দপ্তরগুলির জন্য খরচের এই সীমা ছিল ৫০ লক্ষ টাকা। অর্থদপ্তর বিজ্ঞপ্তি জারি করে নন ওয়ার্কস দপ্তরগুলির খরচের সীমা বাড়িয়ে ১ কোটি টাকা করেছে। অর্থাৎ অর্থদপ্তরের কাছ থেকে অনুমোদন না নিয়েই ওই দপ্তরগুলি ১ কোটি টাকা পর্যন্ত কোনও প্রকল্পের কাজ করতে পারবে। পূর্ত, সেচ এবং পুর ও নগরোন্নয়ন প্রভৃতি দপ্তর অবশ্য আগের মতোই অর্থদপ্তরের অনুমোদন ছাড়া ৩ কোটি টাকা পর্যন্ত কোনও প্রকল্পের কাজ করতে পারবে।
টেন্ডার সংক্রান্ত সময়সীমা ১৪ ও ২১ দিন থেকে কমিয়ে যথাক্রমে ৭ ও ১৪ দিন করা হয়েছে। দ্রুত টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে যাতে কাজ করা যায়, তার জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাড়ায় সমাধান কর্মসূচি শুরু হলে, বিভিন্ন জায়গায় রাস্তাঘাট, সেতু প্রভতি নির্মাণ বা সংস্কার সহ নানা উন্নয়ন প্রকল্প দ্রুত রূপায়ণ করার জন্য স্থানীয় মানুষ দাবি তুলবেন বলে সরকারি আধিকারিকরা মনে করছেন। ওই কাজগুলি যাতে দ্রুত সম্পন্ন করা যায়, তার জন্য তৎপরতার সঙ্গে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার।