বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
হাওড়া সিটি পুলিসের মোট ১২০০ কর্মী বেলুড় মঠের সামনের রাস্তার নিরাপত্তা সামলায়। মঠের ভিতরে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার মূল দায়িত্বে রয়েছে এসপিজি (স্পেশ্যাল প্রোটেকশন গ্রুপ)। প্রধান গেটে মেটাল ডিটেক্টর বসানো গেট এবং স্ক্যানারে পরীক্ষার পর সবাইকে ঢুকতে দেওয়া হয়েছে মঠ চত্বরে। বেলুড় মঠের নিজস্ব যে গঙ্গার ঘাট, সেখানে ব্যারিকেড করে মানুষজনকে নদী থেকে দূরে রাখা হয়। মোদি লঞ্চ থেকে নামেন বেলুড়ের ফেরিঘাটে। সেখান থেকে তিনি সরাসরি মঠে ঢুকে যান।
আজ, রবিবার সকাল থেকে বেলুড় মঠে একাধিক অনুষ্ঠান রয়েছে। বিবেকানন্দের জন্মদিন তথা জাতীয় যুব দিবসে মঠের অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে দেশবাসীর উদ্দেশে ভাষণ রাখতে পারেন তিনি। শনিবার সন্ধ্যায় মঠের মূল গেটে একটি বিজ্ঞপ্তি ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। আজ সকাল ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত এই প্রবেশদ্বার বন্ধ থাকবে বলে জানিয়ে দেয় মঠ কর্তৃপক্ষ। সকালে প্রধানমন্ত্রী মঠ চত্বর ঘুরে দেখতে পারেন বলে এই ব্যবস্থা বলে মনে করা হচ্ছে। ঘুরে দেখতে পারেন বলে এই ব্যবস্থা বলে মনে করা হচ্ছে। তবে এ বিষয়ে নির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায়নি। অন্যান্যবার অবশ্য এই দিনে মঠ সারাদিনই ভক্ত ও দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে।
নিরাপত্তার কড়াকড়ি সকাল থেকেই শুরু হলেও সাধারণ মানুষ আর পাঁচটা দিনের মতোই মঠ পরিদর্শন করতে পেরেছেন শনিবার। ঘাটের কাছে ভিড় ছিল প্রধানমন্ত্রীর সফর নিয়ে উৎসাহীদের। এদিন রাত ৭টা ২৬ মিনিট নাগাদ বেলুড় মঠ কর্তৃপক্ষ চত্বর ফাঁকা করে দেওয়ার আবেদন রাখেন। ‘অনিবার্য কারণে’ কিছুটা আগে এদিন মূল প্রবেশদ্বার বন্ধ করতে হবে বলে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমাও চেয়ে নেওয়া হয় কর্তৃপক্ষের তরফে। তারপরও প্রধান গেটের বাইরে কৌতূহলী মানুষের ভিড় লেগেছিল। প্রধানমন্ত্রী এসে গিয়েছেন শোনার পর তা আস্তে আস্তে কমে যায়।