বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন, এনআরসির মতো ইস্যুতে মোদি বিরোধী অবস্থানে উত্তপ্ত প্রায় গোটা দেশ। তারই মধ্যে আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি দিল্লি বিধানসভার ভোট। তাই পেঁয়াজের পর ভোজ্য তেলের দাম বাড়ার বিষয়টি নিয়ে সরকারকে চেপে ধরার সুযোগ হাতছাড়া করেনি কংগ্রেস। এআইসিসির মুখ্য মুখপাত্র রণদীপ সিং সুরজেওয়ালা বলেছেন, ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে সরষের তেলের দাম ছিল, কেজিতে ১২৪ টাকা। আর এখন তা হয়েছে ১৩৬ টাকা। একইভাবে পাম তেলের দাম এক মাসে ৯১ থেকে বেড়ে হয়েছে ১০৫ টাকা প্রতি কেজি। সয়াবিন তেলের দাম কেজিতে এক মাসে বেড়েছে ১৬ টাকা। সব্জির পর এভাবে ভোজ্য তেলের দাম বাড়ায় মানুষ নাজেহাল বলেই দাবি করেছে কংগ্রেস। বিষয়টি নিয়ে আগামীদিনেও কংগ্রেস তথা বিরোধীরা সরকারকে চেপে ধরবে বলেই জানা গিয়েছে।
তারই আঁচ পেয়ে আগেভাগেই পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টায় নেমেছে কেন্দ্রীয় খাদ্য এবং গণবণ্টনমন্ত্রক। দেশের প্রয়োজনীয় ভোজ্য তেলের ক্ষেত্রে প্রায় ৬০ শতাংশ বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। মূলত মালয়েশিয়া আর ইন্দোনেশিয়া থেকে তেল আমদানি করা হয়। তবে দাম ক্রমশ বাড়তে থাকায় ইউক্রেন, ব্রাজিল এবং নেপাল থেকেও সোয়া, সূর্যমুখী এবং রেপসিডের মতো ভোজ্য তেল আনার পরিকল্পনা করছে কেন্দ্র। তবে সবচেয়ে বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে মজুতদারি প্রসঙ্গে। দেশের কোথাও যাতে মজুতদাররা ভোজ্য তেল মজুত করে বাজারে কৃত্রিম অভাব তৈরি করতে না পারে, তারই লক্ষ্যে রাজ্যগুলিকে উদ্যোগী হওয়ার অনুরোধ করছে কেন্দ্র।