যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
যদিও রাজ্যের তাবড় বিরোধীরা এই এক্সিট পোলকে কার্যত উড়িয়ে দিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ট্যুইট বার্তায় লিখেছেন, এক্সিট পোলের এই আষাঢ়ে গল্প বিশ্বাস করি না। ইভিএম কারসাজি করার লক্ষ্যেই এই পদক্ষেপ। দেশের সমস্ত বিরোধী দলগুলিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়াই করার আবেদন জানিয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো। মমতার দাবি, ভোটের ফলের সঙ্গে এই এক্সিট পোল মিলবে না। রবিবারই তাঁর সঙ্গে জাতীয় স্তরের একাধিক বিজেপি বিরোধী সর্বভারতীয় নেতৃত্বের পরবর্তী কর্মসূচি নিয়ে ফোনে কথা হয়েছে। গোটাটাই নরেন্দ্র মোদি তথা বিজেপির চক্রান্ত বলেও মন্তব্য করেন মুখ্যমন্ত্রী। সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সুজন চক্রবর্তীর সাফ কথা, এই এক্সিট পোল মিলবে না। কিন্তু এটা দিনের আলোর মতো পরিষ্কার, তৃণমূলের আসন কমবে। গত দু’মাসে ভোট প্রচারে মোদি-মমতা যেভাবে রাজ্যে মেরুকরণের রাজনীতি করেছেন, তা ভবিষ্যতের পক্ষে ক্ষতিকারক। একই সুরে সুর মিলিয়ে কংগ্রেসের রাজ্যসভার এমপি প্রদীপ ভট্টাচার্য বলেন, তৃণমূলের সৌজন্যে এ রাজ্যে বিজেপির বাড়বাড়ন্ত হয়েছে। তার প্রভাব ভোটের ফলাফলে সামান্য পড়বে। প্রদীপবাবুর দাবি, পুরোপুরি অতিরঞ্জিত করে এই এক্সিট পোলের সমীক্ষা প্রকাশ করা হয়েছে।