যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
প্রসঙ্গত, বিজেপির পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনের কাছে কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখার দাবি জানানো হয়। দিল্লিতে নির্মলা সীতারামন, পীযূষ গোয়েল যেমন কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখার দাবি জানিয়েছেন, তেমনই কলকাতায় জয়প্রকাশ মজুমদার, শিশির বাজোরিয়ারা মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের সঙ্গে দেখা করে ওই একই দাবি জানিয়েছেন। তাঁদের বক্তব্য, রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনা ঘটছে। বহু মানুষ আহত হয়েছেন। অনেক বাড়িঘর ভেঙে দেওয়া হয়েছে। রাজ্য পুলিসের উপরে আস্থা নেই। তাই কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখা হোক।
আগামী ২৭ মে পর্যন্ত রাজ্যে মডেল কোড অব কন্ডাক্ট লাগু রয়েছে। ওইদিন পর্যন্ত রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা সহ বিভিন্ন বিষয়ে নির্বাচন কমিশন হস্তক্ষেপ করতে পারবে। তাই কেন্দ্রীয় বাহিনীও ওই দিন পর্যন্ত থাকতে পারবে। এরপর রাখতে হলে রাজ্য সরকারের অনুমতি দরকার। সরকারের এক কর্তা বলেন, আইনশৃঙ্খলা রাজ্যের নিজস্ব ব্যাপার। তাই ওই সময়ের পর রাজ্যের অনুমতি ছাড়া কেন্দ্রীয় বাহিনী কোনও বিষয়েই হস্তক্ষেপ করতে পারবে না। মদন মিত্র, কাকলি ঘোষদস্তিদার সহ তৃণমূলের প্রার্থীদের অভিযোগ, কেন্দ্রীয় বাহিনী বিজেপির কথায় চলছে। ভোটের দিন বিজেপিকে ভোট দিতে বলেছে।
সোমবার বিভিন্ন জায়গা থেকে গোলমালের খবর নির্বাচন কমিশনে আসে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকেও অভিযোগ করা হয়। শেষে উত্তেজনাপ্রবণ এলাকায় ২০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর মধ্যে ৩৪ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী স্ট্রং রুমে রয়েছে। গণনাকেন্দ্রে থাকবে ৪৮ কোম্পানি। বাকি ১১৮ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী বিভিন্ন এলাকায় টহলদারি করবে বলে কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে।