কর্ম, বিদ্যা ক্ষেত্রে উন্নতির যোগ। আয় ব্যয় ক্ষেত্রে সমতার অভাব। স্বাস্থ্য ভালো থাকলেও আঘাতযোগ থাকায় ... বিশদ
প্রসঙ্গত, বন্ধুর মেয়ের জন্মদিনের পার্টিতে গিয়ে সংরক্ষিত এলাকার মধ্যে রহস্যজনক মৃত্যু হয় কৃশানুর। তাঁর বাবার অভিযোগ, সেখানকার ডিফেন্স সিকিউরিটি কোরের (ডিএসসি) জওয়ানরা তাঁকে পিটিয়ে হত্যা করেছেন। কৃশানুর সারা শরীরে আঘাতের চিহ্ন স্পষ্ট ছিল। তাই দেখে পুলিসেরও প্রাথমিক অনুমান, লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারের জন্য ওই যুবকের মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে। যদিও ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে না এলে এখনই পরিষ্কার করে কিছু বলতে নারাজ পুলিস। তবে নোয়াপাড়া থানার তরফে এদিনই ডিএসসি কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সেখানে জানতে চাওয়া হয়েছে, শনিবার রাতে ঘটনার সময় কোন কোন জওয়ান সেই সময় অন ডিউটিতে ছিলেন। পাশাপাশি থানায় তাঁদের দেখা করার কথাও বলা হয়েছে ওই চিঠিতে। যদিও ঘটনায় কাউকেই এখনও গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিস।
শুধু পরিবারের অভিযোগ নয়, ক্ষুব্ধ স্থানীয়দেরও প্রশ্ন, কী এমন ঘটনা কৃশানু ঘটিয়েছিলেন যে তাঁকে পিটিয়ে মারতে হবে? যদি সত্যিই তিনি অপরাধ করে থাকেন, তাহলে কেন তাঁকে পুলিসে না দিয়ে বেধড়ক পেটানো হল? এসবের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করছে পুলিস। শুধু তিনি নন, তার দুই বন্ধুও গুরুতর জখম অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি। বারাকপুরের ডিসি নর্থ গণেশ বিশ্বাস বলেন, ‘বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে’।
উত্তর বারাকপুর পুরসভার চেয়ারম্যান মলয় ঘোষ বলেন, উত্তরপ্রদেশের রোল মডেল আমরা বাংলায় চালাতে দেব না। সাংসদ পার্থ ভৌমিক বলেন, ‘কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রক এর দায় এড়াতে পারে না। পরিবার যাতে সুবিচার পায়, তার জন্য যতদূর যেতে হয় যাব।