শরিকি সম্পত্তি মামলায় ফল অনুকূল হতে পারে। উচ্চশিক্ষা ও বিজ্ঞান গবেষণায় উন্নতির যোগ। অর্থাগম হবে। ... বিশদ
তবে জেলা প্রশাসনের বিশেষ নজর থাকছে কাকদ্বীপ মহকুমায়। সেখানেও বিপর্যয় মোকাবিলায় প্রস্তুতি নেওয়া শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই মহকুমা শাসকের অফিসে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। সেচদপ্তর ও ব্লক প্রশাসন সতর্ক রয়েছে। বাসিন্দাদের রাখার জন্য মহকুমাজুড়ে ৭৬টি ফ্লাড শেল্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। তাতেও যদি না কুলোয় সেকারণে ১৫৮টি স্কুলকে চিহ্নিত করেছে প্রশাসন। ৬৫টি বিপজ্জনক নদী বাঁধ এলাকায় নজর রাখা হচ্ছে। অতীতে দুর্যোগের সময় যে সব জায়গা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল, সেগুলি চিহ্নিত করা হয়েছে। এ বিষয়ে কাকদ্বীপের মহকুমা শাসক মধুসূদন মণ্ডল বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রশাসন প্রস্তুত রয়েছে। দিন-রাত কন্ট্রোল রুম খোলা রাখা হয়েছে। চলছে নজরদারি।
অন্যদিকে, সুন্দরবনের দ্বীপাঞ্চল গোসাবা ব্লকে বেশ কিছু জায়গায় নদী বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল, যার মেরামতি চলছে দ্রুতগতিতে। তারপরও বেশ কিছু এলাকা রয়েছে, যেখানে নদী বাঁধের অবস্থা খুব একটা ভালো নয়। সেই সব জায়গায় বাড়তি নজর রাখা হচ্ছে বলে ব্লক প্রশাসন জানিয়েছে। এদিন উপকূলবর্তী এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে এবং গ্রামবাসীদের এই ঘূর্ণিঝড়ের ব্যাপারে সতর্ক করা হয়েছে।