ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
লোকসভা ভোট মানেই বাড়তি উন্মাদনা। ভোট দিয়ে পছন্দের সরকার গড়তে ব্যাপক উৎসাহ। পাড়ার দালান থেকে চায়ের আড্ডা, সব জায়গাতেই কে জিতছে, কে হারছে এ সব আলোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে। তবে ভোট শুধু আলোচনা-প্রচার-মারপিটে থেমে নেই। সেলুনে গিয়ে চুলের ছাঁটে ভোটের প্রতীক। মিষ্টি তৈরি হচ্ছে দোকানে। সেখানেও ইভিএম বা কোনও দলের চিহ্ন। সে পথে হেঁটেই ইভিএম মিষ্টি তৈরি করল কুলগাছিয়ার একটি মিষ্টির দোকান। ছানা-ক্ষীর-চিনি-দুধ-সুগন্ধি ইত্যাদি মিলিয়ে মিশিয়ে উপাদেয় একটি মিষ্টি তৈরি করেছেন দোকানদার। যে মিষ্টিটি দেখলেই মনে হবে, খাব পরে। আগে একটা ভোট দিয়ে নি।
এর আগে ফুটবল বিশ্বকাপ মিষ্টি দিয়ে বানানো হয়েছে এ রাজ্যেই। সেটি দল বেঁধে চেটেপুটে খাওয়াও হয়েছে। ক্রিকেট বিশ্বকাপের মিষ্টিও হয়েছে। এবার এল ইভিএম। সেটি ক্রেতাদের আকর্ষণও করছে। সে ইভিএমের ওজন এক কেজি ২০০ গ্রাম। দু’হাজার টাকা দাম। আর ছোট আকারের ২৫ টাকা দামের ইভিএম মিষ্টিও মিলছে। কুলগাছিয়ার মিষ্টির দোকানটির মালিকের নাম পাপাই খাঁ। তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের কাছে আমার আবেদন, মিষ্টি খান। আর নিজেদের মধ্যে মিষ্টির মত সুসম্পর্ক তৈরি করুন। তারপর নির্বাচনে সামিল হোন।’
ইতিমধ্যেই ক্রেতাদের মধ্যে এই মিষ্টি ইভিএম জনপ্রিয় হয়েছে। ভোটের সময় রসগোল্লা-বোঁদে-পান্তুয়া-জলভরা ছেড়ে ইভিএম খাচ্ছেন ভোটাররা। আর দোকানদারকে বলছেন, এবার ভিভিপ্যাট (ভোটার ভেরিফায়েড পেপার অডিট ট্রেল) বানান। সেটাও খাব। -নিজস্ব চিত্র