সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধাবিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
রাজ্যের হিংসা প্রসঙ্গে রাজ্যপালের মন্তব্য নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ভোটের ফল ঘোষণার পরে কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছিল। তখন প্রশাসন নির্বাচন কমিশনের অধীনে ছিল। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর রাজ্যে হিংসার কোনও ছবি কী আপনাদের চোখে পড়ছে! এখন কারও চোখে যদি ন্যাবা হয়, তাহলে আমি কী বলব! আমি হিংসার বিরুদ্ধে। কোথাও কোনও খবর পেলে সঙ্গে সঙ্গেই পুলিসকে কড়া ব্যবস্থা নিতে বলেছি। ভোট পরবর্তী সময়ে রাজ্যে একের পর এক কেন্দ্রীয় দল আসা প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, যে কেউ যে কোনও রাজ্যে যেতে পারে। কিন্তু তাঁদের একটু বেশি করে উত্তরপ্রদেশ, বিহার, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাতে যাওয়া উচিত। সেখানে কোভিড পর্বে মৃতদেহ গঙ্গায় ভাসিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এখানে কোনও হিংসা হচ্ছে না। দু-একটি ক্ষেত্রে যা হচ্ছে, তা পারিবারিক ভায়োলেন্স। তাছাড়া রয়েছে বিজেপি’র গিমিক ভায়োলেন্স। ট্যুইটার ব্যান প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, এটা খুবই দুভার্গ্যজনক। ওরা ট্যুইটারকে কন্ট্রোল করতে পারছে না। আমাকে কন্ট্রোল করতে পারছে না, আমাকে আর আমার সরকারকে বুলডোজ করতে চাইছে।