সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধাবিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
হাওড়া সিটি পুলিসের এক পদস্থ কর্তা জানান, এবার মূলত ওই সব এলাকায় নজরদারি বৃদ্ধি, ভিড় হলে তা হটিয়ে দেওয়া, বাইরের এবং ওই এলাকার লোকজনের যাতায়াত নিয়ন্ত্রণে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। সমস্ত দোকানপাট খোলা থাকলেও আক্রান্ত বা তাঁদের পরিবারে ওষুধ থেকে শুরু করে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র পৌঁছে দেওয়ার জন্য পুলিস ও পুরসভা যৌথভাবে উদ্যোগ নিচ্ছে। এলাকার ক্লাব-প্রতিষ্ঠানের স্বেচ্ছাসেবকদের এই কাজে লাগানোর জন্য পরিকল্পনা করেছে পুলিস। আজ-কালের মধ্যে তাঁরা পরিষেবা দিতে শুরু করবেন।
বৃহস্পতিবার দেখা গেল, ঘোষিত এলাকাগুলিতে পুলিসের আনাগোনা বেড়েছে। কেউ অবাঞ্ছিতভাবে ঘোরাঘুরি করলে তাঁকে পুলিসের জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়তে হয়েছে। জেলা প্রশাসনের এক পদস্থ কর্তা জানান, কোনও একটি জায়গায় কাছাকাছি থাকা ১৫টি বাড়িতে যদি পাঁচজন বা তার বেশি সংখ্যক করোনা আক্রান্ত পাওয়া যায়, সেই এলাকাকে কন্টেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হবে। পরে যেমন নতুন নতুন এলাকা যুক্ত হতে পারে, তেমনই কোনও নির্দিষ্ট এলাকায় আক্রান্তের সংখ্যা কমে গেলে, এই তকমা উঠিয়ে নিতেও দেরি হবে না। হাওড়ায় এখন করোনার দৈনিক সংক্রমণ ২০০ থেকে ২৫০-র মধ্যে ঘোরাফেরা করছে। এই হার আরও কমিয়ে আনাই এই নয়া বিধির উদ্দেশ্য বলে জানান তিনি।