বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
বৃহস্পতিবার হাসপাতালে অসুস্থ শিশুদের দেখতে যান ডিআই নারায়ণ পাল, ডিপিএসসি চেয়ারম্যান অচিন্ত্য চক্রবর্তী সহ স্কুল দপ্তরের আধিকারিকরা। তাঁরা স্কুলেও যান। স্কুলের ওইদিনের মিডডে মিল সহ পানীয় জল ও অন্যান্য দিকগুলি নিয়ে খোঁজখবর নেন। স্কুলে ব্যবহৃত জলের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। এছাড়াও এদিন ব্লক ও জেলার স্বাস্থ্যকর্মীরা গ্রামে পরিদর্শনে আসেন। কেউ বাড়িতে অসুস্থ হয়ে রয়েছে কি না তার খোঁজ খবর নেন। কালনা-১ পঞ্চায়েত সমিতির পক্ষ থেকে কর্মাধ্যক্ষ শ্যামল দাঁ ও হাটকালনা পঞ্চায়েতের প্রধান বাপ্পা মজুমদার চিকিৎসাধীন শিশুদের মিনারেল ওয়াটার ও বিস্কুট দেওয়া হয়। ডিআই বলেন, আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই। কেন এমন হল তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, বুধবার এই স্কুলের বেশকিছু পড়ুয়া দুপুর থেকে অসুস্থ হতে থাকে। জ্বর, পেটে ব্যথা, বমির লক্ষণ দেখা দেয়। অনেকে তাঁদের শিশুদের স্থানীয় চিকিৎসককে দেখান। কিন্তু সন্ধ্যার দিকে শিশুদের অবস্থার অবনতি হলে একে একে কালনা মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করতে থাকেন অভিভাবকরা। বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত একজন শিক্ষক সহ মোট অসুস্থর সংখ্যা দাঁড়ায় ৬৩। কালনা হাসপাতালের সুপার কৃষ্ণচন্দ্র বরাই বলেন, নার্স ও চিকিৎসকরা শিশুদের সর্বক্ষণ পর্যবেক্ষণে রাখছেন।
মহকুমা শাসক নীতেশ ঢালি বলেন, আক্রান্ত শিশুদের সবরকম চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। অহেতুক আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই। ঘটনা তদন্ত করে দেখা হবে।