বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
সিডনি, ১১ জানুয়ারি: এশিয়ার প্রথম অধিনায়ক হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে টেস্ট সিরিজ জয়ের মুকুট সদ্য তাঁর মাথায় উঠেছে। তবু অজিদের বিরুদ্ধে ওয়ান ডে সিরিজে খেলতে নামার আগে মন ভালো নেই বিরাট কোহলির। চোখে মুখে ধরা পড়েছে বিষণ্ণতার ছাপ। খানিক অপ্রস্তুতও বটে। আসলে হার্দিক পান্ডিয়া ও লোকেশ রাহুলকে ঘিরে বিতর্ক বেশ অস্বস্তিতে ফেলেছে ভারত অধিনায়ককে। তবু নিজের ও দলের স্বচ্ছ্ব ভাবমূর্তির প্রশ্নে তিনি যে আপোসহীন, তা আরও একবার পরিষ্কার করে দিলেন ‘ভিকে’। বুঝিয়ে দিয়েছেন, টিম ইন্ডিয়ার ড্রেসিং রুমে এমন কুরুচিকর সংস্কৃতির কোনও জায়গা নেই। শনিবার সিরিজের প্রথম ওয়ান ডে’তে নামার আগে সাংবাদিক সম্মেলনে কোহলির বক্তব্যে ফুটে উঠেছে দৃঢ়তার প্রতিচ্ছবি।
হার্দিক-রাহুলের মন্তব্য সমর্থনযোগ্য নয়
আমরা প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল ক্রিকেটার। ভারতীয় দল হিসাবে আমরা কোনও ভাবেই ওই দুই ক্রিকেটারের দৃষ্টিভঙ্গি ও মন্তব্যকে সমর্থন করি না। এটা স্পষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট ক্রিকেটারদেরও। তবে এতে দলের অন্দরের বিশ্বাসে কোনও রকম প্রভাব ফেলবে না। দলের স্পিরিটও নষ্ট হবে না। টক শো’তে ওরা যা বলেছে, তা নিতান্তই ওদের ব্যক্তিগত অভিমত। যে কঠিন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা থেকে ওরাও নিশ্চয়ই নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছে।
অভাব ঢেকে দেবে জাদেজা
উদ্ভুত পরিস্থিতি নিয়ে আমরা কোনও রকম চাপে নেই। কারণ দলের ভারসাম্য ঠিক রাখার মতো পরিপূরক ব্যবস্থা আমাদের রয়েছে। দলে এমন প্লেয়ার থাকে যারা ব্যাট ও বলে ব্যাক-আপ দিতে সক্ষম। তাই হার্দিক পান্ডিয়া না খেললেও খুব একটা সমস্যা হবে না। কারণ আমাদের হাতে রবীন্দ্র জাদেজার মতো একজন ক্রিকেটার রয়েছে, যে দলের প্রয়োজনে সব রকমের দায়িত্ব পালন করতে পারে। আমরা ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে খেলেছিলাম একজন ফিঙ্গার স্পিনার ও একজন রিস্ট স্পিনার নিয়ে। যে কোনও কম্বিনেশন নিয়ে মাঠে নামার ব্যাপারে আমাদের পূর্ণ আত্মবিশ্বাস রয়েছে।
অবসরের পর ব্যাট হাতে তুলব না
ক্রিকেটটা আমি হৃদয় দিয়ে খেলি। যতদিন খেলব, ততদিন খেলার মাঠে আমার আবেগে টান পড়বে না। কিন্তু একবার অবসর ঘোষণা করে দেওয়ার পর আর ক্রিকেট খেলার ইচ্ছা হবে বলে মনে হয় না। কারণ যেদিন আমি খেলা ছাড়ব, সেদিন আমার ক্রিকেট খেলার মতো এনার্জি আর অবশিষ্ট থাকবে না। সেই কারণেই তো খেলা ছাড়ব। আর সেটা একেবারেই ছাড়ব। তারপর কোনও মশলা ক্রিকেটের আসরেও ব্যাট হাতে তুলব না। অবসর নেওয়ার পর কি করব, তা এখনই বলা সম্ভব নয়।
হার্দিক-রাহুলের মন্তব্য সমর্থনযোগ্য নয়
আমরা প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল ক্রিকেটার। ভারতীয় দল হিসাবে আমরা কোনও ভাবেই ওই দুই ক্রিকেটারের দৃষ্টিভঙ্গি ও মন্তব্যকে সমর্থন করি না। এটা স্পষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট ক্রিকেটারদেরও। তবে এতে দলের অন্দরের বিশ্বাসে কোনও রকম প্রভাব ফেলবে না। দলের স্পিরিটও নষ্ট হবে না। টক শো’তে ওরা যা বলেছে, তা নিতান্তই ওদের ব্যক্তিগত অভিমত। যে কঠিন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা থেকে ওরাও নিশ্চয়ই নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছে।
অভাব ঢেকে দেবে জাদেজা
উদ্ভুত পরিস্থিতি নিয়ে আমরা কোনও রকম চাপে নেই। কারণ দলের ভারসাম্য ঠিক রাখার মতো পরিপূরক ব্যবস্থা আমাদের রয়েছে। দলে এমন প্লেয়ার থাকে যারা ব্যাট ও বলে ব্যাক-আপ দিতে সক্ষম। তাই হার্দিক পান্ডিয়া না খেললেও খুব একটা সমস্যা হবে না। কারণ আমাদের হাতে রবীন্দ্র জাদেজার মতো একজন ক্রিকেটার রয়েছে, যে দলের প্রয়োজনে সব রকমের দায়িত্ব পালন করতে পারে। আমরা ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে খেলেছিলাম একজন ফিঙ্গার স্পিনার ও একজন রিস্ট স্পিনার নিয়ে। যে কোনও কম্বিনেশন নিয়ে মাঠে নামার ব্যাপারে আমাদের পূর্ণ আত্মবিশ্বাস রয়েছে।
অবসরের পর ব্যাট হাতে তুলব না
ক্রিকেটটা আমি হৃদয় দিয়ে খেলি। যতদিন খেলব, ততদিন খেলার মাঠে আমার আবেগে টান পড়বে না। কিন্তু একবার অবসর ঘোষণা করে দেওয়ার পর আর ক্রিকেট খেলার ইচ্ছা হবে বলে মনে হয় না। কারণ যেদিন আমি খেলা ছাড়ব, সেদিন আমার ক্রিকেট খেলার মতো এনার্জি আর অবশিষ্ট থাকবে না। সেই কারণেই তো খেলা ছাড়ব। আর সেটা একেবারেই ছাড়ব। তারপর কোনও মশলা ক্রিকেটের আসরেও ব্যাট হাতে তুলব না। অবসর নেওয়ার পর কি করব, তা এখনই বলা সম্ভব নয়।
