Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

অথৈ সাগর 

বারিদবরণ ঘোষ: আবার বাড়িটা সচ্ছল বলে বিলাসিতা করে জীবনটাকে ভোগ করব— এমন বাসনা ভগবতী দেবীর মনে ঠাঁই পেত না। ছেলেবেলা থেকে আশ্চর্য তার আত্মনিয়ন্ত্রণ। একটু বাহুল্য নেই, একটুও অতিরিক্ত বিলাসিতা নেই। মিতাচারিণী ব্রতী কন্যা যেন। বিদ্যাসাগর যে ‘দীন যে দীনের নাথ’ হয়ে উঠেছিলেন—সে এই মহীয়সী মায়ের কারণে। এত দান করেন, কিন্তু অপচয়ের দিকে কড়া নজর। একটা জিনিস অকারণে ফেলে দেওয়া সইতে পারেন না। কে জানে এটাই হয়তো আর একজনের কাজে লেগে যেতে পারে। এটাই শৃঙ্খলা ও ন্যায়পরায়ণতা। চরিত্রে তেজস্বিতা না থাকলে এই চর্চার অধিকারী কেউ হতে পারেন না। একটা কাহিনী বলি আপনাদের—
ভগবতী দেবীর মামার বাড়ির গ্রামে বাড়ির কাছে যাঁরা থাকতেন—তাঁদের অনেকেই তেওর বা বাগদি শ্রেণীর ছিলেন। তাঁরা অভাবগ্রস্ত দেখে ভগবতী দেবী মাকে জানিয়েই আজকে চাল, কালকে চিঁড়ে, পরশু গুড়— প্রতিদিনই একটা-না-একটা কিছু দিতেন। একদিন তাঁর মা ডেকে বললেন, দেখ খুকি, তুই কিন্তু এমন করে জিনিসপত্র ওদের দিস঩নে। তোর মামা যদি জানতে পারে, খুব রেগে যাবে কিন্তু। কাউকে কিছু দিলে মামা রাগ করবে, ভগবতী সেটা ভাবতেই পারতেন না। মামা তো নিজেই দিলদরিয়া। তাই মাথা উঁচু করে মাকে বললেন, না মা, তুমি একদম ভুল বলছ। মামা কিছুতেই রাগ করতে পারে না। আর যদি দেখি তোমার কথাই ঠিক, তাহলে মামাকে বলব আমাকে একটা চরকা কিনে দিতে। আমি তাই দিয়ে সুতো কেটে, সেই সুতো বিক্রি করে যা পয়সা পাব, তাই দিয়ে চাল-ডাল কিনে ওদের দেব।
তারপরে মামা যখন বাড়িতে এলেন— তাকে সব কথা খুলে বললেন। মামা তো গলে জল। ভাগ্নির মাথাটা বুকের কাছে টেনে নিয়ে বললেন, ‘মায়ের কথা ছাড়, পাগলি মেয়ে আমার—তুই যে সাক্ষাৎ অন্নপূর্ণা। তোর যাকে ইচ্ছে, যত ইচ্ছে তুই দান করিস। গরিবকে একগুণ যে দেয়, তার দশগুণ বেড়ে যায়, বুঝলি?’
এই প্রাণবন্ত দান মাতা ভগবতী দেবীর সঙ্গে ঠাকুরদাসের বিয়ে হল। আবার একটা দুর্গা দেবীকে সংসারে নতুন রূপে দেখতে পেলাম। রামপ্রসাদের মতো এঁরাও বলতে পারতে, ‘আমি কি দুঃখেরে ডরাই, দেখ সুখ পেয়ে লোক গর্ব করে আমি করি দুঃখের বড়াই।’ তখন তো বালিকাবধূ। এক বিকেলে এক ক্ষুধাকাতর বুড়ো ব্রাহ্মণ প্রার্থী এসে হাজির হয়েছেন কুটিরের দরজায়। পিপাসায় তাঁর ছাতি ফাটার উপক্রম। মাঝে মাঝে এই সংসারে একটা নতুন অভ্যেস গড়ে উঠেছে ভগবতীর— এক-আধবেলা উপোস করার। বউমা এসে শাশুড়িকে বললেন, একজন উপোসি ব্রাহ্মণ এসেছেন, একটু খাবার চাইছেন। শাশুড়ি তো জানেন, এক কুনকে চাল নেই ভাঁড়ারে। হাত জোড় করে এসে ব্রাহ্মণকে তাঁর অক্ষমতার কথা জানালেন। পাশের ঘর থেকে বালিকাবধূ সব কথা শুনে চোখের জলে ভাসছেন। বেরিয়ে এসে শাশুড়িমাকে প্রণাম করে বললেন, মা, এমন মানুষকে ফেরত কেমন করে দেবো? আপনি ওঁকে বসতে দিন। আমি দেখছি পাশের বাড়িতে দুটো চাল জোগাড় করতে পারি কি না! হাতের পিতলের পৈঁছাকে ততক্ষণে খুলে ফেলে প্রতিবেশিনীর বাড়িতে গিয়ে পৈঁছাটা বন্ধক রেখে খানিক চাল নিয়ে এসে ফুটিয়ে ব্রাহ্মণ-সৎকার করলেন। দেখতে দেখতে রাত নেমে গেছে, অন্ধকারে অতিথিকে কোথায় পাঠাবেন। অথচ দু’খানা ঘরের কোথায় শুতে দেবেন তাঁকে। এক প্রতিবেশীর বাড়িতে গিয়ে শাশুড়িমা অতিথির শোবার ব্যবস্থা করে এলেন। জানি না ব্রাহ্মণ সাক্ষাৎ ভগবতীকে সেদিন দেখতে পেয়েছিলেন কি না!
স্বামীর রোজগার একটু বাড়লে দান-ধ্যানের পরিমাণ বাড়ে। তখন হিসেবটা ব্রাহ্মণদের মধ্যে নিবদ্ধ থাকে না— গরিবগুর্বো মানুষের জাত থাকে না, নতুদাকে শরৎচন্দ্রের ইন্দ্রনাথ বলেছিল মড়ার কি কোনও জাত হয়, এই যে কাঠের নৌকোটা— এতে কত রকমের কাঠ আছে— এখন কাঠের জাত-বিচার করলে হবে— এখন এর একটা পরিচয়— এর নাম নৌকো। গরিবেরও একটাই পরিচয়— তিনিও মানুষ। তাঁদের কিছু দিতে পারলে ভগবতী নিজে কৃতার্থ হন। এই নিয়ে মাঝে মাঝে ঠাকুরদাসের সঙ্গে খটাখটি যে লাগত না, তা নয়। ঠাকুরদাস অল্প বয়স থেকেই বারবার কাশীতে যেতেন। ইচ্ছে মতো ভগবতী দেবীও তাঁর সঙ্গে যান। কিন্তু তিনি যেতে চাইতেন না। বলতেন, আমি চলে গেলে এদের দেখবে কে? এ যে কত বড় দীর্ঘশ্বাসে ভরা দীর্ঘ আশ্বাস— কে তাঁর খোঁজখবর নেয়। বিদ্যাসাগর মশায় কি আর উটকো একটা দয়ার সাগর হয়ে উঠতে পেরেছিলেন— মা ভালো যার, সব ভালো তার। কাশী বিশ্বেশ্বরের চেয়ে বিশ্বেশ্বরের চ্যালারাই তাঁর বেশি আপন তাই।
এমন সব কথা ভাবার পর সেই প্রবাদের চিরস্থায়ী কাহিনীটা তো আবার করে বলতে হয়। ভালো রেকর্ড বারবার শুনতে ইচ্ছে করে যে। তখন ভগবতী দেবীর বড় বেটার রোজগার তিনশো ছাড়িয়ে গেছে। একদিন গাঁয়ে ফিরে মাকে আদুরে গলায় জিজ্ঞেস করে বসলেন— আচ্ছা মা, আমি তো এখন দুটো পয়সা খুটে আনছি। অনেক দিন ধরে ইচ্ছে তোমাকে খানকতক গয়না গড়িয়ে দিই। তা তোমার কী কী গয়না পরতে ইচ্ছে করে—বলো না মা। শুনে ভগবতী দেবী একটা দীর্ঘশ্বাসের সঙ্গে চাপা ঠোঁটের হাসি হেসে বললেন— ‘ভাগ্যিস ঩জিজ্ঞেস করলি তুই— দেখ বাবা, অনেকদিন থেকে আমার তিনটি গয়না পরার খুব ইচ্ছে— তোকে মুখ ফুটে বলতে পারিনি। দেখ বাবা, এখনকার ছেলেপিলেরা লেখাপড়ার অভাবে আকাট মূর্খ হয়ে যাচ্ছে— তুই যদি ওদের জন্যে একটা বিদ্যালয় তৈরি করে দিস, খুব ভালো হবে রে। এটা আমার বড় সাধের গয়না রে। আর আমাদের দেশ হল গরিবের দেশ, ওদের অসুখ-বিসুখ হলে রোগ সারানোর জন্যে ডাক্তার-ওষুধ করার সামর্থ্য নেই— ওদের জন্যে যদি তুই একটা চিকিৎসালয়ের ব্যবস্থা করিস তো আমার আর একটা গয়না পরা হয়। আর তিন নম্বর গয়নাটা হল একটা অন্নসত্র, যাকে বলে লঙ্গরখানা যদি খুলে দিস ত঩বে গরিবের যে সব ছেলে পড়তে চায়, কিন্তু খেতে পায় না— তাঁরা দুটো খেয়ে পড়াশোনা করতে পারবে।’
(ক্রমশ)
অলঙ্করণ: সোমনাথ পাল 
29th  December, 2019
আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়- সপ্তম কিস্তি। 
বিশদ

অথৈ সাগর
বারিদবরণ ঘোষ

বিদ্যাসাগর মশায় কলকাতায় এলেন। বাবা ঠাকুরদাস বুঝতে পেরেছিলেন গাঁয়ের টোলে পড়িয়ে ছেলের কোনও ভবিষ্যৎ তৈরি হবে না। কলকাতার একটা ছাপের দরকার। সব দেশেই সব সমাজে পরামর্শদাতার অভাব হয় না। এমন করে তাঁরা কথা বলেন যে, সেই বিষয়ে তাঁর চেয়ে দিগ্‌গজ পণ্ডিত আর নেই।  
বিশদ

হেঁড়ল
হামিরউদ্দিন মিদ্যা 

ধর! ধর! ধর!ছাগল নিয়েছে রে! হেঁড়লে ছাগল নিয়েছে!
সবেমাত্র খাওয়া-দাওয়া করে সারাদিন খেতে-খামারে খেটে আসা ক্লান্ত মানুষগুলো শুয়েছে, ঠিক তখনই বাগদিপাড়া থেকে সমস্বরে হইচই করে মাঠে নেমে এল কয়েকজন। হাতে টর্চ, লাঠি, কেউবা খালি হাতেই বেরিয়ে এসে ইঁটের টুকরো, শুকনো ঢিল তুলে নিয়েছে হাতে।  
বিশদ

আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় ষষ্ঠ কিস্তি।

 
বিশদ

05th  January, 2020
অথৈ সাগর 
বারিদবরণ ঘোষ

জগতে কোন মা কবে ছেলের কাছে এমনধারা গয়না চেয়েছিলেন— আমাদের জানা নেই। এই গয়না চুরি হয় না, এই গয়না সবাই মিলে ভাগ করে নিতে পারে, এই গয়না কারও একার হয় না— দেশের সম্পদ হয়। 
বিশদ

05th  January, 2020
আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় পঞ্চম কিস্তি। 
বিশদ

29th  December, 2019
হিসেব-নিকেশ
অঞ্জনা চট্টোপাধ্যায় 

অটোরিকশর পিছনের সিটে, দু’জনের মাঝখানে বসে, প্যাচপ্যাচে গরমে ঘেমেনেয়ে একেবারে কাহিল অবস্থা হচ্ছে বিমলবাবুর। অতি কষ্টে প্যান্টের পকেট থেকে রুমালটা বের করে, মুখের ওপর জমে থাকা ঘামের বিন্দুগুলি মুছে নিয়ে, বিমলবাবু আবার একবার হাতঘড়ির দিকে দেখলেন।  বিশদ

29th  December, 2019
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-৪

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়-চতুর্থ কিস্তি। 
বিশদ

22nd  December, 2019
অথৈ সাগর
বারিদবরণ ঘোষ

আগামী বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। তার প্রাক্কালে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

22nd  December, 2019
ডাকনাম ফড়িং
স্বপন পাল

অখিলেশের চাকরি জীবন থেকে অবসর নেওয়া প্রায় চার বছর হয়ে গেল। তার এই অবসর জীবনে সবচেয়ে বড় সমস্যা দেখা দিয়েছে, অবসর সময় কাটানো নিয়ে সময় খুঁজে বের করা। বই বা খবরের কাগজ পড়ে কতটাই বা সময় কাটানো যায়। টিভি অখিলেশ খুব একটা দেখে না। চোখের ওপর চাপ পড়ে। গেল মাসে ডান চোখটায় ছানি অপারেশন হয়েছে। 
বিশদ

22nd  December, 2019
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-৩ 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়-তৃতীয় কিস্তি। 
বিশদ

15th  December, 2019
অথৈ সাগর 
বারিদবরণ ঘোষ

আগামী বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। তার প্রাক্কালে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

15th  December, 2019
কন্যে কথন
নিয়তি রায়চৌধুরী 

—তোমার সঙ্গে একটা কথা আছে মা।
—আবার কী হল? রুমির একটা কথা মানে একশোটি কথার বাঞ্চ। সবটাই বিভাস বিষয়ক। এটা সবিতা জানেন। বনিবনা হচ্ছে না। শ্বশুরবাড়ির সহায়তা নেই। পরপর দুটি মেয়ের কারণে বিভাসের বাবা-মা’র নাতির আশায় ছাই পড়েছে। ছেলে-বউয়ের লাগাম ছাড়া কোন্দলে তাই উদ্বেগ নেই। 
বিশদ

15th  December, 2019
মানুষ গড়ার কারিগর
সৌমিত্র চৌধুরী

 চোখের জল মুছে বাবা বলল, ‘ঠিক আছে স্যার, আপনার কথা রাখলাম। তবে ঋণ বাড়াব না। ফেল করলে ওর কিন্তু পড়া বন্ধ।’ এত দূর বলে আমাদের পিসিএম থামল। আমার চোখে বিস্ময়। জম স্যার নিজে গেল হাটখোলায়? একটু অবাক হয়েছিলাম সেদিন। কিন্তু কয়েকমাস পরে ক্লাসের সবাইকে, এমনকী গোটা স্কুলকে অবাক করে দেবার মতো ঘটনা ঘটল। অঙ্কে আশি নম্বর পেয়ে বার্ষিক পরীক্ষায় চার নম্বর স্থানটা দখল করেছে প্রদীপ। বিশদ

08th  December, 2019
একনজরে
 গান্ধীনগর, ১১ জানুয়ারি (পিটিআই): প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কলকাতা সফর ঘিরে বিক্ষোভে উত্তাল শহরের বিভিন্ন প্রান্ত। তারই মধ্যে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ করলেন অমিত শাহ। গুজরাতের মাটি থেকে। ...

 বেঙ্গালুরু, ১১ জানুয়ারি: শনিবার ৪৭ বছরে পা দিলেন প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক রাহুল দ্রাবিড়। স্বাভাবিক ভাবেই গোটা বিশ্ব থেকেই অগুনতি শুভেচ্ছা বার্তা পাচ্ছেন ভারতীয় ক্রিকেটের ‘দ্য ওয়াল’। ...

 তেহরান, ১১ জানুয়ারি (এএফপি): ইরানের ছোঁড়া ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতেই ভেঙে পড়েছিল ইউক্রেনের বিমান। প্রাণ হারিয়েছিলেন ১৭৬ জন। দুর্ঘটনার পর থেকেই ইরানের হামলার তত্ত্বই উঠে আসছিল। প্রথম থেকেই তা অস্বীকার করছিল তারা। কিন্তু, শনিবার বিবৃতি জারি করে দায় স্বীকার করে নিয়েছে তেহরান। ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: ব্যস্ত কর্মসূচির মধ্যেও রাজ্যের শিল্পপতিদের সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন দু’টি বণিকসভার প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলাদা করে দেখা করেন তিনি। ইন্ডিয়ান চেম্বার অব কমার্সের তরফে এদিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন সঞ্জীব গোয়েঙ্কা, হর্ষ নেওটিয়া, মায়াঙ্ক ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

জাতীয় যুব দিবস
১৮৬৩: স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম
১৯৩৪: মাস্টারদা সূর্য সেনের ফাঁসি
১৯৫০: কলকাতায় চালু হল চিত্তরঞ্জন ক্যানসার হাসপাতাল  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৬২ টাকা ৭২.৭৮ টাকা
পাউন্ড ৯০.৮৮ টাকা ৯৫.২৮ টাকা
ইউরো ৭৭.২৫ টাকা ৮০.৯৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
11th  January, 2020
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪০, ৬০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৮, ৫২০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৯, ১০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৬, ৯০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৭, ০০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৭ পৌষ ১৪২৬, ১২ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, দ্বিতীয়া ৩৪/৩৩
রাত্রি ৮/১২। পুষ্যা ১৩/৩৬ দিবা ১১/৫০। সূ উ ৬/২৩/২, অ ৫/৬/১৯, অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ গতে ৯/১৪
মধ্যে পুনঃ ১২/৬ গতে ২/৫৮ মধ্যে। রাত্রি ৭/৪৫ গতে ৯/৩২ মধ্যে পুনঃ ১২/১১ গতে ১/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫০ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ১০/২৪
গতে ১/৪ মধ্যে, কালরাত্রি ১/২৩ গতে ৩/৩ মধ্যে। 
২৬ পৌষ ১৪২৬, ১২ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, দ্বিতীয়া ৩৯/৪৪/২৯ রাত্রি ১০/১৮/৫২। পুষ্যা ১৮/৪৮/৪৯ দিবা ১/৫৬/৩৬। সূ উ ৬/২৫/৪, অ ৫/৫/৫৫, অমৃতযোগ দিবা ৭/৫ গতে ৯/১৩ মধ্যে ও ১২/৩ গতে ২/৫৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪২
গতে ৯/২৮ মধ্যে ও ১২/৯ গতে ১/৫৫ মধ্যে ও ২/৪৯ গতে ৬/২৫ মধ্যে। কালবেলা ১১/৪৫/২৯ গতে ১/৫/৩৬ মধ্যে, কালরাত্রি ১/২৫/২৩ গতে ৩/৫/১৭ মধ্যে । 
মোসলেম: ১৬ জমাদিয়ল আউয়ল 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। বৃষ: বিবাহের সম্ভাবনা আছে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে  
জাতীয় যুব দিবস১৮৬৩: স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম১৯৩৪: 'মাস্টারদা' সূর্য সেনের ফাঁসি১৯৫০: ...বিশদ

07:03:20 PM

ভদ্রেশ্বরে টোটোচালকের মানিব্যাগ ফেরাল ৫ম শ্রেণীর ছাত্র 
আজ দুপুরে ভদ্রেশ্বরের রাস্তায় একটি মানিব্যাগ কুড়িয়ে পায় ৫ম শ্রেণীর ...বিশদ

09:57:00 PM

কোচবিহারে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু ছাত্রের 
রহস্যজনকভাবে কোচবিহারের এক ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু হল ...বিশদ

06:37:02 PM

বিজেপির পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলা সভাপতির দায়িত্ব পেলেন সমিতকুমার দাস

04:56:00 PM

জম্মু ও কাশ্মীরের ত্রালে পুলিসের গুলিতে হত ৩ জঙ্গি, উদ্ধার অস্ত্রশস্ত্র 

04:12:42 PM