Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

অথৈ সাগর
বারিদবরণ ঘোষ

বিদ্যাসাগর মশায় কলকাতায় এলেন। বাবা ঠাকুরদাস বুঝতে পেরেছিলেন গাঁয়ের টোলে পড়িয়ে ছেলের কোনও ভবিষ্যৎ তৈরি হবে না। কলকাতার একটা ছাপের দরকার। সব দেশেই সব সমাজে পরামর্শদাতার অভাব হয় না। এমন করে তাঁরা কথা বলেন যে, সেই বিষয়ে তাঁর চেয়ে দিগ্‌গজ পণ্ডিত আর নেই। কেউ বললেন, ‘কর্নওয়ালিশ স্ট্রিটে (এখনকার বিধান সরণী), সিদ্ধেশ্বরীতলার ঠিক পূর্বদিকে’ হেয়ার সাহেবের বিনা মাইনের ‘ইঙ্গরেজী বিদ্যাল঩য়ে’ ভর্তি করে দাও— ইংরেজি শিখে তোমার ছেলে একটা কেউকেটা হয়ে যেতে পারবে। তাও যদি না পারে অন্তত মোটামুটি শিখতে পারলে আর যদি হাতের লেখা ভালো হয়, জমা খরচের হিসেবটা যদি একটু রপ্ত করতে পারে— তাহলে কোনও বড় ‘হৌসে কিংবা সাহেবদের দোকানে একটা চাকরি পাবেই।’ এ পরামর্শ ভাগ্যিস ঠাকুরদাস নেননি, তা যদি নিতেন তাহলে একটা বড় চাকুরে হয়তো এদেশ পেত একটা ‘বিদ্যেসাগর’ কিছুতেই পেত না।
আসলে ঈশ্বরচন্দ্রের পূর্বপুরুষরা সবাই ভালো সংস্কৃত জানতেন— ঠাকুরদা রামজয় তো তর্কভূষণ উপাধি-ভূষিত ছিলেন। তাঁর বাবা ভুবনেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায় বাঘা সংস্কৃত পণ্ডিত ছিলেন। রামজয়ের শ্বশুরমশায় উমাপতি তর্কসিদ্ধান্ত পর্যন্ত ডাকসাইটে পণ্ডিত। সেখানে ঠাকুরদাস সংস্কৃতর ‘স’ পর্যন্ত জানতেন না— যদিও পরে ছেলেকে পড়াতে গিয়ে ভাষাটা ভালোই শিখে নিয়েছিলেন। তাই ঠাকুরদাসের সংস্কৃত পড়ানোর দিকে একটা দুর্বলতাই ছিল। তাই কারও পরামর্শে কান না দিয়ে সরাসরি সংস্কৃত কলেজে ভর্তি করে দিলেন ছেলেকে। বিদ্যাসাগর মশায় নিজেই লিখে গেছেন, ঠাকুরদাস ভেবেছিলেন ‘আমার একান্ত অভিলাষ, সংস্কৃত শাস্ত্রে কৃতবিদ্য হইয়া দেশে চতুষ্পাঠী করিবেক, তাহা হইলেই আমার সকল ক্ষোভ দূর হইবেক। .... তাঁহারা অনেক পীড়াপীড়ি করিলেন, তিনি কিছুতেই সম্মত হইলেন না।’ ছেলে ‘উপার্জনক্ষম হইয়া, আমার দুঃখ ঘুচাইবেক, আমি সে উদ্দেশে ঈশ্বরকে কলিকাতায় আনি নাই।’ দু’ টাকা মাইনের বাবার দূরদৃষ্টিকে বলিহারি দিই।
অতএব ঈশ্বরচন্দ্র মাত্র ন’বছর বয়সে গভর্নমেন্ট সংস্কৃত কলেজে ব্যাকরণের তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্র হিসেবে ভর্তি হলেন। তারিখটা ছিল ১৮২৯ খ্রিস্টাব্দের জুন মাসের পয়লা তারিখ। ভর্তি হলেন কিন্তু বীরসিংহায় তিনি সংস্কৃতের আদ্যপাঠটুকুও সেরে আসেননি। সংস্কৃত কলেজে সংস্কৃত ভাষা শেখানোর ভার ছিল হালিশহরের কাছে কুমারহট্টের গঙ্গাধর তর্কবাগীশের। কী করে ছোটদের সংস্কৃত শেখানো যায়— সেই বিদ্যাটা তাঁর নখদর্পণে ছিল। ঠাকুরদাস প্রতিদিন সকাল ৯টার সময় ঈশ্বরকে খাইয়ে পটলডাঙার (তখন সংস্কৃত কলেজের অঞ্চলকে লোকে পটলডাঙা বলেই ডাকতেন) কলেজে পৌঁছে দিয়ে শিক্ষক গদাধর তর্কবাগীশের সঙ্গে একটু কথা বলে আবার দুই মাইল হেঁটে বড়বাজারের বাসায় এসে খেয়ে অফিসে যেতেন। বিকেল চারটে বাজলে অফিস থেকে বের হয়ে ছেলেকে কলেজ থেকে সঙ্গে নিয়ে বাসায় পৌঁছে দিয়ে আবার অফিসে যেতেন, বাড়ি ফিরতে ফিরতে রাত ৯টা হয়ে যেত।
এমনি করে মাস ছয়েক যেতেই ঈশ্বরচন্দ্র পথ চিনে ফেলেছেন দেখে ঠাকুরদাস একাই ছেলেকে স্কুলে যেতে দিলেন। রাতে ফিরে এসে ছেলে যা শিখেছে তা জিগ্যেস করতেন। ঠাকুরদাস এতই মেধাবী ছিলেন যে ঈশ্বরচন্দ্র যা পড়া হয়েছে তা বলার সঙ্গে সঙ্গে তাঁর মনে গেঁথে যেত। ঈশ্বর ভুল বললে তিনি তা চট করে ধরে ফেলতেন। এদিকে ঈশ্বরচন্দ্র তাই দেখে ভাবতেন যে, তাঁর বাবা সংস্কৃতে একটা জাহাজ। কিন্তু এই পর্যন্ত ভালোয় ভালোয় যেত। যেদিন অফিস ফেরত এসে দেখতেন, ছেলে প্রদীপ জ্বালিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে— অমনি কান ধরে তাকে তুলে তুলোধোনা করতেন। সেটা পড়ছে না বলে তো বটেই, অকারণে প্রদীপের তেল পুড়ছে বলেও তার রাগ সম্ভবত বেশি হতো। এত মারতেন যে জগদ্দুর্লভবাবু ও তাঁর পরিবারের লোকজনেরা খুব কষ্ট পেতেন। একদিন তো জগদ্দুর্লভবাবু বলেই দিলেন— ছেলেকে আপনি যদি এত মারেন তবে আপনাকে আমার বাড়িতে আর রাখতে পারব না। ভয়ে ঠাকুরদাস সংযত হলেন— ঈশ্বরচন্দ্র বেঁচে গেলেন। তবে যাতে ঘুম আর না আসে সেজন্যে তিনি চোখে সরষের তেল ঘষতেন— যাতে তেলের ঝাঁঝে চোখ জ্বালা করলে ঘুম বাপ বাপ বলে পালায়, আর ঈশ্বর তাতে বাঁচেন।
ততদিনে মাস ছয়েক পড়া এগিয়ে গেছে— একটা পরীক্ষা দেবার সময় এল। তিনি পরীক্ষা দিলেন এবং এত ভালো ফল করলেন যে সাড়ে ন’বছরের একটা ছেলে ১৮২৯-’৩০ সালেই পাঁচ টাকার বৃত্তি পেয়ে গেলেন। বৃত্তির টাকা পেয়ে বাবার হাতে তুলে দিলেন। ব্যাকরণ শ্রেণীতে তাঁকে পড়তে হয়েছিল টানা তিন বছর, এর মধ্যে দু’বছরের পরীক্ষায় ভালো ফল করে বৃত্তি পান— এক বছরের ফল ততখানি ভালো না হওয়ায় ক্ষোভে-দুঃখে ঈশ্বরচন্দ্র ঠিক করেছিলেন সংস্কৃত কলেজ ছেড়ে দিয়ে গাঁয়ে ফিরে গিয়ে দণ্ডিপুরে বিশ্বনাথ সার্বভৌম পণ্ডিতের টোলে গিয়ে পড়বেন। আসলে এই পরীক্ষাটির দায়িত্বে ছিলেন এক সাহেব, যিনি নিজেই সংস্কৃত ভালো জানতেন না। একটা বেঁটেখাটো মাথা-মোটা ক্যাবলা-কেষ্ট ছেলে— যে ছাতা মাথায় দিয়ে গেলে লোকটাকেই চেনা যেত না ছাতার আড়ালে— সেই ছেলেটা প্রথম হবে? সাহেব তাকে ঠিকমতো নম্বরই দিলেন না।
ঈশ্বরচন্দ্র ছোট থেকেই জেদ চাপলেই ঘাড় বেঁকিয়ে চলতেন। সাহেবকে দেখেই তাঁর ঘাড় বেঁকে যেত। আসলে এঁড়ে বাছুর তো। বাবা তাঁকে জানতেন ভালো। তাই ময়লা কাপড় পরে পড়তে যাচ্ছে দেখলেই বলতেন, বেশ করেছিস ময়লা কাপড় পরেছিস। অমনি ঈশ্বরচন্দ্র সাবান কাচা কাপড় পরতেন। একেবারে হুবহু বর্ণপরিচয়ের সুবোধ গোপাল!
(ক্রমশ)
 ছবিতে সংস্কৃত কলেজের বেদান্ত শ্রেণীর উপস্থিতির খাতায় নাম রয়েছে মদনমোহন ও ঈশ্বরচন্দ্রের।
অলঙ্করণ: সোমনাথ পাল 
আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়- সপ্তম কিস্তি। 
বিশদ

হেঁড়ল
হামিরউদ্দিন মিদ্যা 

ধর! ধর! ধর!ছাগল নিয়েছে রে! হেঁড়লে ছাগল নিয়েছে!
সবেমাত্র খাওয়া-দাওয়া করে সারাদিন খেতে-খামারে খেটে আসা ক্লান্ত মানুষগুলো শুয়েছে, ঠিক তখনই বাগদিপাড়া থেকে সমস্বরে হইচই করে মাঠে নেমে এল কয়েকজন। হাতে টর্চ, লাঠি, কেউবা খালি হাতেই বেরিয়ে এসে ইঁটের টুকরো, শুকনো ঢিল তুলে নিয়েছে হাতে।  
বিশদ

আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় ষষ্ঠ কিস্তি।

 
বিশদ

05th  January, 2020
অথৈ সাগর 
বারিদবরণ ঘোষ

জগতে কোন মা কবে ছেলের কাছে এমনধারা গয়না চেয়েছিলেন— আমাদের জানা নেই। এই গয়না চুরি হয় না, এই গয়না সবাই মিলে ভাগ করে নিতে পারে, এই গয়না কারও একার হয় না— দেশের সম্পদ হয়। 
বিশদ

05th  January, 2020
আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় পঞ্চম কিস্তি। 
বিশদ

29th  December, 2019
অথৈ সাগর 

আগামী বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। তার প্রাক্কালে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি।  বিশদ

29th  December, 2019
হিসেব-নিকেশ
অঞ্জনা চট্টোপাধ্যায় 

অটোরিকশর পিছনের সিটে, দু’জনের মাঝখানে বসে, প্যাচপ্যাচে গরমে ঘেমেনেয়ে একেবারে কাহিল অবস্থা হচ্ছে বিমলবাবুর। অতি কষ্টে প্যান্টের পকেট থেকে রুমালটা বের করে, মুখের ওপর জমে থাকা ঘামের বিন্দুগুলি মুছে নিয়ে, বিমলবাবু আবার একবার হাতঘড়ির দিকে দেখলেন।  বিশদ

29th  December, 2019
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-৪

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়-চতুর্থ কিস্তি। 
বিশদ

22nd  December, 2019
অথৈ সাগর
বারিদবরণ ঘোষ

আগামী বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। তার প্রাক্কালে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

22nd  December, 2019
ডাকনাম ফড়িং
স্বপন পাল

অখিলেশের চাকরি জীবন থেকে অবসর নেওয়া প্রায় চার বছর হয়ে গেল। তার এই অবসর জীবনে সবচেয়ে বড় সমস্যা দেখা দিয়েছে, অবসর সময় কাটানো নিয়ে সময় খুঁজে বের করা। বই বা খবরের কাগজ পড়ে কতটাই বা সময় কাটানো যায়। টিভি অখিলেশ খুব একটা দেখে না। চোখের ওপর চাপ পড়ে। গেল মাসে ডান চোখটায় ছানি অপারেশন হয়েছে। 
বিশদ

22nd  December, 2019
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-৩ 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়-তৃতীয় কিস্তি। 
বিশদ

15th  December, 2019
অথৈ সাগর 
বারিদবরণ ঘোষ

আগামী বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। তার প্রাক্কালে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

15th  December, 2019
কন্যে কথন
নিয়তি রায়চৌধুরী 

—তোমার সঙ্গে একটা কথা আছে মা।
—আবার কী হল? রুমির একটা কথা মানে একশোটি কথার বাঞ্চ। সবটাই বিভাস বিষয়ক। এটা সবিতা জানেন। বনিবনা হচ্ছে না। শ্বশুরবাড়ির সহায়তা নেই। পরপর দুটি মেয়ের কারণে বিভাসের বাবা-মা’র নাতির আশায় ছাই পড়েছে। ছেলে-বউয়ের লাগাম ছাড়া কোন্দলে তাই উদ্বেগ নেই। 
বিশদ

15th  December, 2019
মানুষ গড়ার কারিগর
সৌমিত্র চৌধুরী

 চোখের জল মুছে বাবা বলল, ‘ঠিক আছে স্যার, আপনার কথা রাখলাম। তবে ঋণ বাড়াব না। ফেল করলে ওর কিন্তু পড়া বন্ধ।’ এত দূর বলে আমাদের পিসিএম থামল। আমার চোখে বিস্ময়। জম স্যার নিজে গেল হাটখোলায়? একটু অবাক হয়েছিলাম সেদিন। কিন্তু কয়েকমাস পরে ক্লাসের সবাইকে, এমনকী গোটা স্কুলকে অবাক করে দেবার মতো ঘটনা ঘটল। অঙ্কে আশি নম্বর পেয়ে বার্ষিক পরীক্ষায় চার নম্বর স্থানটা দখল করেছে প্রদীপ। বিশদ

08th  December, 2019
একনজরে
 বেঙ্গালুরু, ১১ জানুয়ারি: শনিবার ৪৭ বছরে পা দিলেন প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক রাহুল দ্রাবিড়। স্বাভাবিক ভাবেই গোটা বিশ্ব থেকেই অগুনতি শুভেচ্ছা বার্তা পাচ্ছেন ভারতীয় ক্রিকেটের ‘দ্য ওয়াল’। ...

সংবাদদাতা, কাঁথি: পথ দুর্ঘটনায় জখম পটাশপুরের বর্ষীয়ান এক তৃণমূল কর্মীর মৃত্যু হল। এগরা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার তিনি মারা যান। পুলিস জানিয়েছে, মৃতের নাম সুবোধচন্দ্র মাইতি(৭৫)।   ...

 গান্ধীনগর, ১১ জানুয়ারি (পিটিআই): প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কলকাতা সফর ঘিরে বিক্ষোভে উত্তাল শহরের বিভিন্ন প্রান্ত। তারই মধ্যে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ করলেন অমিত শাহ। গুজরাতের মাটি থেকে। ...

 অভিমন্যু মাহাত, নৈহাটি, বিএনএ: দেবক গ্রামের ১৫০টি বাড়িতে মজুত রয়েছে বিস্ফোরক দ্রব্য। পুলিস এখনও গ্রামের একাংশে ঢুকতেই পারেনি। বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধার হওয়া নিয়ে চিন্তিত পুলিস কর্তারাও। দেবক গ্রামে বিস্ফোরক দ্রব্য মজুত নিয়ে শাসক দল ও বিজেপির মধ্যে রাজনৈতিক তরজাও শুরু ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

জাতীয় যুব দিবস
১৮৬৩: স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম
১৯৩৪: মাস্টারদা সূর্য সেনের ফাঁসি
১৯৫০: কলকাতায় চালু হল চিত্তরঞ্জন ক্যানসার হাসপাতাল  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৬২ টাকা ৭২.৭৮ টাকা
পাউন্ড ৯০.৮৮ টাকা ৯৫.২৮ টাকা
ইউরো ৭৭.২৫ টাকা ৮০.৯৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
11th  January, 2020
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪০, ৬০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৮, ৫২০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৯, ১০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৬, ৯০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৭, ০০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৭ পৌষ ১৪২৬, ১২ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, দ্বিতীয়া ৩৪/৩৩
রাত্রি ৮/১২। পুষ্যা ১৩/৩৬ দিবা ১১/৫০। সূ উ ৬/২৩/২, অ ৫/৬/১৯, অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ গতে ৯/১৪
মধ্যে পুনঃ ১২/৬ গতে ২/৫৮ মধ্যে। রাত্রি ৭/৪৫ গতে ৯/৩২ মধ্যে পুনঃ ১২/১১ গতে ১/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫০ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ১০/২৪
গতে ১/৪ মধ্যে, কালরাত্রি ১/২৩ গতে ৩/৩ মধ্যে। 
২৬ পৌষ ১৪২৬, ১২ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, দ্বিতীয়া ৩৯/৪৪/২৯ রাত্রি ১০/১৮/৫২। পুষ্যা ১৮/৪৮/৪৯ দিবা ১/৫৬/৩৬। সূ উ ৬/২৫/৪, অ ৫/৫/৫৫, অমৃতযোগ দিবা ৭/৫ গতে ৯/১৩ মধ্যে ও ১২/৩ গতে ২/৫৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪২
গতে ৯/২৮ মধ্যে ও ১২/৯ গতে ১/৫৫ মধ্যে ও ২/৪৯ গতে ৬/২৫ মধ্যে। কালবেলা ১১/৪৫/২৯ গতে ১/৫/৩৬ মধ্যে, কালরাত্রি ১/২৫/২৩ গতে ৩/৫/১৭ মধ্যে । 
মোসলেম: ১৬ জমাদিয়ল আউয়ল 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। বৃষ: বিবাহের সম্ভাবনা আছে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে  
জাতীয় যুব দিবস১৮৬৩: স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম১৯৩৪: 'মাস্টারদা' সূর্য সেনের ফাঁসি১৯৫০: ...বিশদ

07:03:20 PM

ভদ্রেশ্বরে টোটোচালকের মানিব্যাগ ফেরাল ৫ম শ্রেণীর ছাত্র 
আজ দুপুরে ভদ্রেশ্বরের রাস্তায় একটি মানিব্যাগ কুড়িয়ে পায় ৫ম শ্রেণীর ...বিশদ

09:57:00 PM

কোচবিহারে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু ছাত্রের 
রহস্যজনকভাবে কোচবিহারের এক ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু হল ...বিশদ

06:37:02 PM

বিজেপির পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলা সভাপতির দায়িত্ব পেলেন সমিতকুমার দাস

04:56:00 PM

জম্মু ও কাশ্মীরের ত্রালে পুলিসের গুলিতে হত ৩ জঙ্গি, উদ্ধার অস্ত্রশস্ত্র 

04:12:42 PM