Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

সাতপুরায় সাতকাহন

জঙ্গলের নীরবতা সুন্দর উপভোগ করা যায় এখানে। মধ্যপ্রদেশের এই অরণ্যের দিনরাত্রির মাধুর্য অন্যরকম।
 
সাতপুরা ব্যাঘ্র সংরক্ষণ অরণ্য ভারতের অন্যতম পুরনো জঙ্গল। সোশ্যাল মিডিয়ায় হঠাৎ একদিন আমার এক বাল্যবন্ধুর পোস্ট দেখে অভিভূত হয়ে যাই। তখনই স্থির করি যেতেই হবে। ভাবনা অনুযায়ী বসন্তের এক ফুরফুরে সকালে সাতপুরার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করলাম। মধ্যপ্রদেশের এই অরণ্যে ট্রেন বা প্লেনে সরাসরি যাওয়া যায় না। ভেঙে যাত্রা করতে হয়। আমরা বিমানে নাগপুর পৌঁছে রাত্রিবাস করলাম সেখানেই। পরের দিন সকালে হোটেলে প্রাতরাশ সেরে ১৭৮ কিমি দূরে সাতপুরা অভয়ারণ্যের দিকে রওনা হলাম। 
তাপমাত্রার পারদ বাড়তে শুরু করেছে। সুতরাং বার দুয়েক গাড়ি থামিয়ে, চায়ের বদলে লস্যি খেয়ে, প্রায় ঘণ্টা চারেক পরে সাতপুরার ‘গৌডিসা’ রিসর্টে পৌঁছলাম। সুন্দর সবুজের সমাহার। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য রিসর্টটির গা ঘেঁষে সাতপুরার প্রাণ ‘দেওনা’ নদীর বয়ে চলা। জঙ্গলে প্রবেশ না করে এখানেও কয়েকটা দিন অনায়াসে কাটানো যায়!
রিসর্টে পৌঁছে জানা গেল, নদীবক্ষে সাফারি সম্ভব। তখনও সূর্য অস্ত যেতে বেশ বাকি। তাই আর দেরি না করে টিকিট কেটে ফেরি বোটে উঠে পড়লাম। জানা গেল, কপাল যদি গোপাল হয়, তাহলে ব্যাঘ্র দর্শনও সম্ভব! নদীর জলে প্রচুর কুমিরের বাস। যাদের কয়েকজনের দেখা মিলল ডাঙার উপরে। দেখতে দেখতে বিকেল পড়ন্ত হল। নদীর জলে রক্তিম আভা। পাখির কূজন স্তিমিত হয়ে এল। জঙ্গলের বাসিন্দা হরিণ, বাঁদর, শূকরের দল ধীর পায়ে নদীতে নেমে জল খেয়ে ফিরে গেল নিজ নিজ আস্তানায়।
পরের দিন সকালে আলো ফোটার আগেই আমরা পৌঁছে গেলাম নদীর ধারে। জঙ্গলে প্রবেশ বা সাফারির জন্য নদী পেরতেই হবে। ফেরি বোট সবসময় প্রস্তুত থাকে। অনলাইনে বুকিং-এ আমাদের পাঁচটা সাফারি আগেই বুক করা ছিল। গলুবাবু যথেষ্ট পরিচিত ও দক্ষ গাইড। নদী পেরনোর সময়ই সূর্যমামা উঠে পড়ছে। নদীতে সোনালি আভা, পাখির বিভিন্ন স্বরে ও সুরে গান, বাঁদরের দলের হুপহাপ শুরু। রাত্রির অন্ধকার কাটিয়ে জঙ্গলে প্রাণ ফিরে এল।
এই জঙ্গলে পর্যটকের ভিড় কম। সারাদিন গোটা পনেরোটা গাড়ি ঢোকে। তাই জঙ্গলের নীরবতা সুন্দর উপভোগ করা যায়। আমাদের জিপ কিছুদূর এগতেই হঠাৎ একটি অপ্রাপ্তবয়স্ক বাঘিনীর দেখা মিলল। সবুজ ঘাসের উপত্যকায় হেঁটে বেড়াচ্ছে আর করুণ সুরে কাকে যেন ডাকছে। ব্যাঘ্রজীবনের নিয়ম অনুযায়ী, তার মা তাকে ও তার ভাইকে সদ্য পরিত্যাগ করেছে। তাদের এখন স্বাধীন জীবনে অভ্যস্ত হতে হবে। এখন ভাই-বোন তাই জোট বেঁধে রয়েছে। জানা গেল, বাঘিনী তার ভাইকে খুঁজে পাচ্ছে না। সুতরাং সে কেঁদে কেঁদে ভাইয়ের অনুসন্ধানই করে চলেছে। আমরাও তাকে অনুসরণ করে চলেছি। জীবনে বহুবার বহু জঙ্গলে বাঘ দেখার অভিজ্ঞতা হয়েছে। তবুও প্রতিবারই এক আলাদা চমক, আলাদা শিহরন অনুভব করি। এই সময়, হঠাৎ গাছের আড়াল থেকে একটি প্রকাণ্ড বাঘ ঝাঁপিয়ে পড়ল বাঘিনীর ওপর। বোঝা গেল, ইনি হচ্ছেন বাঘিনীর হারিয়ে যাওয়া ভাই। তারা কিছুক্ষণ নিজেদের মধ্যে খুনসুটি করে বনের ভিতর অদৃশ্য হয়ে গেল। তাদের আর দেখা মিলল না।
বাঘহীন জঙ্গল বড় শান্ত। বিশাল গাছের তলায় বাঁদরের বিরাট পরিবারে সাংসারিক আলোচনা চলছে। ইন্ডিয়ান গাউড়ের দল মনের সুখে ঘাস খেয়ে চলেছে। ময়ূর গাছের ডালে নিশ্চিন্তে একটু দিবানিদ্রা দিয়ে নিচ্ছে। কোথাও দুষ্টু খরগোশ মুখ বাড়িয়ে জঙ্গলের খবরাখবর নিয়েই গর্তে পালাচ্ছে। জায়ান্ট স্কুইরেল খাওয়ায় এত মশগুল যে উপরে টাওহি ঈগল ওত পেতেছে সেকথা টেরই পেল না। 
দুপুরে রিসর্টে ফিরে এসে খানিক বিশ্রাম ও খাওয়াদাওয়া সেরেই আবার দুপুরে সাফারি। সাতপুরার জঙ্গলে রাতের সাফারিও হয়। বিকেল ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত। শুরুতে ভাগ্য বিশেষ সুপ্রসন্ন ছিল না। জঙ্গলের এদিক-ওদিক ঘুরে বেরিয়ে মুগ্ধ হয়ে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছিলাম। একটা প্রকাণ্ড বটের ছায়ায় জিপ দাঁড় করিয়ে একটু দিবানিদ্রার উপক্রম  হয়েছিল, ঠিক তখনই একটা ‘কল’ (বাঘের উপস্থিতি জানান দেওয়ার সংকেত) শোনা গেল। মানে বাঁদরের ‘সাবধানী চিৎকার’ আসন্ন বিপদ সম্পর্কে। তৎক্ষণাৎ আমাদের গাইড গলু গাড়ি দৌড় করালেন। কিছু দূরে যেতেই ছোট একটি বাচ্চা লেপার্ড দেখা গেল। সে নিশ্চয়ই মায়ের কথার অবাধ্য হয়ে বেরিয়ে পড়েছিল। সঙ্গে সঙ্গে তার মা রক্ষণাত্মক ভঙ্গিতে বেরিয়ে, সটান বাচ্চা নিয়ে টিলার উপরে দৌড়ল। অবাক হয়ে দেখতে থাকলাম, পশু হোক বা মানুষ, মা তো মা-ই!
আস্তে আস্তে সন্ধ্যা ঘনিয়ে এল। চারপাশে স্তব্ধ। সূর্য অস্তমিত, মিলিয়ে যাওয়া দিনের আলোয় জঙ্গলের কী অপূর্ব রূপ! দেখতে দেখতে কালো আকাশে কখন একফালি চাঁদ দেখা দিল। স্নিগ্ধ আলোয়, একটা জলাশয়ের ধারে জিপ দাঁড় করিয়ে রিসর্ট থেকে ফ্লাস্কে করে দেওয়া গরম কফি খেতে খেতে কোন এক নিস্তব্ধ নির্জন জগতে প্রবেশ করে ফেলেছিলাম। হঠাৎ দূরে ময়ূরের আর্তনাদে যেন ঘুম ভাঙল। তবে কি কেউ নিঃশব্দে শিকারে বেরিয়েছে? যাকে অন্য কেউ দেখতে পাচ্ছে না, কিন্তু সে সবাইকে দেখছে! যাই হোক, নাইট সাফারিতে আমরা বিশেষ কিছু দেখতে পাইনি। কিন্তু রাত্রির অন্ধকারে অপার্থিব জঙ্গলের রূপ প্রত্যক্ষ করার অভিজ্ঞতা আজীবন মনে থাকবে। এরপর পরপর তিনটি সফরে বাঘ আর দেখা যায়নি। মনটা একটু বিষণ্ণ। সেদিন শেষ সাফারি সকাল থেকে অনেক ঘোরাঘুরির পর স্থির হল প্রাতরাশ করে ফিরে যাওয়া। জঙ্গলের মধ্যে নির্দিষ্ট প্রাতরাশ করার জায়গা থেকে ফিরে আসার সময়, খুব কাছ থেকে একটা গর্জন শোনা গেল। গাড়ি ছাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই অদূরেই দেখা মিলল বৃহদাকার সেই ভাইজানের! এখানকার বাঘেদের প্রকাণ্ড চেহারার অন্যতম কারণ এরা প্রধানত ইন্ডিয়ান গাউর শিকার করে খায়। সে প্রকাণ্ড বাঘ গর্জন করতে করতে আমাদের দিকেই অগ্রসর হতে লাগল। তার চাহনি আর চলনে হৃদস্পন্দন স্থির হওয়ার উপক্রম। ঠিক তখনই তার বাঘিনী বোন আহ্লাদ করে ভাইকে জড়িয়ে ধরে, মাঝ রাস্তায় খেলা শুরু করুল। হঠাৎ তারা চুপ করে গিয়ে আমাদের জিপের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল। আমরাও হতবাক হয়ে গেলাম। তখন গলু বলল ওরা আসলে জিপের ঠিক পেছনে একদল গাউর ঘাস খাচ্ছে সেই দিকেই তাকিয়ে আছে।  শিকার সামনে, অন্য কোনওদিকে মন দেওয়ার সময় নেই। কিছুক্ষণ পর বড়ভাই যেন বোনকে বলল, ‘চল, আমরা বনের ভিতর যাই। এখন তো আর মা নেই। নিজেদের খাবার নিজেদেরই জোগাড় করতে হবে।’ শিকারের উদ্দেশ্যেই দুই ভাই-বোন গভীর জঙ্গলে মিলিয়ে গেল। সাতপুরা জঙ্গলের বাঘ ‘ভাই-বোনের’ মধুর স্মৃতি নিয়ে ঘরে ফিরলাম আমরা। অপেক্ষায় আছি আবার জঙ্গলের ডাকে সাড়া দেব বলে।
সুদেষ্ণা বাগচী 
ছবি: তীর্থঙ্কর দাস
05th  October, 2024
সেনেস থেকে ব্যাগ, হীরে, সুগন্ধি

সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস-এর নতুন উদ্যোগ— ‘সেনেস’। বিলাসবহুল পণ্যের দুনিয়ায় এই ব্র্যান্ড তৈরি করতে চায় এক ব্যতিক্রমী পরিচয়। সংস্থার ডিরেক্টর এবং বিপণন ও ডিজাইন বিভাগের প্রধান জয়িতা সেন বিষয়টি ব্যাখ্যা করলেন বিশদে। বিশদ

05th  October, 2024
উৎসবের আমেজে ঘরের সাজ

বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দোরগোড়ায়। এই সময় নিজের সঙ্গে আপন ঘরটিকেও সাফসুতরো করে সাজিয়ে তুলতে হয়। কোন ঘর কীভাবে সাজিয়ে তুলবেন? রইল হদিশ। বিশদ

05th  October, 2024
 টুকরো  খবর

পুজোর মরশুমে অফার চলছে আর চৌধুরী অ্যান্ড সন্স, বউবাজারের বিপণিতে। সংস্থার দুই কর্ণধার শ্রীপর্ণা চৌধুরী ও অপর্ণা দত্ত জানালেন, এই অফারে ২২ ক্যারেটের নতুন সব সোনার গয়নাই হলমার্কযুক্ত। বিশদ

05th  October, 2024
সাহাবাবুর আদি ঢাকেশ্বরী-তে পুজোর শাড়ি

পুজোর মরশুমে পসরা সাজিয়ে সেজে উঠেছে কলকাতার অন্যতম সেরা বস্ত্রপ্রতিষ্ঠান ‘সাহাবাবুর আদি ঢাকেশ্বরী প্রাইভেট লিমিটেড।’ প্রায় ১৪৭ বছরের পুরনো এই দোকানকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন কর্ণধার নিতাই সাহা ও তাঁর ভাই। তাঁদের সহযোগী নিতাইবাবুর পুত্র এবং দুই ভ্রাতুষ্পুত্র। বিশদ

28th  September, 2024
শহরে শুরু গরভি গুরজরি

গুজরাতি শিল্প ও পোশাক দিয়ে সেজে উঠেছে গড়িয়াহাট রোডের কল্যাণ জুয়েলার্সের কাছে সেনবাটি হল। এখানেই শুরু হয়েছে প্রদর্শনী ‘গরভি গুরজরি’। হ্যান্ডলুম ও হ্যান্ডক্রাফটের বিভিন্ন সামগ্রী পাবেন এখানে। বিশদ

28th  September, 2024
সুচিত্রা মিত্র স্মরণে: শ্যাম সুন্দর কোং জুয়েলার্স

বিশিষ্ট রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী সুচিত্রা মিত্রর জন্মশতবর্ষে তাঁকে শ্রদ্ধা জানাল শ্যাম সুন্দর কোং জুয়েলার্স। সহযোগিতায় রয়েছে পূরবী। গত ১৬ সেপ্টেম্বর শ্যাম সুন্দর কোং জুয়েলার্সের গড়িয়াহাট শাখায় এই কিংবদন্তি শিল্পীর স্মৃতিতে প্রথম স্বর্ণমুদ্রা প্রকাশ করা হয়। বিশদ

28th  September, 2024
দক্ষিণ আমেরিকার কিতো

আগ্নেয়গিরি, বরফে ঢাকা পাহাড় চূড়া, ঘন জঙ্গল আর নাম না জানা রঙিন পাখির কলরব। দক্ষিণ আমেরিকার কিতোয় গেলে মন ভরে যাবে অজানাকে জানার আনন্দে। বিশদ

21st  September, 2024
পুজোর শপিং

পুজোর কেনাকাটা অনেকে সবে শুরু করলেন, কারও আবার শেষের পথে। কেউ হয়তো লিস্ট তৈরি করে খোঁজ নিচ্ছেন কোথায় কেমন জিনিস মিলবে। সকলের জন্যই রইল বিভিন্ন বিপণির খোঁজখবর। বিশদ

21st  September, 2024
 টুকরো  খবর

নারীকেন্দ্রিক প্রতিষ্ঠান রঁদেভু-র উদ্যোগে সম্প্রতি আয়োজিত হয়েছিল ‘অক্ষরা ২০২৪ ফ্যাশন শো’। চার প্রতিষ্ঠাতা সদস্য অদিতি, দেবযানী, রুবিনা এবং শিখা ছিলেন এই আয়োজনে। শাড়ি ও কাফতান নিয়ে তাঁরা নিজেরাও নানা কাজ করেন। বিশদ

21st  September, 2024
এবার পুজোয় কোনটা কিনি

কলকাতা ও জেলার বিপণিগুলিতে সাজ সাজ রব। সকলেই সাজিয়ে বসেছে পরসা। কোথায় কেমন দাম? কী মিলছে কোন দোকানে?  বিশদ

14th  September, 2024
 টুকরো  খবর

পুজোর আগে ফের নানারকমের জিনিস এক ছাদের তলায়! সৌজন্যে পিলিট্যাক্সি। আজ ১৪ সেপ্টেম্বর ও আগামিকাল ১৫ সেপ্টেম্বর দক্ষিণ কলকাতার বালিগঞ্জ এলাকায় সুধা হল-এ বসেছে এক প্রদর্শনীর আসর। বিশদ

14th  September, 2024
দীঘার কাছাকাছি, লুকানো মুক্তাবাজি

অফবিট পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গত কয়েকবছরে পর্যটকদের কাছে বেশ সাড়া ফেলে দিয়েছে জুনপুট, বাঁকিপুট। বিস্তারিত লিখেছেন সৌমিত্র দাস। বিশদ

08th  September, 2024
বসন্তের ডাকে জিম করবেটের জঙ্গলে

শীত থেকে গ্রীষ্মের মাঝামাঝি পর্যন্ত খোলা থাকে জঙ্গল। তার মধ্যে বসন্ত বা গ্রীষ্মে বন্য পশু থেকে জঙ্গুলে প্রকৃতি সবই এক ভিন্ন রূপ ধারণ করে। ঘুরে এসে বর্ণনায় 
কমলিনী চক্রবর্তী।
বিশদ

08th  September, 2024
রূপকথার রমণীয় দ্বীপে

ইন্দোনেশিয়ার বালির অপার সৌন্দর্য বর্ণনায় সমীর কুমার ঘোষ। বিশদ

08th  September, 2024
একনজরে
নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধি আটকাতে লোকসভা ভোটের আগে রপ্তানির উপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে মোদি সরকার। ভোট মিটতেই নিষেধাজ্ঞাগুলি তুলে নেওয়া হয়েছে। ফলে বাড়ছে সমস্ত খাদ্যের দাম। রপ্তানি সংক্রান্ত নিষোধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পর দাম বেড়েছে চাল ও পেঁয়াজের। ...

উদ্বোধক হিসেবে তো দূর, প্রধান অতিথি হয়েও কোনও পুজো মণ্ডপে বসার জন্য ডাক পেলেন না বিজেপি নেতারা। জেলার অধিকাংশ বিগ বাজেটের পুজো মণ্ডপের উদ্বোধনে ছিলেন ...

একের পর এক ইজরায়েলি বোমার আঘাতে কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে গাজা। প্রাণ বাঁচতে ত্রাণ শিবিরগুলিতে আশ্রয় নিয়েছেন অসংখ্য মানুষ। তার মধ্যেই ফের ত্রাণ শিবিরে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল ইজরায়েলি সেনার বিরুদ্ধে। ...

চটের ব্যাগের বরাত দেওয়ার বিষয়ে চাপে পড়ে পিছু হঠল কেন্দ্র। যে নয়া নিয়ম চালু করতে তারা এগচ্ছিল, তা থেকে আপাতত সরে আসছে। পাটশিল্পকে রক্ষা করতে কেন্দ্রীয় আইনে বলা হয়েছে, দানাশস্য প্যাকেটজাত করতে ১০০ শতাংশ এবং চিনিতে ২০ শতাংশ ক্ষেত্রে চটের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

ধর্মকর্মে সক্রিয় অংশগ্রহণে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সুনাম। পেশাদার শিল্পীদের শুভ সময়। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

মানসিক স্বাস্থ্য দিবস
আন্তর্জাতিক মৃত্যুদন্ড বিরোধী দিবস
১৭৫৬: লর্ড রবার্ট ক্লাইভ মাদ্রাজ থেকে ৫টি যুদ্ধজাহাজে ৯০০ সৈন্য নিয়ে কলকাতা দখলের জন্য যাত্রা করে
১৭৩৩: রাজা নবকৃষ্ণ দেবের জন্ম (শোভাবাজার রাজপরিবারের প্রতিষ্ঠাতা)
১৯৪২: কবি কাজী নজরুল ইসলাম মস্তিক ব্যাধিতে আক্রান্ত (মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি আর সুস্থ হননি)
১৯৫৪: অভিনেত্রী রেখার জন্ম
১৯৬৪: অভিনেতা ও পরিচালক গুরু দত্তের মৃত্যু
২০১১: সঙ্গীতশিল্পী  জগজিৎ সিংয়ের মৃত্যু  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.১৫ টাকা ৮৪.৮৯ টাকা
পাউন্ড ১০৮.২৫ টাকা ১১১.৮০ টাকা
ইউরো ৯০.৭১ টাকা ৯৩.৮৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৫,০৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৫,৪০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,৭০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৪ আশ্বিন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪। সপ্তমী ১৭/২৩ দিবা ১২/৩২। পূর্বাষাঢ়া নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৫/৩৪/৪৭, সূর্যাস্ত ৫/১২/৩৫। অমৃতযোগ দিবা ৭/৮ মধ্যে পুনঃ ১/২০ গতে ২/৫২ মধ্যে। রাত্রি ৬/১ গতে ৯/১৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৮ গতে ৩/৬ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৬ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/১৯ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/২৪ গতে ১২/৫৭ মধ্যে। 
২৩ আশ্বিন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪। সপ্তমী দিবা ৭/২৫। পূর্বাষাঢ়া নক্ষত্র রাত্রি ১/৫১। সূর্যোদয় ৫/৩৫, সূর্যাস্ত ৫/১৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/১৫ মধ্যে ও ১/১২ গতে ২/৪১ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৬ গতে ৯/১২ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ৩/১২ মধ্যে ও ৪/৩ গতে ৫/৩৫ মধ্যে। কালবেলা ২/১৯ গতে ৫/১৪ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/২৫ গতে ১২/৫৭ মধ্যে। 
৬ রবিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
শারদ শুভেচ্ছা ও ছুটি
দেবীর আবাহনে গোটা বাংলা মেতেছে উৎসবের আনন্দে। শারদোৎসব উপলক্ষ্যে বর্তমান-এর সকল পাঠক-পাঠিকা, ...বিশদ

03:55:00 AM

মুখ্যমন্ত্রীর শারদীয়ার শুভেচ্ছা
আনন্দময়ীর আগমনে ধরণী আজ প্রাণময়ী। আলোকময় হোক বিশ্ব চরাচর। দশপ্রহরণধারিণীর ...বিশদ

03:50:00 AM

রতন টাটার প্রয়াণে শ্রদ্ধা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

09-10-2024 - 11:57:00 PM

প্রয়াত রতন টাটা
না ফেরার দেশে পাড়ি দিলেন দেশের রত্ন রতন টাটা। বুধবার ...বিশদ

09-10-2024 - 11:45:00 PM

মহিলা টি২০ বিশ্বকাপ: শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ৮২ রানে জিতল ভারত

09-10-2024 - 10:46:00 PM

দ্বিতীয় টি২০: বাংলাদেশকে ৮৬ রানে হারাল ভারত

09-10-2024 - 10:24:00 PM