Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

অবসরের বিলাসিতা! বেঁচে আছি এই অনেক

সবসময় কাজের মধ্যে জড়িয়ে থাকা নারী নিজেকে বোঝার সময়টুকু পায় কি? পৃথিবীতে কোথাও যুদ্ধ চলুক বা শান্তি থাকুক, অবসরযাপন     নারীর কাছে গুরুত্ব  পায়নি। তার কাছে বড় হয়ে উঠেছে পরিবারই।

কাজে ব্যস্ত মহিলা। ছুটে বেড়ানো মহিলা। বাচ্চার পিছনে মহিলা। মাথা নিচু করা মহিলা। ক্রন্দনরত মহিলা। মহিলাদের নানা মুহূর্ত খুঁজতে গিয়ে এমন কত চেনা ছবি ধরা পড়ে। কিন্তু বিশ্রামরত মহিলা? অবসরযাপনে একা মহিলা? আনন্দে হারিয়ে যাওয়া মহিলা? ঘন ঘন দেখেছেন এমন ছবি? সামাজিক মাধ্যমে আজকাল অনেক প্রশ্নের সঙ্গে ঘুরছে কথাগুলো। প্রজন্মের পর প্রজন্ম দেখতেই ভুলে গিয়েছে এই ছবি। বলা ভালো, এমন ছবি দেখার চোখ বা খোঁজার চোখ তৈরিই হয়নি সমাজে। কারণ এমন মুহূর্ত তৈরি হোক, সেটাই সমাজ কখনও চায়নি। তাই মেয়েদের মননে ছোট থেকেই ঢুকিয়ে দেওয়া হয়, যতটুকু প্রয়োজন তার বাইরে বিশ্রাম নয়। কাজে কাটুক বেলা। নইলে সংসার উচ্ছন্নে যাবে। যুগ যুগ ধরে সংসারের হাল ধরে রেখেছে তো মেয়েরাই। মাথায় এই মহিমার ভার বইতে বইতে চলে আসে বার্ধক্য। তখন শরীর এমনিই অচল। বসে পড়ার দিন। কিন্তু কাজের মাঝে মেয়েদের অবসরযাপন নিয়ে ভাবনা থাকে কি? 
বাড়ির কর্তাটি কর্তা হওয়ার আগে ছোট থেকে দেখে এসেছেন তাঁর মা একা সংসার ধরে রেখেছেন কী নিপুণভাবে। তাই কর্তা হওয়ার পরে তাঁর মা এবং তিনি দু’জনেই প্রত্যাশী হয়ে থাকেন, পরবর্তী বধূটিও একই ভূমিকায় দড় হবে। বাড়ির লোকের হাজারো বায়নাক্কা সামলাবে, আধুনিক যুগের মেয়ে হলে অফিস সেরে সংসারে ডুব দেবে ঘড়ির কাঁটা মেনে, সঙ্গে সন্তানের পড়াশোনা দেখার উপরি দায়িত্ব। বাচ্চারা তো মায়ের কাছেই পড়বে, অলিখিত নিয়ম।
অবসর আর কীভাবে পাবে সেই মেয়েটি? শরীরকে বিশ্রাম দিতে যতটুকু দরকার, সেইটুকু তো সে পাচ্ছে। এটাই তো অনেক। অবসরের মুহূর্ত না পেলেও তার মাথার পরতে পরতে অনেক চিন্তা খেলা করে। সে কোথা থেকে যেন সাহস পেয়ে যায়।
***
তার ভাবনায় দেখা হয় একটা অন্য পৃথিবীর সঙ্গে। সেই পৃথিবীতে আরও অনেক মেয়ে। অনেক রকম তাদের লড়াই। সে জানে, যুদ্ধের সঙ্গে পৃথিবী আজ থেকে ঘর করছে না। যুদ্ধ এখন অভ্যাস। সে একসময়ে গানে শুনেছে, ‘উপসাগরীয় যুদ্ধ টিভিতে দেখে খেয়েছে মানুষ রাতের খাবার রোজ...।’ ফিরে এসেছে সেই বেলা। এখন পৃথিবীর এক প্রান্তে যুদ্ধ হয়, আর এক প্রান্তে তড়িৎ গতিতে সে খবর পৌঁছয়। কিন্তু সে খবরে কারও দৈনন্দিন জীবনে একফোঁটা আঁচ পড়ে না। 
যুদ্ধটা গাজায় হচ্ছে। অনেক মানুষ বেঘর। অনেক শিশুর ভবিষ্যৎ প্রশ্নের মুখে। মেয়েদের আর মায়েদের অবসর নেই। অবসরের কথা তাদের মাথাতেও আসে না আর। আছে শুধু দুর্ভাবনা আর অসহায়তা। যুদ্ধহীন পৃথিবীর অন্য অংশে বাস করা মেয়েটির মতোই। তাই সে ওই দুনিয়ার মেয়েদের কথা জানতে চায়। তাদের অবস্থার সামনে নিজেকে বসায় আর ভাবে, আমার মাথার ওপরে ছাদ আছে। বাড়িতে খাবার আছে। অসুখ হলে কেউ হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়ার আছে। এত ‘আছে’-র ভিড়ে কিছু কিছু ‘নেই’-কে তো মেনে নেওয়াই যায়। 
শান্ত বিশ্বের মেয়েটি চেয়ে চেয়ে দেখে, ওই প্রান্তে মেয়েদের বাড়িঘর নেই। মাঝে মাঝে আশ্রয় শিবিরও গুঁড়িয়ে যাচ্ছে। এবেলা কাছের মানুষটা আছে, হয়তো বা বেলাশেষে তার সঙ্গে আর দেখা হল না। তারপর দেখা হবেই না আর কোনওদিন। গাজার মেয়েদের এখন নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার ভাবনাটাকেও নির্লজ্জ স্বার্থপর মনে হয়। বাচ্চাদের মুখে দেওয়ার জন্য সেই মায়েদের হাতে কিছু নেই। অপরাধবোধ নিয়ে বাঁচা সেই মাকে ঘিরে থাকে বিষণ্ণতার প্রাচীর। চিন্তায় চিন্তায় বদলে যাচ্ছে তার শরীরের দিনলিপি। 
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম থেকে খবর আসছে, গাজার বহু মহিলা এত উদ্বেগে দিন কাটাচ্ছেন যে তাদের ঋতুচক্র বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্যে স্বাভাবিক তো কেবল যুদ্ধটুকুই। বাকি সব ‘স্বাভাবিক’ বহুদিন হল পাততাড়ি গুটিয়েছে গাজার মাটি থেকে। ফেব্রুয়ারি মাসে রাষ্ট্রসঙ্ঘের একটি হিসেব বলছে, গত বছর অক্টোবরে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পরে সেখানে ৫০ হাজার মহিলা ছিলেন অন্তঃসত্ত্বা। প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে দিনে ১৮৩ জন করে মহিলা মা হয়েছেন ঠিকই। এই সন্তানদের ১৫ শতাংশ কোনও না কোনও সমস্যা নিয়ে বড় হবে। মায়েরা সন্তানের জন্ম দিয়ে শুধুই কাঁদছেন। এই বাস্তব মেনে শৈশব বেড়ে উঠছে গাজায়। কোনও মা বলছেন, ‘এই অবস্থায় কারও জন্মানো উচিত নয়!’ এই মায়েরা বাচ্চাকে দুধটুকুও মুখে তুলে দিতে পারছেন না। কারণ তাঁরা নিজেরাও খেতে পাচ্ছেন না কিছুই। সি সেকশন করা মায়েদের সেলাইয়ের যত্ন নেওয়ার পথ বন্ধ। সেখান থেকে তৈরি হচ্ছে সংক্রমণ। একের পর এক বোমবর্ষণে ধূলিসাৎ হচ্ছে বাড়িঘর। চতুর্দিকে শুধু ধুলোর স্তূপ। সদ্যোজাত শ্বাসটুকুও নিতে পারছে না ঠিক করে। যাঁদের শিশু এখনও ভূমিষ্ঠ হয়নি, তাঁরা আতঙ্কের প্রহর গুনছেন। নাড়ি ছিন্ন হওয়ার পরে যে অন্ধকার পৃথিবী তাঁর সন্তানের জন্য অপেক্ষা করে আছে, সেখানে কারও বাঁচার কথা নয়। অথচ তাঁর হাতে কোনও উপায় নেই। কারণ তাঁর পালিয়ে যাওয়ার পথ নেই। এই মায়েরা জানেন, চারপাশে কোনও কিছুই আর নিরাপদে নেই।           
  ***
এই সব মুহূর্ত অনিঃশেষ পর্বের মতো ঘুরে ঘুরে ধরা পড়ছে শান্ত বিশ্বের মেয়েটির চোখের তারায়। সারাক্ষণ ঈশ্বরকে অশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছে সে। অবসর তার চাই না। পরিবার নিয়ে সুস্থভাবে বেঁচেবর্তে থাকাটাই যখন এত দামি, তখন অবসরের বিলাসিতা নিয়ে কী করবে সে? দিনের শেষে সব যুগে সব বিশ্বের মেয়েরাই নিজের আরামের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে বাকি পরিবারকেই। অবসরযাপন তাই তাদের কাছে এখনও অর্থহীন।         
অন্বেষা দত্ত
 
29th  June, 2024
সর্বভারতীয় পরীক্ষার মান ক্রমশ কমছে

গত দশ বছরে প্রায় পনেরোটি সর্বভারতীয় পরীক্ষার ক্ষেত্রে বিশাল অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে। স্বাস্থ্য-শিক্ষা সর্বত্রই সরকার নিজ দায়িত্ব পালনের অঙ্গীকার ত্যাগ করে বেসরকারিকরণের দিকে ঝুঁকছে। বিশদ

06th  July, 2024
অনলাইনে টাকা চুরি, কী করবেন?

প্রতারিত হওয়ার পরে আপনি কীভাবে টাকা ফেরত পেতে পারেন? পরামর্শে বিশিষ্ট আইনজীবী জয়ন্তনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়।  বিশদ

06th  July, 2024
বাঁধা গতের বাইরে চাকরির সুযোগ

চলতি বিষয় না পড়লে চাকরি বা আয়ের সুযোগ কেমন? তা নিয়েই চলছে এই বিভাগ। মতামত জানালেন ক্লাউড কিচেন পরিচালিকা মিথিলা রায়। বিশদ

06th  July, 2024
পরিচ্ছন্নতার অভ্যাস ছোট থেকেই

বাচ্চাকে হাইজিন শেখান একেবারে শৈশব থেকেই। কীভাবে গড়ে তুলবে এই সু-অভ্যাস? পরামর্শ দিলেন ডাঃ আশিস মিত্র। বিশদ

29th  June, 2024
ট্রোলিং নিষিদ্ধ হওয়া উচিত

সোশ্যাল মিডিয়ার প্ল্যাটফর্মগুলিতে প্রায়ই কোনও বিশেষ একটি বিষয় নিয়ে ট্রোলিং ব্যাপারটা সম্প্রতি একটু বেশি মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। এটা যদিও সেলিব্রিটিদের ক্ষেত্রে বেশি মাত্রায় দেখা যায়, তবুও এর কোপ আমাদের মতো সাধারণ মানুষের উপরও এসে পড়ে। বিশদ

22nd  June, 2024
পদবির পরিবর্তে নামেই হোক পরিচয় 

নারীর পদবি বদলানো বা না বদলানোর সঙ্গে কি তার সামাজিক অবস্থান জড়িত? শিক্ষা ও সচেতনতাই কি তাঁকে বিভিন্ন সময় সাহসী পদক্ষেপ নিতে সাহায্য করেছে? বিশ্লেষণ করলেন সমাজতত্ত্ববিদ বুলা ভদ্র।
বিশদ

22nd  June, 2024
রান্নার গুণে সিঙ্গাপুর মাতিয়েছেন বঙ্গকন্যা

অর্চনা ছন্দক। কলকাতার এই বাঙালি কন্যে সিঙ্গাপুরের প্রবাসী বাঙালিদের কাছে সাক্ষাৎ দেবী অন্নপূর্ণা। কেন জানেন? তাঁর হাতের গুণে। দক্ষিণ কলকাতায় জন্ম ও বড় হওয়ার পর কাজের সূত্রে গত দুই দশক দেশের বাইরে কেটেছে অর্চনার। বিশদ

22nd  June, 2024
ছবি ও আলোচনা

বিশেষ ক্ষমতাসম্পন্ন শিশু এবং তার বাবা-মাকে সমাজে নানা ধরনের প্রতিকূলতার মুখোমুখি হতে হয়। এই সব অসুবিধা বা প্রতিবন্ধকতা কীভাবে সামলে জীবন কাটান তাঁরা? অটিজম, অবসেসিভ বিহেভিয়ার এবং বয়ঃসন্ধিকালের একাকিত্ব এই ধরনের চ্যালেঞ্জের মধ্যে অন্যতম। বিশদ

22nd  June, 2024
চেহারা নিয়ে কটূক্তি, কী করবেন?

বডি শেমিং হলে আইনের দ্বারস্থ হওয়া যায়? জানালেন আইনজীবী রুমানিয়া বাগচী ঘোষ। বিশদ

15th  June, 2024
এক সাহসী ইহুদি মেয়ের গল্প 

বেঁচে থাকলে দিন তিনেক আগে তাঁর বয়স হতো ৯৫। ফিরে দেখা অ্যান ফ্র্যাঙ্ক-এর জীবনের কথা। বিশদ

15th  June, 2024
৩৬ বছর পর অরুণাচল প্রদেশে মহিলা মন্ত্রী

ইতিহাস তৈরি করলেন ৪৬ বছরের দাসাংলু পুল। তাঁর মাধ্যমেই ৩৬ বছর পর অরুণাচলপ্রদেশ পেল মহিলা মন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রী পেমা খান্ডু জানিয়েছেন, মন্ত্রিসভায় দাসাংলুর যোগদান রাজ্যের মহিলাদের কাছে বড় বার্তা পৌঁছে দেবে। বিশদ

15th  June, 2024
নব্বইয়ের জোয়ান পেলেন ফোর্বস-এর স্বীকৃতি

জোয়ান পেডেন। হঠাৎ নামটা বললে হয়তো চিনবেন না। কিন্তু তাঁর সম্পর্কে শুনলে বিস্মিত হবেন অবশ্যই। ফোর্ব-এর সমীক্ষায় নাম লিখিয়ে ফেলেছেন এই নবতিপর মার্কিন মহিলা। আমেরিকার ‘সেলফ মেড’ ধনী মহিলাদের অন্যতম তিনি। বিশদ

15th  June, 2024
স্কুলপড়ুয়াদের জন্য বিজ্ঞান নিয়ে শিবির 

নেতৃত্ব দানের ক্ষমতা গড়ে তোলা, দক্ষতা বৃদ্ধি এবং স্টেম (সায়েন্স, টেকনোলজি, ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্ট অ্যান্ড ডিজাইন, ম্যাথমেটিক্স) ক্ষেত্রে জনসংযোগ বাড়ানোর জন্য এক শিবিরের আয়োজন হয়েছিল দক্ষিণ ভারতীয় শহর কোচিতে। বিশদ

15th  June, 2024
তরুণ প্রজন্ম বাংলা ছবি কম দেখে

তরুণ প্রজন্ম বাংলা ছবি কম দেখে, তার কয়েকটি কারণ রয়েছে। প্রথমত, তারা আন্তর্জাতিক এবং বলিউড ফিল্ম দেখে বেশি আকৃষ্ট হয়, যা উন্নত প্রযুক্তি এবং উচ্চ বাজেটের জন্য জনপ্রিয়। বিশদ

08th  June, 2024
একনজরে
মহমেডান স্পোর্টিংয়ের হারের পর মোহন বাগানের ড্র।  ঘরোয়া লিগের শুরুতেই প্রবল চাপে দুই বড় দল। পয়েন্ট নষ্টের ট্রেন্ড দেখে বেশ সতর্ক ইস্ট বেঙ্গল কোচ বিনো জর্জ। ...

রাজ্যের প্রায় ৩০ হাজার স্কুল এবং অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে ‘ধূসর জল ব্যবস্থাপনা’ চালু করবে রাজ্য। সম্প্রতি রাজ্যের প্রতিটি স্কুল এবং অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে সমীক্ষা চালায় রাজ্য পঞ্চায়েত দপ্তর। তার মধ্য থেকেই এই সমস্ত স্কুলগুলিকে বেছে নিয়ে এই প্রকল্পের কাজ চালু করতে উদ্যোগ ...

গত মার্চেই মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ সিন্ধের হাত ধরে শিবসেনায় যোগ দিয়েছিলেন রবীন্দ্র ওয়াইকার। সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে মুম্বই উত্তর-পশ্চিম লোকসভা আসন থেকে কোনওক্রমে জিতেছেন তিনি। তারপরই এল স্বস্তির খবর। ...

১০ জুলাই বাগদা বিধানসভায় উপ নির্বাচন। মাত্র ২৫ বছর এক মাস বয়সি মহিলাকে প্রার্থী হিসেবে দাঁড় করিয়েছে তৃণমূল। রাজ্যের সর্ব কনিষ্ঠ বিধায়ক হিসেবে তাঁকে জেতানোর ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব জুনোসিস দিবস
১৬১৪ - রাজা ভগবান দাসের পালিত পুত্র রাজা মানসিংহের মৃত্যু
১৭৮১ - সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠাতা স্যার টমাস স্ট্যামফোর্ড র‍্যাফলসের জন্ম
১৮৬৬ - বাংলা ভাষায় প্রথম বিশ্বকোষের সংকলক, প্রত্নতাত্ত্বিক ও ইতিহাসবিদ নগেন্দ্রনাথ বসুর জন্ম,
১৮৮৫- জোসেফ মেইস্টারের উপর জলাতঙ্ক রোগের টিকা সফলভাবে পরীক্ষা করলেন লুই পাস্তুর
১৮৯০ - মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম সফল ভারতীয় বুদ্ধিজীবী ধনগোপাল মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৯২- ব্রিটেন পার্লামেন্টে প্রথম ভারতীয় হিসাবে নির্বাচিত হলেন দাদাভাই নওরোজি
১৯০১- শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১৯ - বিশ্বের প্রথম বিমান 'ব্রিটিশ আর-৩৪' আটলান্টিক পাড়ি দেয়। লন্ডন থেকে নিউ ইয়র্ক যেতে সময় নেয় ১০৮ ঘণ্টা
১৯৩০ - কর্ণাটকী শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের কণ্ঠশিল্পী এম বালামুরলীকৃষ্ণের জন্ম
১৯৪৪ - সুভাষচন্দ্র বসু আজাদ হিন্দ রেডিওতে গান্ধীজিকে জাতির জনক অভিধা প্রদান করেন
১৯৪৬- আমেরিকার ৪৩তম প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লু বুশের জন্ম
১৯৪৬- মার্কিন অভিনেতা সিলভেস্টার স্ট্যালোনের জন্ম
১৯৪৭ - সোভিয়েত ইউনিয়ন এ. কে. ৪৭ রাইফেল উৎপাদন শুরু করে
১৯৫২ - লন্ডন শহরে শেষবারের মতো ট্রাম চলাচল
১৯৭৯ - মিশরে নীল নদের তীরে বিনানুল মূলক নামক গুহায় মিশরের ফেরাউন দ্বিতীয় রেমেসিসের মমি আবিষ্কৃত হয়
১৯৮৫- অভিনেতা রণবীর সিংয়ের জন্ম
১৯৮৬- রাজনীতিবিদ জগজীবন রামের মৃত্যু
১৯৯১ - জার্মান টেনিস তারকা স্টেফি গ্রাফ পর পর তৃতীয়বারের মতো উইম্বলডন জেতেন
২০০২- রিলায়েন্সের প্রতিষ্ঠাতা ধীরুভাই আম্বানির মৃত্যু
২০০২ - মার্কিন চলচ্চিত্র নির্মাতা ও পরিচালক জন ফ্রাঙ্কেনহাইমারের মৃত্যু

06th  July, 2024


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৪ টাকা ৮৪.৩৮ টাকা
পাউন্ড ১০৫.২৩ টাকা ১০৮.৭২ টাকা
ইউরো ৮৯.০৪ টাকা ৯২.২০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,৭৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,১০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯২,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯২,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২২ আষাঢ়, ১৪৩১, রবিবার, ৭ জুলাই, ২০২৪। দ্বিতীয়া ৫৯/৫৫ শেষরাত্রি ৫/০। পুষ্যা নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৫/১/৩৩, সূর্যাস্ত ৬/২১/১৬। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৪৮ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৭ গতে ২/৪৭ মধ্যে। রাত্রি ৭/৪৬ মধ্যে পুনঃ ১০/৩৮ গতে ১২/৪৬ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৪/৩৪ গতে ৫/২৭ মধ্যে। বারবেলা ১০/২ গতে ১/২১ মধ্যে। কালরাত্রি ১/১ গতে ২/২২ মধ্যে। 
২২ আষাঢ়, ১৪৩১, রবিবার, ৭ জুলাই, ২০২৪। দ্বিতীয়া শেষরাত্রি ৪/৩৩। পুনর্বসু নক্ষত্র প্রাতঃ ৫/১৩। সূর্যোদয় ৫/১, সূর্যাস্ত ৬/২৩। অমৃতযোগ দিবা ৬/৫১ গতে ৯/২৯ মধ্যে ও ১২/৯ গতে ২/৪৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪৭ মধ্যে ও ১০/৩৮ গতে ১২/৪৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৪/৩৫ গতে ৫/২৯ মধ্যে। বারবেলা ১০/২ গতে ১/২৩ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২ গতে ২/২২ মধ্যে।  
৩০ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
পুরীতে রথযাত্রায় পদপিষ্টের পরিস্থিতি, জখম বহু

08:29:42 PM

দ্বিতীয় টি-২০ জিম্বাবোয়েকে হারিয়ে ১০০ রানে ম্যাচ জিতল ভারত

07:56:01 PM

দ্বিতীয় টি-২০: ২ রানে আউট ব্লেসিং, জিম্বাবোয়ে ১২৩/৯ (১৭.৪ ওভার), টার্গেট ২৩৫

07:45:00 PM

দ্বিতীয় টি-২০: ৪৩ রানে আউট ওয়েসলি, জিম্বাবোয়ে ১১৭/৮ (১৬.৩ ওভার), টার্গেট ২৩৫

07:37:00 PM

দ্বিতীয় টি-২০: ১ রানে আউট মাজাকাটজা, জিম্বাবোয়ে ৭৬/৭ (১১.১ ওভার), টার্গেট ২৩৫

07:18:31 PM

দ্বিতীয় টি-২০: ০ রানে আউট ক্লাইভ, জিম্বাবোয়ে ৭৩/৬ (১০.৩ ওভার), টার্গেট ২৩৫

07:12:00 PM