ঘরোয়া উপকরণে চুলের যত্নের হদিশ দিলেন বিশেষজ্ঞ। লিখছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
সামনের সপ্তাহেই অক্ষয় তৃতীয়া। তার আগে সাবেকি গয়নায় সেজে উঠলেন সৌরসেনী মৈত্র। গয়না নিয়ে মনের কথা জানালেন অন্বেষা দত্ত-কে।
এই গরমে ত্বকের আরামের জন্য ভরসা করতে পারেন ফুলে। লিখেছেন অন্বেষা দত্ত।
তেলিয়া রুমাল দক্ষিণ ভারতের ঐতিহ্য। আসল তেলিয়া শাড়ির সাজ কি আজও সম্ভব? বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে লিখলেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
সাধারণ উপকরণে ফেসিয়াল হেয়ার রিমুভ কীভাবে করবেন? বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে লিখলেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
রাত পোহালেই নতুন বছর। শুভ সূচনায় বেশিরভাগ মহিলাই শাড়ি পরতে পছন্দ করেন। উষ্ণ দিনে কেমন শাড়ি চলছে, খোঁজ নিলেন অন্বেষা দত্ত।
মুখের ঘাম নিয়ন্ত্রণ করবেন কীভাবে? বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে লিখলেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
গ্রীষ্মের শুরুতেই ওয়ার্ডরোব সাজিয়ে ফেলুন পছন্দসই লিনেন পোশাকে। ক্যাজুয়াল থেকে ফর্মাল, সব পোশাকেই তা মানানসই। জানালেন কমলিনী চক্রবর্তী।
চোখের মেকআপের আগে সতর্কতা কেমন হবে? বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে লিখছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
দু’দিন পরে রঙের উৎসব। কীভাবে সাজবেন? লিখছেন কমলিনী চক্রবর্তী।
গরমে চুলের পরিচর্যা কীভাবে করবেন? বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলে লিখেছেন অন্বেষা দত্ত।
গ্রীষ্মের নানাবিধ প্রিন্ট দিয়ে ফ্যাশন করতে পারেন। লিখছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
ত্বকের দেখভালে কাজে লাগাতে পারেন টম্যাটো। রূপ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ জানাচ্ছেন কমলিনী চক্রবর্তী।
মরশুম বদলের সঙ্গেই ত্বক ও চুলের যত্নের ধরন বদলান। শেহনাজ হুসেন-এর সঙ্গে কথা বলে লিখলেন কমলিনী চক্রবর্তী।
একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
এমন কিছু পোশাক আর অ্যাকসেসরিজ আছে যা আলমারিতে না থাকলে অনেক সময় অসুবিধেয় পড়তে হয়। ডিজাইনার দেবশ্রী দাসের পরামর্শ শোনাচ্ছেন সোমা লাহিড়ী।
অনেক দামি দামি শাড়ি, নামী ব্র্যান্ডের পোশাক আমাদের আলমারিতে থাকেই। কিন্তু একটা সাদা পাঞ্জাবি বা একটা হালকা রঙের তাঁতের শাড়ি না থাকার জন্য অনেক সময়েই বেশ বিপদে পড়তে হয়। তাই কী কী শাড়ি, পোশাক আর অ্যাকসেসরি ক্লোজেটে মাস্ট, তা মনে করিয়ে দিই আপনাদের।
মেয়েদের আলমারিতে যা রাখা দরকার
ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা বেশি কেনাকাটা করেন, এমন একটা ধারণা সকলেরই আছে। ধারণাটা কিছু কিছু ক্ষেত্রে ঠিকও। অনেক সময় মেয়েরা অদরকারি জিনিসপত্র কিনে আলমারি বোঝাই করেন। ফলে দরকারের সময় আসল জিনিসটি খুঁজে পান না। তাই হঠাত্ খেয়ালে কোনও কিছু পছন্দ হলেই কিনবেন না। ভেবে দেখবেন আদৌ সেটা আপনার দরকার আছে কি না। সেটা আপনাকে মানাবে কি না।
ক্যাজুয়াল ড্রেস: ইয়ং জেনারেশনের হার্ট থ্রব টর্ন জিনস। এই মুহূর্তে বেশ কয়েকটা আছে আলমারিতে, কিন্তু সব জায়গায় তো সেটা পরে যাওয়া ঠিক নয়। তাই নর্মাল ফিট ব্লু ডেনিম একটা থাকা উচিত। নানা ধরনের টপ, টি-শার্ট তো কেনা চলতেই থাকে, কেনা হয়ে ওঠে না একটা সাদা বা হালকা রঙের ক্যাজুয়াল শার্ট। এটাও থাকা দরকার। এছাড়া লং ড্রেস, লং স্কার্ট রাখতে হবে শর্ট ড্রেস, ক্রপ টপের পাশাপাশি। যাঁরা শাড়ি পরেন, তাঁদের বলব, এই করোনা পরবর্তী সময়ে আলমারিতে রাখুন কিছু লং কুর্তি আর লেগিংস। কারণ বাড়ি ফিরে শাড়ি কাচা সব সময় সম্ভব নয়।
ফর্মাল ড্রেস: বাঙালি মেয়েদের ফর্মাল পোশাক এখনও শাড়ি আর সালোয়ার কামিজ। বিশেষ কিছু প্রফেশনের ক্ষেত্রে হয়তো ফর্মাল স্যুট বা ড্রেস লাগে। এই সময়ে কাজের জায়গায় পরার জন্য সিল্ক তসর না পরে কটন, শিফন, ক্রেপ, জর্জেট জাতীয় শাড়ি রাখুন আলমারিতে। সালোয়ার কামিজও এই ধরনের মেটিরিয়ালের কিনে রাখুন।
পার্টি ড্রেস: আলমারিতে বেনারসি, কাঞ্জিভরম তো অনেক আছে। আছে ঢাকাইও। কিন্তু কোনওটাই এখন পরা যাবে না বিয়েবাড়ি বা পার্টিতে। এমন শাড়ি আলমারিতে রাখুন যা গর্জিয়াস অথচ খুব দামি নয়। সিল্ক লুক এই শাড়ি কাচলে নষ্ট হয়ে যাবে না। আর আলমারিতে এমন কিছু পোশাক ও অ্যাকসেসরিজ রাখবেন যা মিক্স অ্যান্ড ম্যাচ করে পরা যায়। যেমন লেহেঙ্গা স্কার্ট, কারুকাজ করা দোপাট্টা, ব্ল্যাক বা কোনও উজ্জ্বল রঙের সিল্কের কামিজ, বেল্ট, ব্লাউজ টপ, স্কার্ফ।
ছেলেদের আলমারিতে যা থাকা চাই
ছেলেদের পোশাকের ক্ষেত্রে সব থেকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে স্মার্টনেসে। অবশ্যই ফিগার আর ব্যক্তিত্ব অনুযায়ী পোশাক বাছাই করবেন। ভুলভাল সাইজের মিসফিট শার্ট, টি-শার্ট কিনে আলমারি ভরাবেন না।
ক্যাজুয়াল ড্রেস: এক্ষেত্রেও বলব টর্ন জিনস যত ফেভারিটই হোক না কেন ব্লু ডেনিম থাকা চাই। এখন ব্ল্যাক গ্রে জিনসও ফ্যাশনে ইন। তাই নর্মাল ফিট কয়েকটা জিনস বা কটন প্যান্ট রাখুন। রাউন্ড নেকের পাশাপাশি কলার দেওয়া সিঙ্গল কালারের কয়েকটা টি-শার্ট আর সাদা ক্যাজুয়াল শার্ট যেন থাকে। এছাড়া পছন্দ মতো শর্টস রাখবেন।
ফর্ম্যাল ড্রেস: ছেলেদের কাজের জগতে ফর্ম্যাল প্যান্ট, শার্ট প্রয়োজন। তাই আলমারিতে প্রচুর জমে যায়। মাঝে মাঝে শর্ট আউট করুন। যেগুলো পরেন না, তা জমিয়ে রাখবেন না। ফর্মাল কোট, জ্যাকেট দু’-একটা রাখবেন অফিস পার্টির জন্য।
পার্টি ড্রেস: বাঙালি পুরুষের উত্সবের সাজ মানেই ধুতি পাঞ্জাবি। যাঁরা ধুতি পরতে জানেন না, তাঁরা রেডি টু ওয়্যার ধুতি কিনে রাখবেন। একটা তাঁতের ধুতি, একটা সিল্কের। কোরা ও কালো রঙের কিনে রাখলে যে কোনও পাঞ্জাবির সঙ্গে টিমআপ করতে পারবেন। গর্জিয়াস পার্টিওয়্যার পাঞ্জাবির সঙ্গে কয়েকটা কটন ক্যাজুয়াল পাঞ্জাবিও রেখে দেবেন আলমারিতে। বিশেষ কিছু অনুষ্ঠানে বা পুজোর বাড়িতে পাজামা বা জিনসের সঙ্গে সেগুলো পরতে পারবেন। বেল্ট, ঘড়ি,
আর চশমার কালেকশন তো শৌখিন পুরুষদের আলমারিতে থাকেই। এর সঙ্গে একটা জরিদার আলোয়ান রাখবেন বিশেষ অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য।
অনেক দামি দামি শাড়ি, নামী ব্র্যান্ডের পোশাক আমাদের আলমারিতে থাকেই। কিন্তু একটা সাদা পাঞ্জাবি বা একটা হালকা রঙের তাঁতের শাড়ি না থাকার জন্য অনেক সময়েই বেশ বিপদে পড়তে হয়। তাই কী কী শাড়ি, পোশাক আর অ্যাকসেসরি ক্লোজেটে মাস্ট, তা মনে করিয়ে দিই আপনাদের।
মেয়েদের আলমারিতে যা রাখা দরকার
ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা বেশি কেনাকাটা করেন, এমন একটা ধারণা সকলেরই আছে। ধারণাটা কিছু কিছু ক্ষেত্রে ঠিকও। অনেক সময় মেয়েরা অদরকারি জিনিসপত্র কিনে আলমারি বোঝাই করেন। ফলে দরকারের সময় আসল জিনিসটি খুঁজে পান না। তাই হঠাত্ খেয়ালে কোনও কিছু পছন্দ হলেই কিনবেন না। ভেবে দেখবেন আদৌ সেটা আপনার দরকার আছে কি না। সেটা আপনাকে মানাবে কি না।
ক্যাজুয়াল ড্রেস: ইয়ং জেনারেশনের হার্ট থ্রব টর্ন জিনস। এই মুহূর্তে বেশ কয়েকটা আছে আলমারিতে, কিন্তু সব জায়গায় তো সেটা পরে যাওয়া ঠিক নয়। তাই নর্মাল ফিট ব্লু ডেনিম একটা থাকা উচিত। নানা ধরনের টপ, টি-শার্ট তো কেনা চলতেই থাকে, কেনা হয়ে ওঠে না একটা সাদা বা হালকা রঙের ক্যাজুয়াল শার্ট। এটাও থাকা দরকার। এছাড়া লং ড্রেস, লং স্কার্ট রাখতে হবে শর্ট ড্রেস, ক্রপ টপের পাশাপাশি। যাঁরা শাড়ি পরেন, তাঁদের বলব, এই করোনা পরবর্তী সময়ে আলমারিতে রাখুন কিছু লং কুর্তি আর লেগিংস। কারণ বাড়ি ফিরে শাড়ি কাচা সব সময় সম্ভব নয়।
ফর্মাল ড্রেস: বাঙালি মেয়েদের ফর্মাল পোশাক এখনও শাড়ি আর সালোয়ার কামিজ। বিশেষ কিছু প্রফেশনের ক্ষেত্রে হয়তো ফর্মাল স্যুট বা ড্রেস লাগে। এই সময়ে কাজের জায়গায় পরার জন্য সিল্ক তসর না পরে কটন, শিফন, ক্রেপ, জর্জেট জাতীয় শাড়ি রাখুন আলমারিতে। সালোয়ার কামিজও এই ধরনের মেটিরিয়ালের কিনে রাখুন।
পার্টি ড্রেস: আলমারিতে বেনারসি, কাঞ্জিভরম তো অনেক আছে। আছে ঢাকাইও। কিন্তু কোনওটাই এখন পরা যাবে না বিয়েবাড়ি বা পার্টিতে। এমন শাড়ি আলমারিতে রাখুন যা গর্জিয়াস অথচ খুব দামি নয়। সিল্ক লুক এই শাড়ি কাচলে নষ্ট হয়ে যাবে না। আর আলমারিতে এমন কিছু পোশাক ও অ্যাকসেসরিজ রাখবেন যা মিক্স অ্যান্ড ম্যাচ করে পরা যায়। যেমন লেহেঙ্গা স্কার্ট, কারুকাজ করা দোপাট্টা, ব্ল্যাক বা কোনও উজ্জ্বল রঙের সিল্কের কামিজ, বেল্ট, ব্লাউজ টপ, স্কার্ফ।
ছেলেদের আলমারিতে যা থাকা চাই
ছেলেদের পোশাকের ক্ষেত্রে সব থেকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে স্মার্টনেসে। অবশ্যই ফিগার আর ব্যক্তিত্ব অনুযায়ী পোশাক বাছাই করবেন। ভুলভাল সাইজের মিসফিট শার্ট, টি-শার্ট কিনে আলমারি ভরাবেন না।
ক্যাজুয়াল ড্রেস: এক্ষেত্রেও বলব টর্ন জিনস যত ফেভারিটই হোক না কেন ব্লু ডেনিম থাকা চাই। এখন ব্ল্যাক গ্রে জিনসও ফ্যাশনে ইন। তাই নর্মাল ফিট কয়েকটা জিনস বা কটন প্যান্ট রাখুন। রাউন্ড নেকের পাশাপাশি কলার দেওয়া সিঙ্গল কালারের কয়েকটা টি-শার্ট আর সাদা ক্যাজুয়াল শার্ট যেন থাকে। এছাড়া পছন্দ মতো শর্টস রাখবেন।
ফর্ম্যাল ড্রেস: ছেলেদের কাজের জগতে ফর্ম্যাল প্যান্ট, শার্ট প্রয়োজন। তাই আলমারিতে প্রচুর জমে যায়। মাঝে মাঝে শর্ট আউট করুন। যেগুলো পরেন না, তা জমিয়ে রাখবেন না। ফর্মাল কোট, জ্যাকেট দু’-একটা রাখবেন অফিস পার্টির জন্য।
পার্টি ড্রেস: বাঙালি পুরুষের উত্সবের সাজ মানেই ধুতি পাঞ্জাবি। যাঁরা ধুতি পরতে জানেন না, তাঁরা রেডি টু ওয়্যার ধুতি কিনে রাখবেন। একটা তাঁতের ধুতি, একটা সিল্কের। কোরা ও কালো রঙের কিনে রাখলে যে কোনও পাঞ্জাবির সঙ্গে টিমআপ করতে পারবেন। গর্জিয়াস পার্টিওয়্যার পাঞ্জাবির সঙ্গে কয়েকটা কটন ক্যাজুয়াল পাঞ্জাবিও রেখে দেবেন আলমারিতে। বিশেষ কিছু অনুষ্ঠানে বা পুজোর বাড়িতে পাজামা বা জিনসের সঙ্গে সেগুলো পরতে পারবেন। বেল্ট, ঘড়ি,
আর চশমার কালেকশন তো শৌখিন পুরুষদের আলমারিতে থাকেই। এর সঙ্গে একটা জরিদার আলোয়ান রাখবেন বিশেষ অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য।
