বিদ্যার্থীরা মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
তোমারও জীবনে যখন তাঁর আলো জ্বলবে, আলো ঝরবে—সকল মানুষী দুর্বলতার ছাপ, দুঃখের ক্ষত, বেদনার অন্ধকারকে ধুয়ে মুছে এক অজেয় গৌরবে মণ্ডিত করবে তোমাকে—আর তুমি তাঁর হত্ত।
একটি মহত্ প্রতিভার পিছনে বহু জন্ম-জন্মান্তরের সাধনা থাকে। কেউ ধনী, কেউ নির্ধন, কেউ চিররুগ্ন গলিতদেহ উত্কট ব্যাধিগ্রস্ত—কেউ পরমজ্ঞানী, নম্র বিনীত—এ সব বিধাতার খেয়ালি মনের সৃষ্টি নয়। এই বিভেদ ও বৈচিত্র্য কর্মানুযায়ী ঘটে। একটি জীবনকেই আমরা দেখি—সেইজন্য বিচারে নানা বিভ্রম উপস্থিত হয়।
গ্রহণের সময় তোলা জল ও অগ্নিপক্ষ দ্রুত পচনশীল দ্রব্য দূষিত হয়। সেইজন্য তা ফেলে দেওয়ার বিধি। ঐ সময়ে স্নান দান কীর্তনে সহস্রগুণ ফল। একটি সময় কোনও বিশেষ কাজের জন্য অশুভ হতে পারে, কিন্তু অন্য কাজে হয়তো অতি শুভ। যেমন এ্যহস্পর্শ যাত্রায় অত্যন্ত অশুভ, কিন্তু দীক্ষাদানের পক্ষে সেই দিনটি প্রশস্ত। গ্রহণে যখন জগত্ হরিনামে মুখর, সেই সময়ে শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য মর্ত্যে আবির্ভূত হলেন—এই তো প্রকৃষ্ট সময়।
ব্যাসদেব মহাকবি—কিন্তু মায়ামুক্ত হলেন না। স্নান শেষে বিবস্ত্র মেয়েরা তাঁকে দেখে সংকচিত হয়। কিন্তু ব্যাসনন্দন শুকদেব মায়ামুক্ত ছিলেন বলে তাঁকে দেখে কোনো লজ্জা হয় নি। একমাত্র নিত্যযুক্ত ব্যক্তিই মায়ামুক্ত।