বিদ্যার্থীরা মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
শ্রমমন্ত্রী এদিন বলেন, ভোটের ফল বেরনোর পর গত দু’মাসে কাঁচাপাট ও মূলধনের অভাব এবং শ্রমিক অসন্তোষের কারণে নয়-নয় করে ১৭টি চটকল বন্ধ হয়েছিল। ৫০ হাজারের বেশি শ্রমিক এর ফলে কর্মহীন হয়ে পড়েন। কিন্তু সংশ্লিষ্ট চটকলগুলির মালিকপক্ষের পাশাপাশি শ্রমিক সংগঠনগুলির সঙ্গে বারবার বৈঠক করে এই জট কাটানোর উদ্যোগ নেওয়া হয় দপ্তরের তরফে। তার পরিণামে এদিন পর্যন্ত বন্ধ হওয়া ১০টি চটকল খোলার চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে। কয়েকটি ইতিমধ্যে নতুন করে উৎপাদন শুরুর প্রস্তুতিও সেরে ফেলেছে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে বাকি বন্ধ চটকলগুলিও খোলার আপ্রাণ চেষ্টা চালানো হচ্ছে।