Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

 গোপাল সোনা

গোপালের নূপুর চিরন্তন প্রণবের ছন্দে বেজে চলেছে অনাদিকাল থেকে। নূপুর বাজছে আজও। ঐ শোন! ধ্যানতন্ময় একটী মুহূর্তের শান্ত শ্রবণে শোন! ইথারের প্রতিটী কম্পনে শোন। মধুর চেয়ে মিষ্টি কচি দুটী ঠোঁটের তোতলী বোলী শোন। মনবৃন্দাবনের গোঠে দেখ নীলকান্ত মণির চপল খেলা। কেন হাতড়াবে শূন্যে? কেন করবে নেতি নেতি? শিশুর আনন্দে ডুব দাও, মুক্তানিটোল গোপালকে ধর। খেল, মনের আনন্দে খেল শুধু গোপালের সাথে। প্রলাপ নয়, বাস্তব। তিন সত্যি ক’রে বলতে পারি—একেবারে বাস্তব চাক্ষুষ জীবন্ত জাগ্রত ঐ গোপাল। দেখনি তাকে? বরানগরের গঙ্গাতীরে মনোরম তপোবনের ছায়াঘন কুটীরে?
মহাসাধক সত্যানন্দ নির্বিকল্পে লীন। নামে না মন। নামতে চায় না মন। তবে কি জগৎ-কল্যাণ লোকসংগ্রহ কিছুই হবে না এবার? টল্‌লো শক্তির আসন, টল্‌লো ব্রহ্মের আসন। ছুটে এলেন মা মহাসাধকের ধ্যানলোকে বিজুলীর বালা পরে। আর এলেন ঠাকুর রামকৃষ্ণ আলোময় রূপ নিয়ে। রূপের বন্যা এসে ভাসিয়ে দিল অরূপের জগৎ। বহুদিন তাঁর ধ্যানে উঁকিঝুঁকি দিচ্ছিলেন গোপাল। তখন বাড়িতেই ছিলেন বিগ্রহরূপে। কখনও ঠাকুর ধ্যান থেকে উঠে চন্দন পরিয়ে দিতেন, কখনও বা কিছু ভোগ দিতেন। কিন্তু আমল দেননি বেশী। মন তখনও ব্রহ্মলীন। এলেন মা ভবতারিণী, এলেন ঠাকুর রামকৃষ্ণ, আর এলেন বৃন্দাবনের রাখালরাজা মোহনীয়া গোপাল। সেই অশব্দ অরূপ থেকে নেমে আসার পর লীলায় ধরে রাখলো তাঁকে ঐ মিষ্টি ছোট্ট আদরকাড়া ছেলে। সেই ভাঙ্গালো সমাধির নিথরতা। সাধক জাগায় বিগ্রহকে, আবার বিগ্রহ জাগায় সাধককে—
“সেদিন হ’তে দোঁহার মাঝে মিষ্টি বাঁধন
নিবিড় ক’রে জড়িয়ে যেন গেল কখন
দুটি প্রেমের একটি মালা
কার হিয়াকে করলো আলা
বুঝতে গিয়ে ভাবনা শুধু হয় নিরুপায়
কার সাথে কার ঠাকুরালীর লীলার সাধন।”
জটাধারীর ছোট্ট রামলীলা চলে এলেন শ্রীরামকৃষ্ণের কাছে। তারপর কত মিষ্টি খেলা, কত আবদার, কত বায়না, কত মান অভিমান আনন্দ বিরহের আনুভূতিতে ভরে উঠলো লীলার রাজ্য।
“কলৌ জাগর্ত্তি কালী, কলৌ জাগর্ত্তি গোপালঃ।” কলিকাল ভোগমুখী নিম্নমুখী। কালী আর গোপাল, দুটী জাগ্রত রূপ। মা আর শিশু। মাতৃভাব, সন্তানভাব—এই তো পথ! আধ্যাত্মিক জগতে এগোবার সহজতম নিরাপদ অবলম্বন। তাইতো যুগের দিশারীর জীবনে এ দু’টীর যুগপৎ প্রাধ্যান্য। ঠাকুরের কাছে যেমন এসে পড়লেন মা ভবতারিণী, তেমনি এলেন গোপাল। একদিকে তিনি নিজেই ছোট্ট শিশু, মা-মা বলে ডাকছেন ব্যাকুল হয়ে, মায়ের কোলে নিশ্চিন্ত আশ্রয় চেয়ে কাঁদছেন অঝোরে। আবার বাৎসল্যরসে ভরপুর হয়ে গোপালের সঙ্গে খেলছেন কত খেলা। খেলছেন গোপালকে নিজ সত্তায় সত্তান্বিত ক’রে। এ লীলা তাই মধুর এত জীবন্ত জাগ্রত প্রাণবন্ত।
স্বামী মৃগানন্দের ‘গোপাল সোনা’ থেকে
06th  February, 2020
বেদের অগ্নিসূক্ত

মন্ত্রস্য অয়মারম্ভ: বেদের শেষাংশ বা মুখ্যাংশ উপনিষদ্‌। উপনিষদে স্থাপিত হইয়াছে ব্রহ্মতত্ত্ব। বেদান্ত উপনিষদের সংক্ষিপ্তসার। বেদান্তে উপাস্য ব্রহ্ম। বেদ-সংহিতা দেববাদী। বেদান্ত ব্রহ্মবাদী।
বিশদ

শ্রবণ

শ্রবণ, কীর্ত্তন, স্মরণ, পাদসেবন, অর্চ্চন, বন্দন, দাস্য, সখ্য, আত্মনিবেদন,—ভক্ত প্রহ্লাদ এই নববিধা ভক্তির কথা বলেছেন। এই নববিধা ভক্তি যার হবে, সে তোমার কৃপা লাভ করবেই। যতক্ষণ শ্রবণদুটির শ্রবণশক্তি আছে, ততক্ষণ শুনতে হবে—তোমার রূপ, গুণ, লীলা ও তোমার নাম।
বিশদ

25th  April, 2024
ধ্যান

ধ্যান করবার সময় একটা আনন্দময় স্বরূপ চিন্তা করে নিতে হবে—তাতে nerves (স্নায়ুগুলো) soothed (শান্ত) হয়ে যাবে। ইষ্টমূর্তিকে সহাস্য আনন্দময় ভেবে চিন্তা করতে হয়, নইলে শুঁটকো ধ্যান হয়ে যাবে। আর সময় নষ্ট করিস নে। রিপু সব প্রবল হয়ে রয়েছে। বিশদ

24th  April, 2024
জয়-পরাজয়

শ্রীকৃষ্ণের লীলা একটি খেলার মতন তাহা পূর্বেই বলিয়াছি। আমাদের লৌকিক খেলাতেও চারিটি পক্ষ থাকে। সপক্ষ, বিপক্ষ, সুহৃৎপক্ষ ও তটস্থ পক্ষ। মনে করুন ফুটবল খেলা হইতেছে। ইহাতে সপক্ষ ও বিপক্ষ আমরা সকলেই বুঝি। সুহৃৎপক্ষ একটু বোঝানো দরকার।
বিশদ

22nd  April, 2024
মাধুকরী

কাশীপুর উদ্যানবাটীতে থাকাকালীন শ্রীরামকৃষ্ণ একবার তাঁর ত্যাগী সন্তানদের মাধুকরী করতে পাঠালেন। কারণ, ভিক্ষান্ন শুদ্ধ অন্ন। ভিক্ষায় বেরিয়ে প্রথমেই তাঁরা গেলেন মায়ের কাছে। স্বামী লোকেশ্বরানন্দজী এই প্রসঙ্গে লিখেছেন: “ত্যাগীই ত্যাগের মর্যাদা দিতে জানে। বিশদ

21st  April, 2024
কথা

ওগো আমার দেবতা, ওগো আমার সর্ব্বস্বের সর্ব্বস্ব; তুমি এস। একবার এস, একবার স্পর্শ কর, একবার কথা কও। আহা তোমার কথা বড় মিষ্টি, বড় আশ্বাসপ্রদ, তোমার কথা শুনলে আমি সব ভুলে যাই, কথা কও কথা কও। এখানে তো’ আর কেউ নেই, তুমি আর আমি, কও—কথা কও।
বিশদ

20th  April, 2024
মহোৎসব

বরানগর মঠের ত্যাগব্রতীরা প্রথম থেকে শ্রীরামকৃষ্ণের জন্মদিন উপলক্ষ্যে উৎসব পালন করতেন। সে উৎসবে ত্যাগী ও গৃহী ভক্তেরা সমানভাবে অংশ নিতেন। শশী মহারাজ দীর্ঘসময় ধরে পূজার্চনায় মগ্ন হতেন। ভক্তেরা প্রসাদের আয়োজন করতেন, ভজন-কীর্তনে উৎসব-প্রাঙ্গণ মুখরিত হত। বিশদ

19th  April, 2024
জীবন

জীবনের প্রত্যেকটী অধ্যায়েই প্রলোভন আসে। যুবকের নিকটে যৌবনোচিত প্রলোভন, বৃদ্ধের নিকটে বৃদ্ধজনোচিত প্রলোভন আসিয়া থাকে, এমন জীবন নাই, যে জীবনে প্রলোভন নাই, পদস্খলনের সম্ভাবনা নাই! কিন্তু যৌবনে যে প্রলোভনে টলে নাই, বার্দ্ধক্যের প্রলোভন তাহাকে কমই কাবু করিতে পারে।
বিশদ

18th  April, 2024
গুরু

“ত্রিতাপদগ্ধ জীবকে যিনি শান্তির পথে, ভগবানের দিকে নিয়ে যান তিনিই গুরু। গুরু ও শিষ্যের সম্বন্ধ পারমার্থিক পিতা-পুত্র ভাব। ঐহিক পিতা জন্ম দেন, পিতৃঋণ, বংশরক্ষা, শ্রাদ্ধাদির দ্বারা শোধ করা যায়। কিন্তু গুরু অবিদ্যা থেকে উদ্ধার করেন বলে তাঁর ঋণ শোধ করা যায় না—সর্বস্ব অর্পণ করেও না।
বিশদ

16th  April, 2024
সংসার

গ্যাসের আলো নানা স্থানে নানা ভাবে জ্বলছে, কিন্তু এক আধার হতে আসছে। নানা দেশের নানা জাতির ধার্মিক লোক সেই এক পরমেশ্বর হতে আসছে।
বিশদ

15th  April, 2024
নববর্ষ

আজ নববর্ষের প্রাতঃসূর্য এখনো দিক্‌প্রান্তে মাথা ঠেকিয়ে বিশ্বেশ্বরকে প্রণাম করেনি—এই ব্রাহ্মমুহূর্তে আমরা আশ্রমবাসীরা আমাদের নূতন বৎসরের প্রথম প্রণামটিকে আমাদের অনন্তকালের প্রভুকে নিবেদন করবার জন্যে এখানে এসেছি। এই প্রণামটি সত্য প্রণাম হোক। বিশদ

14th  April, 2024
শিব গুরু

যে-তুমি জ্ঞান-স্বরূপ,/ চিরশুদ্ধ, চিরমুক্ত, চিরন্তন সাক্ষী-স্বরূপ,/যে-তুমি গুণাতীর, বাক্যমনাতীত—/ সেই তোমাকে, আমার সত্য গুরু তুমি,/ একমাত্র তোমাকে আমার নমস্কার। বিশদ

13th  April, 2024
আত্মজ্ঞান

পার্বতী একবার প্রশ্ন করলেন—আত্মজ্ঞান লাভের উপায় কী? প্রশ্নটি করলেন লোকশিক্ষার উদ্দেশ্যে যাতে সাধকেরা উপকৃত হন। সাধনা সংক্রান্ত এত সূক্ষ্ম প্রশ্ন করবার মতো বৌদ্ধিক বিকাশ সে যুগের মানুষদের মধ্যে ছিল না। বিশদ

12th  April, 2024
রামকৃষ্ণ পরমহংস ও ব্রাহ্মসমাজ

আমাদের পূজনীয় আচার্য ব্রহ্মানন্দ যখন বেলঘরিয়া উদ্যানে নির্জ্জন সাধন ভজন করিবার জন্য গমন করিয়াছিলেন, সেই সময়ে আমরা অনেকেই পরমহংসদেবের সহিত পরিচিত হইয়াছিলাম। আমাকে তিনি বড়ই স্নেহ করিতেন।
বিশদ

11th  April, 2024
শিষ্য

গোস্বামীপ্রভুর কোনো শিষ্য বৃন্দাবনে থাকলে বা কোনো শিষ্যের শ্রীধামে আগমন হ’লে তিনি দিব্যদৃষ্টিতে তা বুঝতে পেরেই গুরুভাইয়ের নিকট উপস্থিত হতেন এবং তাঁর মঙ্গলাদি সকল বিষয়ে খোঁজ নিতেন। “মেরা গুরুভাই” বলতে বলতে তাঁর মুখে আনন্দের জোয়ার বয়ে যেত।
বিশদ

10th  April, 2024
সত্য

সত্য-প্রতিষ্ঠার চেষ্টা ব্রহ্মচর্য্যের পরম-সহায়ক। সত্যই ব্রহ্ম,—ইহা শাস্ত্রের নির্দ্দেশ, ইহা মুনিগণের উপলব্ধি। সত্যে যে বিচরণ করে, ব্রহ্মে বিচরণ তার কেন কঠিন হইবে? সত্যে দৃঢ় প্রতিষ্ঠা অর্জ্জন কর। যে পরের প্রাপ্যের প্রতি অন্যায় ও লুব্ধ দৃষ্টি দেয় না, তাহার পক্ষে সত্যে সুদৃঢ় হওয়ার পথ সুগম। বিশদ

09th  April, 2024
একনজরে
কথা ছিল বাড়ি ফিরে পাকা বাড়ি দেওয়ার। সেই স্বপ্ন নিয়ে আর ফেরা হল না। কফিনবন্দি হয়ে ফিরছে পরিযায়ী কিশোর শ্রমিক। কর্মরত অবস্থায় বহুতল ...

রক্তক্ষরণ আটকাতে পারবে কি সিপিএম? আটকানো যাবে কি বামের ভোট রামে যাওয়া? —মূলত এই দু’টি প্রশ্নই এখন আলোচনার কেন্দ্রে। ব্রিগেড ভরাতে পারলেও ভোটবাক্স ভরাতে পারবেন কি না, তা নিয়েই এখন চিন্তিত সিপিএমের বঙ্গ রাজনীতির কুশীলবরা। ...

মতুয়া ঠাকুরবাড়ির মন্দিরের তালাভাঙা এবং মারধর সংক্রান্ত মামলায় শান্তনু ঠাকুর ও তাঁর পরিবারকে রক্ষাকবচ দিল হাইকোর্ট। উচ্চ আদালতে নির্দেশ, তাঁদের বিরুদ্ধে আপাতত কোনও কঠোর পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিস। ...

ভোট মরশুমে চোখ রাঙাচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত গরম। আজ, শুক্রবার, লোকসভার দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। বৃহস্পতিবার আগামী পাঁচদিনের জন্য পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বিহার, ঝাড়খণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক এবং উত্তরপ্রদেশের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত পাঞ্জাবের (বিপক্ষ কেকেআর)

07:03:52 PM

বিকেল ৫টা পর্যন্ত বাংলার ৩ আসনে কত ভোট পড়ল
লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফায়, বিকেল ৫টা অবধি বাংলার ৩ আসনে ...বিশদ

06:35:21 PM

সন্দেশখালিতে গেল এনএসজি টিম

05:12:03 PM

দেখে নিন ৩টে অবধি দেশের কোন অংশে কত ভোট পড়ল
লোকসভা নির্বাচন ২০২৪(দ্বিতীয় দফা): দুপুর ৩টে অবধি গোটা দেশে মোট ...বিশদ

04:16:36 PM

বিহারের মুঙ্গেরে নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য রাখছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

03:52:19 PM

বিকেল ৩টে অবধি বাংলার ৩ আসনে ভোট পড়ল ৬০.৬০ শতাংশ
লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফায়, বিকেল ৩টে অবধি বাংলার ৩ আসনে ...বিশদ

03:47:00 PM