নয়াদিল্লি, ১৩ আগস্ট (পিটিআই): বিক্রি নেই গাড়ি-বাইকের। একের পর এক বন্ধ হচ্ছে নির্মাণ কারখানা, শোরুম। দীর্ঘায়িত হচ্ছে কর্মহীনদের তালিকা। গত দু’তিন মাসে শুধুমাত্র কারখানা থেকে ছাঁটাই হয়েছেন ১৫ হাজার শ্রমিক।
কর্মক্ষেত্রে অশান্তি সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কারও শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যা-শিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার— ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: সোনায় হলমার্ক বাধ্যতামূলক করার পথে কেন্দ্রীয় সরকার। তার জন্য আইনও তৈরি হয়েছে। কিন্তু উদ্যোগ শুরুর ক্ষেত্রে গোড়া থেকেই আপত্তি জানিয়ে এসেছে স্বর্ণশিল্প মহল। তাদের বক্তব্য, গোটা দেশে যেখানে হলমার্কিং করার পরিকাঠামো নেই, সেখানে কীভাবে সরকার তা বাধ্যতামূলক করার পথে হাঁটছে? বিষয়টি নিয়ে সরকার যে তড়িঘড়ি এগবে না, তা শহরে এসে জানিয়ে দিলেন ব্যুরো অব ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডসের ডিরেক্টর জেনারেল সুরিনা রাজন। আইসিসি’র অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, হলমার্কিং বাধ্যতামূলক করার বিষয়টি যেমন হঠাৎ করে হবে না, তেমনই তা কারও ক্ষেত্রে যন্ত্রণাদায়কও হবে না। পরিকাঠামো আছে, এই বিষয়ে নিশ্চিত হয়েই সোনায় হলমার্কিং বাধ্যতামূলক করবে কেন্দ্রীয় সরকার। তবে সরকারের মনোভাব বলে দিচ্ছে, আগামীদিনে তারা ওই হলমার্ক বাধ্যতামূলক করার দিকেই এগচ্ছে।
যেহেতু ভারত ওয়ার্ল্ড ট্রেড অর্গানাইজেশনের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ, সেখানে কোনও পণ্যের উপর কিছু শর্ত বাধ্যতামূলক করতে হলে, ডব্লুটিও’কে নোটিস দিতে হয়। ৯০ দিনের সেই নোটিসে দেখা হয়, কোনও মন্তব্য বা বিরোধিতা করা হচ্ছে কি না। তারপরই সেই বিষয়ে এগনো যায়। সরকার সেই উদ্যোগ নিচ্ছে, জানিয়েছেন ডিরেক্টর জেনারেল। তবে তিনি বলেন, যদি হলমার্ক বাধ্যতামূলক করা হয়, তাহলে আগে শহর, পরে গ্রাম—এমন বিভাজন করা হবে না। আইন অনুযায়ী সর্বত্র তা করা হবে। তবে হলমার্কিং সেন্টারগুলির বিরুদ্ধে যেভাবে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে, তা কমানোর জন্য ব্যুরো অব ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডসের সঙ্গে চুক্তি করেছে আইআইটি বম্বে। এদিন সুরিনা রাজন বলেন, আমরা বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। কিন্তু বম্বে আইআইটি যে কৌশল আমাদের কাছে এনেছে, তা সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য মনে হয়েছে। এক্ষেত্রে হলমার্কিং ডিজিটাইশেজন করা হবে। অর্থাৎ, যদি কোথাও হলমার্কযুক্ত সোনায় খামতি থাকে, তাহলে কোথা থেকে সেই গয়না তৈরি হয়েছে, তা চিহ্নিত হবে। গোটা প্রক্রিয়াটি শেষ করতে আরও এক বছর সময় নেবে আইআইটি, জানিয়েছেন ডিরেক্টর জেনারেল। তাঁর দাবি, এখনও পর্যন্ত যে পরিকাঠামো রয়েছে, তাতে ৪০ শতাংশ সোনায় হলমার্কিং করা সম্ভব। আগামী দু’থেকে তিন বছরের মধ্যে তা অনেকটাই বেড়ে যাবে বলে আশা তাঁর।
অন্যদিকে দেশে প্রথম কোনও সংস্থাকে ‘সেলুলোজ ফিল্ম’-এর জন্য বিআইএস স্ট্যান্ডার্ড মার্ক দিল ব্যুরো অব ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডস। কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠানটির পূর্বাঞ্চলের অফিস থেকে হুগলির একটি সংস্থাকে ওই আইএস মার্ক দেওয়া হয়। সংস্থার হাতে তা তুলে দেন সুরিনা রাজন। ফুড প্যাকেজিং সহ বিবিন্ন প্যাকেজিংয়ের ক্ষেত্রে ওই সেলুলোজ ফিল্ম অত্যন্ত জরুরি।
যেহেতু ভারত ওয়ার্ল্ড ট্রেড অর্গানাইজেশনের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ, সেখানে কোনও পণ্যের উপর কিছু শর্ত বাধ্যতামূলক করতে হলে, ডব্লুটিও’কে নোটিস দিতে হয়। ৯০ দিনের সেই নোটিসে দেখা হয়, কোনও মন্তব্য বা বিরোধিতা করা হচ্ছে কি না। তারপরই সেই বিষয়ে এগনো যায়। সরকার সেই উদ্যোগ নিচ্ছে, জানিয়েছেন ডিরেক্টর জেনারেল। তবে তিনি বলেন, যদি হলমার্ক বাধ্যতামূলক করা হয়, তাহলে আগে শহর, পরে গ্রাম—এমন বিভাজন করা হবে না। আইন অনুযায়ী সর্বত্র তা করা হবে। তবে হলমার্কিং সেন্টারগুলির বিরুদ্ধে যেভাবে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে, তা কমানোর জন্য ব্যুরো অব ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডসের সঙ্গে চুক্তি করেছে আইআইটি বম্বে। এদিন সুরিনা রাজন বলেন, আমরা বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। কিন্তু বম্বে আইআইটি যে কৌশল আমাদের কাছে এনেছে, তা সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য মনে হয়েছে। এক্ষেত্রে হলমার্কিং ডিজিটাইশেজন করা হবে। অর্থাৎ, যদি কোথাও হলমার্কযুক্ত সোনায় খামতি থাকে, তাহলে কোথা থেকে সেই গয়না তৈরি হয়েছে, তা চিহ্নিত হবে। গোটা প্রক্রিয়াটি শেষ করতে আরও এক বছর সময় নেবে আইআইটি, জানিয়েছেন ডিরেক্টর জেনারেল। তাঁর দাবি, এখনও পর্যন্ত যে পরিকাঠামো রয়েছে, তাতে ৪০ শতাংশ সোনায় হলমার্কিং করা সম্ভব। আগামী দু’থেকে তিন বছরের মধ্যে তা অনেকটাই বেড়ে যাবে বলে আশা তাঁর।
অন্যদিকে দেশে প্রথম কোনও সংস্থাকে ‘সেলুলোজ ফিল্ম’-এর জন্য বিআইএস স্ট্যান্ডার্ড মার্ক দিল ব্যুরো অব ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডস। কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠানটির পূর্বাঞ্চলের অফিস থেকে হুগলির একটি সংস্থাকে ওই আইএস মার্ক দেওয়া হয়। সংস্থার হাতে তা তুলে দেন সুরিনা রাজন। ফুড প্যাকেজিং সহ বিবিন্ন প্যাকেজিংয়ের ক্ষেত্রে ওই সেলুলোজ ফিল্ম অত্যন্ত জরুরি।
