গৃহসুখ বৃদ্ধি ও সপরিবারে আনন্দ উপভোগ। অন্যের দোষের দায়বহন করতে হতে পারে। ... বিশদ
দেব দাসপুরে বন্যা পরিদর্শন করার পর ঘাটাল ব্লকের বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শন করেন সেই সঙ্গে প্রশাসনিক আধিকারিকদের সঙ্গে বন্যা নিয়ে বৈঠক করেন। ত্রাণ, পানীয় জল, ওষুধ নিয়ে যাতে সাধারণ মানুষকে সমস্যায় না পড়তে হয় তার নির্দেশ দেন।
এদিন সেচ ও জলপথ দপ্তরের মন্ত্রী মানসরঞ্জন ভুঁইয়াও ঘাটালে এসে বন্যা নিয়ে দীর্ঘক্ষণ প্রশাসনির বৈঠক করেন। তিনি বলেন, ‘ঘাটালের মানুষের যাতে কোনও সমস্যা না হয়, তা দেখার জন্য মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন। সেই কারণে আমি আমার দপ্তরের আধিকারিকদের নিয়ে এখানে এসেছি। সমস্ত পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছি এবং আগামী দিনেও রাখব।’
মন্ত্রী জানান, জল উদ্বেগজনক ভাবেই বেড়ে চলেছে। আমরা পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছি। ১১টি রেসকিউ সেন্টার খোলা হয়েছে। ২২৮ জনকে উদ্ধার করে নিরাপদ আশ্রয়ে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বাঁধ লক্ষ্য রাখার জন্য এদিন সারারাতই সেচদপ্তরের ইঞ্জিনিয়ারা জেগে থাকবেন। প্রয়োজন হলে ঘাটালের জন্য আরও দু’জন অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জনিয়ার পোস্টিংয়ের ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে। বাড়ি ঘরের ও ফসলের ক্ষয়ক্ষতি কেমন হয়েছে, তা দেখার জন্যও তিনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলিকে নির্দেশ দেন। মানসবাবু বলেন, ‘ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান হবেই। তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। বন্যার জল কমলেই মাস্টার প্ল্যানের কাজ শুরু করে দেওয়া হবে। তাহলে আগামী দিনে মানুষের এই দুর্দশা আর থাকবে না।’ নিজস্ব চিত্র