একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই কারখানায় তার লাগানোকে কেন্দ্র করে কিছুদিন ধরেই উত্তেজনা তৈরি হয়েছিল। স্থানীয় চাষিরা জমির উপর দিয়ে তার নিয়ে যাওয়ার কাজে বাধা দেন। কারখানার মালিক এরপরেই হাইকোর্টে যান। কোর্টের নির্দেশ মতো এদিন বিদ্যুৎ বিভাগের আধিকারিক ও গোঘাট থানার পুলিসর উপস্থিতিতে তার লাগানোর কাজ চলছিল। স্থানীয় চাষিরা সেই কাজে বাধা দেন। পুলিস ও চাষিদের মধ্যে বচসা, ধস্তাধস্তি হয়। চাষিদের অভিযোগ, বিদ্যুতের খুঁটি থেকে তার ব্যক্তিগত জমির উপর দিয়ে কারখানায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তাই তাঁরা বাধা দেন।
স্থানীয় চাষি গুরুপদ কাইত বলেন, কারখানার মালিক আমাদের ব্যক্তিগত জমির উপর দিয়ে প্রথমে তার লাগানোর চেষ্টা করেন। বাধা দেওয়ার পর সেই কাজ বন্ধ হয়ে যায়। মহকুমা বিদ্যুৎ দপ্তরে অবজেকশনের চিঠি জমা দেওয়া হয়েছিল। এদিন সকালে আবার তার লাগানোর চেষ্টা হলে বাধা দেওয়া হয়। আমাদের বলা হয় হাইকোর্টের নির্দেশে তার লাগানো হচ্ছে। জমির উপর দিয়ে তার নিয়ে যাওয়া আটকাতে আমরাও আইনের দ্বারস্থ হব।
কারখানার মালিক তপন ঘোষ বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশ মতো এদিন বিদ্যুতের তার লাগানো হচ্ছিল। স্থানীয় কয়েকজন চাষি সেই কাজে বাধা দেন। আমাদের তরফে নিয়ম মেনে সব কাজ হয়েছে। স্থানীয় কয়েকজন কাজে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে।
পুলিস জানিয়েছে, হাইকোর্টের নির্দেশ মতো বিদ্যুৎ দপ্তরের আধিকারিকরা এদিন তার লাগানোর কাজে গিয়েছিলেন। পুলিস অফিসাররাও ছিলেন। তার লাগানো নিয়ে চাষিরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। আলোচনার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।