একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
এদিন নির্দিষ্ট সময়ের খানিকক্ষণ পরেই শুরু হয় সভা। চড়া রোদ উপেক্ষা করে সভাস্থলে ভিড় করেন মানুষজন। অধীরবাবু ও সেলিম সাহেব মঞ্চে উঠতেই উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠেন কর্মীরা। অধীরবাবু ও সেলিম সাহেবের সমর্থনে স্লোগান দিতে শুরু করেন তাঁরা। অধীরবাবু বলেন, মুর্শিদাবাদ তিনে তিন, টিএমসিকে কবর দিন। এরপরই হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ওরা স্বপ্ন দেখছে বুথ লুটের। গত ভোটে বেতাল হয়েছিল। পুলিস বাঁচিয়েছিল। এবার তা হবে না। নির্বাচন কমিশনকে জানিয়ে ডিআইজিকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এবার ভোটে কোনও বুথে রিগিং করতে দেব না। সবাই আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছি। সেলিমদাকে জেতান উনি আমাদের মেহেমান। জান দিয়ে হলেও সেলিমদাকে আপনারা জেতান।
বিজেপিকে একহাত নিয়ে অধীরবাবু আরও বলেন, বিজেপি বলছিল ৩৭০টি আসন জিতবে। কিন্তু, সার্ভে বলছে বিজেপি ১০০টি আসন হারছে। গত লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি পেয়েছিল ৩৭ শতাংশ ভোট। আর বিরোধীরা পেয়েছিল ৬৩ শতাংশ ভোট। এবারে বিরোধীরা জোট করেছে। মোদি হারছে যখন ইন্ডিয়া জোটের কাছে, তখন তাঁকে বাঁচাতে নামছে দিদি। এনআরসি আসলে নির্বাচনী ধোঁকা। কখনও শুনেছেন এই সিএএ আইনে কাউকে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছে।
সেলিমও তাঁর বক্তব্যে একযোগে তৃণমূল বিজেপিকে আক্রমণ করেন। তিনি বলেন, অনেক চুরি হয়েছে। অনেক ভোট লুট হয়েছে। আমরা আর পশ্চিমবঙ্গে লুট করতে দেব না। শুধু আমাকে জেতানোই নয়, ১৩ তারিখ অধীরবাবুকেও রেকর্ড ভোটে জেতাতে হবে।