একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বিধানসভা কেন্দ্রে মতুয়াদের ভোট রয়েছে। সিএএ নিয়ে তাঁরা আতঙ্কিত। এই এলাকার বহু বাসিন্দার কাছেই আধার কার্ড নিষ্ক্রিয়করণের চিঠি এসেছিল। এদিন দলের সেনাপতি সিএএ নিয়ে কী বার্তা দেন তা জানতেও এলাকার বাসিন্দারা মুখিয়ে রয়েছেন। এই বিধানসভা কেন্দ্রকে বিজেপিও টার্গেট করেছে। দলের প্রার্থী অসীম সরকার একাধিক কর্মসূচি নিয়েছেন। সিএএ ইস্যুকে তিনি কাজে লাগাতে মরিয়া। তিনি মতুয়া এলাকায় দাবি করছেন, সিএএ আইন কারও নাগরিকত্ব কাড়ার আইন নয়। নাগরিকত্ব দেওয়ার আইন। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য কয়েকটি নথি জমা করতে বলা হয়েছে। তা অনেকের কাছে নেই। ওই সমস্ত নথি জমা করতে না পারলে কী হবে তা আইনে বলা নেই। তৃণমূল নেতৃত্ব বারবার দাবি করছে, সিএএ বিজেপির পাতা ফাঁদ। নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য কাউকে আবেদন না করারও জন্যও তাঁরা আহ্বান জানান। দলের এক নেতা বলেন, কয়েকদিন আগে কালনায় বর্ধমান পূর্ব লোকসভা কেন্দ্রের অন্যান্য এলাকার মতো জামালপুর ব্লকের নেতাদের সঙ্গেও অভিষেক বৈঠক করেন। তিনি সব নেতাদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার নির্দেশ দেন। কয়েকজন নেতা নিষ্ক্রিয় হয়ে ছিলেন। তাঁদের সঙ্গে নিয়ে ব্লক নেতৃত্বকে কাজ করার পরামর্শ দেওয়া হয়। সেই মতো সব গোষ্ঠী একসঙ্গে ময়দানে নেমেছে। জৌগ্রাম সহ কয়েকটি এলাকায় বিজেপির প্রভাব রয়েছে। ওই এলাকাগুলিতে জোর দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তৃণমূলের দাবি, এদিন দলের সেনাপতির সভার পর কর্মীরা চাঙ্গা হয়ে উঠবেন। তাঁরা কোমর বেঁধে প্রচারে নামবেন।