ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
২০১৬ সালের পুরো প্যানেল হাইকোর্ট বাতিল করে দেওয়ার পরই তৃণমূলবিরোধী জোরদার প্রচারে নামে বিজেপি। কিন্তু অযোগ্যদের সঙ্গে যোগ্যদের চাকরি চলে যাওয়ায় খানিক পিছু হটে তারা। স্বয়ং রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বুধবার জানিয়েছেন, চাকরি খোয়ানো যোগ্যদের পাশে রয়েছে বিজেপি। প্রয়োজনে আইনি সহায়তাও দেওয়া হবে। বিজেপির এই অবস্থান যে ভোটের দিকে তাকিয়েই, তা স্পষ্ট করে দিয়েছে রাজনৈতিক মহল।
বাতিল হওয়া প্যানেলে নাম থাকা শিক্ষক বিজয় বিশ্বাস বলেন, ‘আদালত মনে করেছে, গোটা বিষয়টাই ঠিকঠাক নয়। তাই প্যানেল বাতিল করেছে। তবে চাকরি বাতিল নিয়ে আমাদের কাছে কোনও চিঠি, ম্যাসেজ কিংবা ইমেল আসেনি। আমি যোগ্য প্রার্থী। মামলাটা চলছিল অযোগ্যদের প্যানেল থেকে বাদ দেওয়া ও যোগ্যদের চাকরি দেওয়া নিয়ে।
কিন্তু রায় দিতে গিয়ে সবাইকে মুড়িমুড়কি করে দেওয়া হয়েছে। আর তা ছাড়া কারা সাদা খাতা জমা দিয়েছিলেন, তার সমস্ত তথ্য এসএসসি ও সিবিআইয়ের কাছে রয়েছে। এমনকী যে ধারাতে প্যানেলটি বাতিল করা হয়েছে, তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। আমার দিদি দেপাড়া পঞ্চায়েতের প্রধান।’ বিজেপির কৃষ্ণনগর সাংগঠনিক জেলার শিক্ষক সেলের আহ্বায়ক অমিত চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘দুর্নীতি করে চাকরি হয়েছে, এটা এখন প্রমাণিত। এর দায় রাজ্য সরকার এড়াতে পারে না। হাইকোর্টের রায় শিরোধার্য। যাইহোক, আমরা শিক্ষকদের সামাজিক সম্মান ফিরে পেতে চাই।’