সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
ওই নাবালকের মা বলেন, বড়ো ছেলে সকালে আমাকে না জানিয়ে ১০ টাকা নিয়ে লাটাইয়ের সুতো কিনে আনে। তা নিয়ে আমি বকাবকি করেছিলাম। তারপর সে তার ভাইয়ের জন্য অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র থেকে খিচুড়ি এনে উঠোনে খেলছিল। আমি বাড়ির কাজে ব্যস্ত ছিলাম। এরপর স্কুলে যাওয়ার জন্য স্নান করতে ডাকতে গিয়ে ওকে আর দেখতে পাইনি। পাড়ায় খোঁজাখুঁজি করেও না পেয়ে পুলিসকে জানানো হয়। ছেলের ছবি দিয়ে পাড়ার ছেলেরা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্টও করে। দুপুরে রেলপুলিসের কাছ থেকে ছেলের খবর পেয়ে ধড়ে প্রাণ এল। বিষ্ণুপুর রেল পুলিসের ওসি ওমপ্রকাশ ঘাড়োয়াল বলেন, ওই নাবালক এদিন স্টেশনে একাই বসেছিল। রেলপুলিসের সন্দেহ হওয়ায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করায় সে কান্নাকাটি করে। পরে তার ঠিকানা বলার পর বাড়িতে খবর পাঠানো হয়। চাইল্ড লাইনের মাধ্যমে তাকে পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
ওই বালক বলে, মা বকাবকি করায় মন খারাপ হয়েছিল। হাঁটতে হাঁটতে বিষ্ণুপুর স্টেশনে চলে আসি। ট্রেন এলে উঠে পড়তাম। তবে কোথায় যেতাম জানি না।